নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
৫ বছরের নিষেধাজ্ঞা কাটানো মোহাম্মদ আশরাফুল গত মৌসুমে প্রিমিয়ার লিগে খেলেছিলেন কলাবাগান ক্রীড়া চক্রের হয়ে। ১৩ ম্যাচে ৫ সেঞ্চুরিতে ৬৬৫ রান করে হয়েছিলেন লিগের পঞ্চম সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক। এবার প্লেয়ার্স ড্রাফটে বাংলাদেশ ক্রিকেটের ‘প্রথম আইকন’কে রাখা হয়েছিল ‘বি প্লাস’ ক্যাটেগরিতে, পারিশ্রমিক ছিল গতবারের সমান ১৫ লাখ। সেই সুযোগে এবার তাকে বেশ সস্তায়ই দলে ভিড়িয়েছে মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাব।
পারফরম্যান্স ভালো হলে বাড়ার কথা পারিশ্রমিক। কিন্তু গতবারের দুর্দান্ত পারফরম্যান্সের পরও পারিশ্রমিক বাড়েনি এক রত্তিও। ক্রিকেট কমিটি অব ঢাকা মেট্রোপলিসের (সিসিডিএম) চেয়ারম্যান কাজী ইনাম আহমেদ জানিয়েছেন, পারফরম্যান্সে শুধু রান সংখ্যা নয়, বিবেচনায় নেওয়া হয়েছে দলের জয়ে অবদানও। তার সেঞ্চুরিগুলি কতটা কার্যকর ছিল, সেই প্রশ্ন উঠেছিল গত মৌসুমে। প্রবল সমালোচনা হয়েছিল তার স্ট্রাইক রেট নিয়ে। পাঁচ সেঞ্চুরির চারটিতেই হেরেছিল তার দল। দুটি সেঞ্চুরি করেছিলেন রেলিগেশনের লড়াইয়ে। একটি সেঞ্চুরিতে করেছিলেন ১৩৭ বলে অপরাজিত ১০২, আরেকটিতে ১৩৭ বলে ১০৩, একটিতে ১৩১ বলে ১০৪। এই তিনটিতেই ব্যাট করেছিলেন তিনে। নিজের সেঞ্চুরির জন্য শেষ দিকে যথেষ্ট দ্রæত রান করেছেন কিনা, এমন প্রশ্ন উঠেছিল। তার সেঞ্চুরির যে ম্যাচে জিতেছিল দল, সেই ম্যাচেও করেছিলেন ১৩৬ বলে ১০২। ওই ম্যাচে ১১৫ বলে ১০৬ করেছিলেন তার সতীর্থ তাসামুল হক। একটি সেঞ্চুরিই কেবল ছিল একশর বেশি স্ট্রাইক রেটে, দল হেরেছিল সেই ম্যাচেও। শেষ পর্যন্ত কলাবাগান নেমেই যায় প্রিমিয়ার লিগ থেকে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।