পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
এবারের বইমেলা উদ্বোধনের মাধ্যমে ১৬ বার এ মেলার উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। মেলা কর্তৃপক্ষ আশা করছেন, আগামীতে আরও চারবার মেলার উদ্বোধন করে নতুন রেকর্ড স্থাপন করবেন তিনি।
জানা গেছে, রাষ্ট্রপ্রধান হিসেবে এতবার (১৬ বার) কেউ বই মেলার উদ্বোধন করেননি। শুক্রবার বিকেলে সাড়ে ৪টায় অমর একুশে বইমেলা ২০১৯ উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী। এবার নিয়ে বইমেলা ৪০ বছরে পর্দাপণ করল।
প্রধানমন্ত্রী অনুষ্ঠানস্থলে পৌঁছার পরই জাতীয় সঙ্গীত পরিবেশনের মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠানের কাযর্ক্রম শুরু হয়। সূচনা সঙ্গীত ‘আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙ্গানো একুশে ফেব্রুয়ারি’ পরিবেশন করা হয়। এরপর ভাষা আন্দোলনের শহীদদের স্মরণে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়।
জাতীয় অধ্যাপক, সর্বজন শ্রদ্ধেয় আনিসুজ্জামানের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন, সাংস্কৃতিক বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী কে এম খালিদ, সাংস্কৃতিক মন্ত্রণালয়ের ভারপ্রাপ্ত সচিব ড. আবু হেনা মোস্তফা কামাল, প্রকাশকদের পক্ষে ফরিদ আহমেদ, বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক কবি হাবিবুল্লাহ সিরাজি।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের পর প্রধানমন্ত্রী মেলার স্টলগুলো ঘুরে দেখেন এবং তার প্রিয় কিছু বই ক্রয় করেন।
বাংলা একাডেমি থেকে জানানো হয়েছে, এবারের বইমেলার প্রতিপাদ্য ‘বিজয়: বায়ান্ন থেকে একাত্তর (নবপর্যায়)’। একইসঙ্গে ২০২০ সালে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবর্ষ ও ২০২১ সালে বাংলাদেশের সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপনের যাত্রাও শুরু হবে এই মেলা থেকে।
প্রতিবছরের মতো এবারও মেলা ২৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত চলবে। ছুটির দিন ছাড়া প্রতিদিন বিকেল ৩টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত খোলা থাকবে বইয়ের দোকানগুলো। ছুটির দিন বেলা ১১টা থেকে রাত ৯টা এবং ২১ ফেব্রæয়ারি সকাল ৮টা থেকে রাত সাড়ে ৮টা পর্যন্ত মেলা চলবে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।