নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
কোর্টনি ওয়ালশের মন খারাপ। হ্যামিল্টনে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে সিরিজের প্রথম টেস্ট খেলতে নামার আগে তার মন খারাপের মূল কারণ দলের পেস বোলারদের ম্যাচ প্র্যাকটিসটা সেভাবে না হওয়ায়। প্রস্তুতি ম্যাচে ব্যাটসম্যানরা মোটামুটি নিজেদের ঝালিয়ে নিতে পারলেও বোলাররা বিশেষ করে পেস বোলাররা বৃষ্টির হানায় খুব একটা বোলিং করার সুযোগ পাননি। এমনিতেই অনভিজ্ঞ গতি আক্রমণ নিয়ে চিন্তা আছে তারওপর ম্যাচ পরিস্থিতিতে অনুশীলনের সুযোগটা সেভাবে পাওয়া যায়নি। ক্যারিবীয় কিংবদন্তির চিন্তিত হওয়ার অনেক কারণই আছে। তবে ওয়ালশ কিন্তু বেশি করে ভাবছেন দলের সবচেয়ে ‘অভিজ্ঞ’ বোলিং অস্ত্র মুস্তাফিজুর রহমানকে নিয়ে। বাংলাদেশের বাঁ হাতি পেসারকে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে টেস্ট সিরিজের তিনটি টেস্টেই খেলানো হবে কিনা, তাকে বিশ্বকাপের আগে কতটুকু ফিট রাখা যাবে, বাংলাদেশের বোলিং কোচের ভাবনাটা এসব নিয়েই। তিনি মুস্তাফিজ যে কয়টা টেস্টই খেলুন না কেন, তার ওপর চাপ যেন খুব বেশি না পড়ে। ক্রিকেটীয় ভাষায় যেটিকে ‘ওয়ার্ক লোড’ বলে, ওয়ালশ মুস্তাফিজের ক্ষেত্রে সেটিই যতটা সম্ভব কমিয়ে রাখার পক্ষে।
দলের মূল অস্ত্রকে শাণিয়ে রাখার ব্যাপারটাতেই গুরুত্ব ওয়ালশের, ‘আমাদের চেষ্টা করে যেতে হবে মুস্তাফিজ যেন সুস্থ ও ঝরঝরে অবস্থায় থাকে।’ বিশ্বকাপের ক্ষণগণনা যেহেতু শুরুই হয়ে গেছে, তাই নিউজিল্যান্ড সফরের মধ্যেও মুস্তাফিজকে নিয়ে ভাবতে হচ্ছে ওয়ালশের, ‘নিউজিল্যান্ড সফরে নির্বাচকেরা মুস্তাফিজকে দিয়ে কয়টা টেস্ট খেলাতে চান, এটা কিন্তু গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন। তার ওয়ার্ক লোড মনিটর করতে হবে। তাকেও নিজের সমস্যার কথা বলতে হবে। আমাদের ভেবে দেখতে হবে কী ধরনের উইকেট ওর বোলিংয়ের সঙ্গে যায়।’ তবে বিশ্বকাপের আগে মুস্তাফিজকে ঝরঝরে রাখতে নিউজিল্যান্ডে কাটার মাস্টারের তিন টেস্ট খেলাটা কঠিন হবে বলেই মনে করেন ওয়ালশ, ‘আমি যেটা মনে করি, মুস্তাফিজের জন্য তিন টেস্ট খেলাটা বেশ কঠিন।’
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।