বিএনপির মানববন্ধন আজ, পাল্টা কর্মসূচি আওয়ামী লীগ
সারা দেশের মহানগর ও জেলা পর্যায়ে আজ মানববন্ধন করবে বিএনপি ও তার মিত্ররা। আর এ
কক্সবাজারের চকরিয়ায় সড়ক ডাকাতির প্রস্তুতিকালে পুলিশ ডাকাত ঘন্টাব্যাপী গুলিবিনিময় হয়েছে। ওই সময় ওসি ও দুই এসআই আহত হয়। পুলিশ ধাওয়া করে তিনজন ডাকাতকে আটক করেছে। তাদের কাছ থেকে উদ্ধার হয়েছে ৬টি বন্দুক, ১৭ রাউন্ড তাজা কার্তুজ, দুটি চাকু ও নকল চুলের মুখোশ। চকরিয়া-লামা সড়কের ফাঁসিয়াখালী রিংভং এলাকায় গত বুধবার রাতে গোলাগুলির ঘটনা ঘটে। গোলাগুলিতে আহত হয় চকরিয়া থানার অফিসার ইনচার্জ মো. বখতিয়ার উদ্দিন চৌধুরী, এসআই মো. আলমগীর ও এসআই সুকান্ত চৌধুরী। আহত পুলিশ কর্মকর্তারা চকরিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা নিয়েছেন।
আটককৃতরা হলো, চকরিয়া উপজেলা খুটাখালীর গর্জনতলীর নুরুল হুদার ছেলে মো. গিয়াস উদ্দিন, ডুলাহাজারা ইউনিয়নের কাটাখালীর মৃত আনু মিয়ার ছেলে এনামুল ও মহেশখালী উপজেলার কালারমারছড়া ইউনিয়নের দক্ষিণ জাফুয়ার জালাল আহমদের ছেলে আবদুল হামিদ। ধৃতদের বিরুদ্ধে চকরিয়া, লামা ও মহেশখালী থানায় ৮টি মামলা রয়েছে।
পুলিশ জানায়, বুধবার রাতে এলাকার লোকজন থেকে খবর পাওয়া যায় চকরিয়া-লামা সড়কের ফাঁসিয়াখালী রিংভং বালু রাস্তার মাথায় সড়ক ডাকাতি করতে জড়ো হয়ে প্রস্তুতি নিয়েছে ৭-৮জন সশস্ত্র ডাকাত। খবর পেয়ে ওসি বখতিয়ার উদ্দিন চৌধুরীর নেতৃত্বে এসআই তানভীর আহমদ, এসআই আলমগীর, এসআই সুকান্ত চৌধুরী ও এসআই চম্পক বড়–য়াসহ একদল পুলিশ ঘটনাস্থলে ছুটে যায়। পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে ডাকাতরা পুলিশকে লক্ষ্য করে গুলি ছোঁড়ে। এসময় আত্মরক্ষার্থে পুলিশ পাল্টা গুলি করে।
এসময় গুলিবিদ্ধ হয়ে ওসি বখতিয়ার উদ্দিন চৌধুরী, এসআই আলমগীর ও এসআই সুকান্ত চৌধুরী আঘাতপ্রাপ্ত হন। ডাকাত দলের ৪-৫ জন পালাতে পারলেও ধাওয়া করে ৩ ডাকাতকে আটক করে পুলিশ
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।