মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
সনিয়া গান্ধী লড়বেন রায়বরেলী থেকেই। রাহুল গান্ধী নিজে প্রার্থী হবেন অমেঠীতেই।
লোকসভা ভোটে প্রথম দফার প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করে দিলেন রাহুল গান্ধী। সব জল্পনা মুছে জানিয়ে দিলেন, সনিয়া গান্ধী লড়বেন রায়বরেলী থেকেই। আর তিনি নিজে প্রার্থী হবেন অমেঠীতেই।
ভোট ঘোষণা হতে এখনও কয়েক দিন বাকি। বিজেপি আগামিকাল দলের সংসদীয় বোর্ডের বৈঠক ডেকেছে। যেখানে আলোচনা হওয়ার কথা ৭৫ বছরের উপরের নেতাকে প্রার্থী করা হবে কি না। কিন্তু তার আগেই শুক্রবার রাতে সনিয়ার বাড়িতে কংগ্রেসের বৈঠকের পর ১৫ জন প্রার্থীর নাম ঘোষণা করে দেওয়া হয়। যার মধ্যে উত্তরপ্রদেশের ১১ জন, গুজরাতের ৪ জন।
এখনও পর্যন্ত শুধু আম আদমি পার্টি দিল্লিতে ৬ জন প্রার্থীর নাম ঘোষণা করেছে। বাকি সব দলেই আলোচনা চলছে। এই অবস্থায় প্রথম তালিকা ঘোষণা করে দৌড়ে খানিকটা হলেও এগিয়ে রইলেন রাহুল। শুধু তাই নয়, উত্তরপ্রদেশে ১১ জন প্রার্থী ঘোষণা করে মায়াবতী, অখিলেশকে বুঝিয়ে দিলেন, তাদের ভরসায় আর বসে নেই তিনি। কংগ্রেস নিজের জোরেই লড়তে প্রস্তুত। তবে একই সঙ্গে খুব বেশি আসনে প্রার্থী ঘোষণা না করে আলোচনার পথও রাহুল খোলা রাখলেন বলে অনেকের মত।
কংগ্রেসে অনেক দিন ধরেই জল্পনা চলছিল, অসুস্থতার কারণে সনিয়া এ বার ভোটে লড়বেন কি না। প্রিয়ঙ্কা গান্ধী সক্রিয় রাজনীতিতে আসার পরও জল্পনা বাড়ে, তা হলে কি রায়বরেলী থেকে প্রিয়ঙ্কা প্রার্থী হচ্ছেন? কিন্তু লখনউ গিয়ে প্রিয়ঙ্কা নিজেই দলের কিছু কর্মীকে জানান, তিনি প্রার্থী হচ্ছেন না। কংগ্রেসের একটা অংশের বক্তব্য, দলের বর্ষীয়ান নেতারা চাইছিলেন, সনিয়া যেন সক্রিয় রাজনীতি থেকে সরে না যান। কারণ, রাহুলের নেতৃত্বে তারা কিছুটা অস্তিত্বের সঙ্কটে ভুগছেন। ফের প্রার্থী হয়ে তাদের ‘আশ্বস্ত’ করলেন সনিয়া। তবে রায়বরেলীতে না হলেও প্রিয়ঙ্কা অন্য কোনও কেন্দ্র থেকে প্রার্থী হোন, এখনও চাইছেন দলের অনেকে।
কংগ্রেসের এক নেতা বললেন, ‘নরেন্দ্র মোদি যে ভাবে গত পাঁচ বছর স্মৃতি ইরানিকে অমেঠীতে কাজে লাগিয়েছেন, তাতে অনেকে রাহুলকে আসন বদলের প্রস্তাব দিয়েছিলেন। কিন্তু তিনি স্পষ্ট জানিয়ে দেন, সেটা করা উচিত হবে না। কারণ, তাতে বিজেপিরই সুবিধা হবে।’
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।