নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
সিটি মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দীন বলেছেন, বারইপাড়া থেকে কর্ণফুলী নদী পর্যন্ত খাল খনন প্রকল্প যেভাবে অনুমোদিত হয়েছে সেভাবে খনন করা হবে। প্রকল্পের জন্য অধিগ্রহণকৃত ক্ষতিগ্রস্ত জমির মালিকরা যথাযথ ক্ষতিপূরণ পাবেন। এ ব্যাপারে কর্পোরেশনের পক্ষ থেকে সর্বাত্মক সহযোগিতা করা হবে। তিনি গতকাল (মঙ্গলবার) নগর ভবনে প্রস্তাবিত খাল খনন প্রকল্পের এলাইনমেন্টের পূর্ব ষোলশহর এলাকার ক্ষতিগ্রস্ত ভূমি মালিকদের সাথে মতবিনিময়কালে একথা বলেন। এতে প্রায় শতাধিক ভূমি মালিক উপস্থিত ছিলেন। এ সময় ক্ষতিগ্রস্ত ভূমি মালিকরা মেয়রের কাছে তাদের বিভিন্ন আশঙ্কার কথা তুলে ধরেন।
মেয়র বলেন, ১৯৯৫ সালের ড্রেনেজ মাস্টার প্ল্যানের অনুসরণে প্রকল্পের সম্পূর্ণ জমি অধিগ্রহণ করে খাল খনন করা হবে। এজন্য ২৫ একর জমি অধিগ্রহণ করা হবে। ক্ষতিগ্রস্ত ভূমি মালিকরা মৌজা মূল্যের ৩ গুণ ক্ষতিপূরণ পাবেন। এজন্য প্রকল্পের ব্যয় বাড়ানো হয়েছে। আগে মূল ব্যয় ধরা হয়েছিল ৩২৬ কোটি ৮৪ লাখ ৮১ হাজার টাকা। সংশোধিত প্রকল্প ব্যয় ১ হাজার ২শত ৫৬ কোটি ১৫ লাখ ৫৬ হাজার টাকা করা হয়েছে। আগামী বছরের ৩০ জুনের মধ্যে খাল খনন কাজ শেষ করা হবে বলে তিনি উল্লেখ করেন।
অনুষ্ঠানে স্থানীয় কাউন্সিলর এম আশরাফুল আলম, প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা মোঃ সামসুদ্দোহা, প্রধান প্রকৌশলী লে. কর্নেল মহিউদ্দীন আহমদ, অতিরিক্ত প্রধান প্রকৌশলী রফিকুল ইসলাম মানিক, তত্ত¡াবধায়ক প্রকৌশলী কামরুল ইসলাম, এস্টেট অফিসার এখলাছুর রহমান উপস্থিত ছিলেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।