পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
নোবেল বিজয়ী অং সান সু চির নেতৃত্বাধীন মিয়ানমার সরকার দমনমূলক আইন ব্যবহা করে শান্তিপূর্ণ সমালোচকদের দমন করছে, অথচ দেশের প্রথম গণতান্ত্রিক নেতা হিসেবে তিনি বাক স্বাধীনতা রক্ষা করবেন বলে আশা করা হয়েছিল। হিউম্যান রাইটস ওয়াচ (এইচআরডাব্লিউ) শুক্রবার এ তথ্য জানিয়েছে।
২০১৬ সালে তার সরকার ক্ষমতায় আসার পর থেকেই মত প্রকাশের স্বাধীনতার অবনতি হচ্ছে। সাংবাদিকদের মধ্যে ভীতির সঞ্চার হয়েছে। মানবাধিকার সংগঠনটি তাদের রিপোর্টে বলেছে, ‘আশা ভঙ্গ : মিয়ানমারে শান্তিপূর্ণ মত প্রকাশকে অপরাধ সাব্যস্ত করা হচ্ছে”।
হিউম্যান রাইটস ওয়াচের এশিয়া লিগ্যাল উপদেষ্টা এবং রিপোর্টের লেখক লিন্ডা লাখধির এক বিবৃতিতে বলেছেন, ‘অং সা সু চি এবং ন্যাশনাল লিগ ফর ডেমোক্র্যাসি নতুন মিয়ানমারের প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল কিন্তু এখন মত প্রকাশ ও প্রতিবাদের বিরুদ্ধে দমন চালানো হচ্ছে এবং নিপীড়নমূলক আইনগুলো বদলানো হয়নি।
বহু দশক ধরে মিয়ানমারে যে সামরিক সরকার শাসন করে এসেছে, তারা মুক্ত মত প্রকাশের উপর মারাত্মক দমন চালিয়ে এসেছে। এইচআরডাব্লিউ বলেছে, ‘আধা-বেসামরিক প্রশাসন ২০১০ সালে ক্ষমতায় আসার পর সেন্সরশিপ বিলুপ্ত করার যেসব পদক্ষেপ নিয়েছিল, সেগুলো মত প্রকাশের স্বাধীনতার ক্ষেত্রে ইতিবাচক ভূমিকা রেখেছিল’।
রিপোর্টে বলা হয়েছে, তবে সু চি-র নেতৃত্বাধীন সরকার দমনমূলক আইনগুলোর ক্ষেত্রে ‘সামান্য কিছু পরিবর্তন করেছে মাত্র’ মুক্ত মত প্রকাশ ও প্রতিবাদ দমনের জন্য এখনও ‘অতিরঞ্জিত, অস্পষ্ট ও নিপীড়নমূলক আইনগুলো’ ব্যবহার করছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।