পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোটের কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক অরুন সরকার রানা এক বিবৃতিতে চলচ্চিত্রকার আলমগীর কুমকুমকে মরণোত্তর স্বাধীনতা পদক, একুশে পদক প্রদানের দাবি জানিয়েছেন।
আলমগীর কুমকুম আওয়ামী লীগের সাবেক সাংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদক ও বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোটের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি, মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক, ৭৫’র পর দুঃসময়-দুর্দিনে চলচ্চিত্র অঙ্গণ থেকে একমাত্র ব্যক্তি যিনি সর্বপ্রথম বঙ্গবন্ধুর কথা ও আওয়ামী লীগের পক্ষে রাজপথে নেমে আসা ব্যক্তিত্ব।
বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচার, যুদ্ধাপরাধীদের বিচার, জনগণের ভোট ও ভাতের অধিকার প্রতিষ্ঠাসহ বিভিন্ন আন্দোলনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছিলেন কুমকুম। ১/১১’র সময় জননেত্রী শেখ হাসিনা গ্রেফতার হলে লাঠিতে ভর দিয়ে তিনি নেত্রীর মুক্তি আন্দোলনে বিভিন্ন কর্মসূচিতে তার নেতৃত্বে রাজপথে তিনি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকাও পালন করেছেন।
অরুন সরকার রানা বলেন, আমগীর কুমকুম ছাত্র জীবনে তিনি ছাত্রলীগের রাজনীতির সাথে সম্পৃক্ত ছিলেন। দলকে ভালবেসে যিনি জীবনে কিছুই চাননি বরঞ্চ অনেক কিছু হারিয়েছেন। তার মত একজন নিবেদিত প্রাণ ব্যক্তি, একজন ত্যাগী মানুষ জীবনে কখনো এমপি, মন্ত্রী হতে চাননি। দলকে শুধু ভালবেসেই গেছেন। তিনি বসন্তের কোকিল নন, কাউয়া নন। দল ক্ষমতা থাকাবস্থায় রাজনীতিতে আসেননি। তিনি দলের দুঃসময়ে দলের জন্য কাজ করেছেন। তার মত একজন নিবেদিত প্রাণ ব্যক্তিকে মরণোত্তর স্বাধীনতা পদক ও একুশে পদকে ভূষিত করে একজন ত্যাগী কর্মীর সঠিক মূল্যায়ন করা প্রয়োজন। তাই মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, মন্ত্রী পরিষদের সদস্যবৃন্দ, আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দের প্রতি আমার আহ্বান তাকে সঠিক মূল্যায়ন করা হোক এবং তার প্রতি সম্মান প্রদর্শন করা হোক।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।