Inqilab Logo

শনিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৪, ১৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৭ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

আজহার

প্রকাশের সময় : ২০ মে, ২০১৬, ১২:০০ এএম

১৯৬৩ সালে হায়দ্রাবাদের এক মধ্যবিত্ত পরিবারে মোহাম্মদ আজহারউদ্দিনের জন্ম। সেই শৈশব থেকে তার দাদার স্বপ্ন নাতী একদিন সফল ক্রিকেটার হবে। সেভাবেই বড় হতে থাকে আজহার (এমরান হাশমি)। তরুণ বয়সে মুম্বাইতে ভারতীয় জাতীয় দলে নির্বাচনের জন্য এক ম্যাচের আগে সে জানতে পারে তার দাদা ইন্তেকাল করেছে। এমন বিপর্যয়ের মুহূর্তে সে ধৈর্য না হারিয়ে ম্যাচে অংশগ্রহণ করে এবং দলের জন্য নির্বাচিত হয়। এর কিছু পরে ভারতীয় টেস্ট দলের হয়ে পরপর তিন ইনিংসে সেঞ্চুরি করে সে রাতারাতি জাতীয় বীরে পরিণত হয়। এরপর নওরিনের (প্রাচী দেশাই) সঙ্গে পারিবারিকভাবে তার বিয়ে হয়। পাকিস্তান দলের সঙ্গে পরাজয়ের পর তার আশঙ্কা হয় হয়তো তাকে দেল থেকে বাদ দেয়া হবে। কিন্তু তার বদলে সবাইকে অবাক করে তাকে ভারত দলের ক্যাপ্টেন ঘোষণা করা হয়। মনোজ প্রভাকর, রবি শাস্ত্রী আর নভজোত সিংয়ের মত সিনিয়র খেলোয়াড়রা ক্ষুব্ধ হলেও কপিল দেব (বরুণ বদোলা) তাকে সমর্থন দেয়। রীতিমত বড় এক তারকায় পরিণত হয় সে। এই সময় ব্যক্তিগত পর্যায়ে এক অঘটন ঘটিয়ে ফেলে সে। বলিউডের অভিনেত্রী সঙ্গীতা বিজলানীর (নারগিস ফাখরি) প্রেমে পড়ে সে। প্রথমে গোপন রাখলেও শেষে নওরিন আর সারা দুনিয়ার কাছে বিষয়টি প্রকাশ করে সে। নওরিন বিবাহবিচ্ছেদের আবেদন করে আর আজহার বিয়ে করে সঙ্গীতাকে। বিলাসবহুল জীবনে অভ্যস্ত হয়ে পড়ে আজহার। এ সময় শ্রীলঙ্কার সঙ্গে খেলাকে উপলক্ষ করে ম্যাচ ফিক্সিংয়ের ফাঁদে পড়ে সে। এক সময়ের হিরো হঠাৎ ভিলেনে পরিণত হয়। এমন কী তার বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থাও নেয়া হয়।



 

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: আজহার

৬ মার্চ, ২০২২
৪ জানুয়ারি, ২০২১

আরও
আরও পড়ুন
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ