মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
দুই নেতার বৈঠক ঘিরে রাজধানী হ্যানয়ে এখন সাজসাজ রব। ভিয়েতনাম, উত্তর কোরিয়া আর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের পতাকায় সেজে উঠেছে হ্যানয়। ভিয়েতনামে পৌঁছে ডোনাল্ড ট্রাম্প এক টুইটে বলেন, ‘ভিয়েতনাম বিশ্বের গুটি কয়েক সমৃদ্ধশালী দেশের অন্যতম। উত্তর কোরিয়াও সেটি হতে পারে, এবং খুব শিগগির, যদি দেশটি পরমাণু অস্ত্রমুক্ত হয়।’ ‘উত্তর কোরিয়ার ভয়ানক সম্ভাবনা আছে, এটা সুবর্ণ সুযোগ, যেটা অন্য কোনো ইতিহাসে নাই, আমার বন্ধু কিম জং-উনের জন্য। খুব দ্রুতই এটা আমরা জানতে পারব, খুবই চমকপ্রদ!,’ যোগ করেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট। হোয়াইট হাউসের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, স্থানীয় হোটেল মেট্রোপোলে ট্রাম্প ও কিম প্রথম ২০ মিনিটের জন্য মুখোমুখি হবেন। পরে তাঁরা ডিনারে যোগ দেবেন। পরদিন বৃহস্পতিবারও তাঁদের মধ্যে বৈঠক হবে। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং-উন আর কিছুক্ষণ পরেই ভিয়েতনামে তাঁদের দ্বিতীয় শীর্ষ বৈঠকে বসতে যাচ্ছেন। দুজনের ব্যক্তিগত সম্পর্কের ঊর্ধ্বে উঠে দুই দেশের মধ্যে বিগত সাত দশকের ঐতিহাসিক বৈরিতার অবসান আর পারমাণবিক নিরস্ত্রীরণের সমঝোতায় পৌঁছাতে পারছেন কি না, সেদিকেই দৃষ্টি সারা বিশ্বের। মার্কিন বার্তা সংস্থা থমসন রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, গত বছরের জুনে সিঙ্গাপুরে কিমের সঙ্গে বৈঠকের পর পরমাণু নিরস্ত্রীকরণ নিয়ে আলোচনা শুরুর পর সামান্য অগ্রগতি হলেও ট্রাম্প বলেছিলেন, তিনি কিমের সঙ্গে ব্যক্তিগত কূটনীতি চালিয়ে যেতে বদ্ধপরিকর। গত বছরের শেষে ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেছিলেন, তিনি এবং কিম পরস্পরের প্রতি ‘ভালোবাসা অনুভব করেন’; আর দ্বিতীয় শীর্ষ সম্মেলনের জন্য যুক্তরাষ্ট্র থেকে উড়াল দেওয়ার আগে প্রেসিডেন্টের ভাষ্য ছিল, তাঁদের নিজেদের মধ্যকার সম্পর্ক ‘খুব, খুব ভালো’। গত মঙ্গলবার বিভিন্ন আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে বলা হয়েছে, উত্তর কোরিয়ার নেতা কিম জং-উন প্রায় চার হাজার কিলোমিটার পথ পাড়ি দিয়ে চীনের ভেতর দিয়ে ভিয়েতনামে এসেছেন। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রকাশ করা একটি ছবিতে দেখা যাচ্ছে, হোটেল উঠেই কিম শেষবারের মতো বৈঠকের বিষয় নিয়ে দেশটির কর্মকর্তাদের সঙ্গে আলোচনা করে যাচ্ছেন। এর কিছু পরেই বিগত শতাব্দীর সত্তরের দশকের শত্রুরাষ্ট্র, কিন্তু নব্বই-পরবর্তী পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে পুঁজিবাদী মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ঘনিষ্ঠ বন্ধু সমাজতান্ত্রিক ভিয়েতনামে অবতরণ করেন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। বিবিসি, রয়টার্স।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।