নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
স্পোর্টস ডেস্ক : একটি কণ্ঠ যে কখন একটি জাতীর ক্রিকেট পরিচিতি হিসেবে বিশ্বজোড়া স্বীকৃতি পায়, তার প্রমাণ দিয়েগেছেন টনি কোজিয়ার। ক্যারীবিয়ান সেই কণ্ঠ চীরতরে থেমে গেল। জন্মস্থান বার্বাডোজে গেল পরশু ৭৫ বছর বয়সে মারা গেছেন ওয়েস্ট ইন্ডিজের এই কিংবদন্তি ধারাভাষ্যকার ও ক্রিকেট সাংবাদিক। গত ১ মে পত্রিকায় তার শেষ কলামটি ছাপা হয়। তার দু’দিন পর ঘাড় ও পায়ের সংক্রামনের পরীক্ষার জন্য তাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছিল। তার মৃত্যুতে শোক জানিয়ে আইসিসি এক টুইটে বলে, ‘কোজিয়ার ছিলেন ক্রিকেটের অন্যতম সেরা কণ্ঠ। ক্রিকেট বিশ্বের জন্য এটা বিরাট একটি ক্ষতি।’
টিভি, রেডিও ও সাংবাদিকতায় কোজিয়ারের বিচরণ ছিল ৫৮ বছর। ১৯৪০ সালে ব্রিজটাউনে জন্ম নেওয়া কোজিয়ার কানাডার অটোয়ার কার্লটন বিশ্ববিদ্যালয়ে সাংবাদিকতায় পড়ালেখা করেন। ১৯৫৮ সালে মাত্র ১৮ বছর বয়সে ওয়েস্ট ইন্ডিজের ক্রিকেট নিয়ে লেখালেখি ও ধারাভাষ্য দেওয়া শুরু করেন। তবে বিবিসির টেস্ট ম্যাচ স্পেশালে কাজ শুরু করেন ১৯৬৬ সালে। বিবিসি, চ্যানেল নাইন ও স্কাই স্পোর্টের হয়ে ধারাভাষ্য দিয়ে গোটা ক্রিকেট বিশ্বে জনপ্রিয় ও পরিচিত একটি নাম হয়ে ওঠেন কোজিয়ার।
শুধু ধারাভাষ্যকার হিসেবে নয়, একজন ক্রীড়ালেখক ও ক্রিকেটবোদ্ধা হিসেবে তার নামটি স্বর্ণক্ষরে লেখা থাকবে কোজিয়ারের নাম। ২০১১ সালে তাকে মেরিলিবোন ক্রিকেট ক্লাবের (এমসিসি) সম্মানজনক আজীবন সদস্য করে নেওয়া হয়। বার্বাডোজের কেনসিংটন ওভালের প্রেসবক্স তার নামে রাখা হয়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।