Inqilab Logo

সোমবার ২৫ নভেম্বর ২০২৪, ১০ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২২ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

সড়কে দুটি স্কুলব্যাগ ও ছিন্নভিন্ন শরীর

বাস ও দানব ট্রাক কেড়েছে ১০ প্রাণ

আবদুল্লাহ আল মামুন | প্রকাশের সময় : ২৯ জানুয়ারি, ২০১৯, ১২:০২ এএম

সড়ক দুর্ঘটনা যেন থামছেই না। এমনিতেই গত বছরে সড়কে নিহতের সংখ্যা তাক লাগিয়ে দিয়েছে দেশ ও দেশের বাইরের মানুষকে। এর মধ্যে নতুন বছর শুরুর পর থেকে প্রতিদিনই মৃত্যুর মিছিলে যোগ হচ্ছে তাজা তাজা প্রাণ। সড়কের শৃঙ্খলা ফেরাতে ট্রাফিক পুলিশসহ সরকারের সংশ্লিষ্ট দফতরগুলোর কোন উদ্যোগেই যেন কাজে আসছে না। সফলতার মুখ দেখা তো দূরের কথা, সব উদ্যোগই যেন ভেস্তে গেছে। দিন দিন এ অবস্থা আরও ভয়াবহ আকার ধারণ করছে। বর্তমানে দেশের সড়ক যেন এক দানবীয় মৃত্যু উপত্যকা। সড়কে চলমান এমন প্রাণহানিতে চরম উদ্বিগ্ন সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞসহ পুরো দেশবাসী। মানবাধিকার সংশ্লিষ্টরা বলছেন, গত বছরের এত বড় আন্দোলনেও যখন সড়কে প্রাণহানি থামছে না, তবে আর কবে ফিরবে জনবান্ধব শৃঙ্খল সড়ক?
এদিকে, রাজধানীতে চলমান ‘ট্রাফিক শৃঙ্খলা পক্ষ’র মধ্যেই হঠাৎ করে ঘাতকের চেহারায় ফিরেছে ট্রাক চালকরা। গত ২৪ ঘণ্টায় দানবীয় এসব ট্রাকের নিচে চাপা পড়ে ঢাকা ও কেরানীগঞ্জে মারা গেছে শ্যালক-দুলাভাইসহ আপন দুই ভাই-বোন। এছাড়া ঢাকাসহ মাদারীপুর, রাজবাড়ী, ঠাকুরগাঁও ও নাটোরে বাস ও ট্রাকের নিচে চাপা পড়ে আরও ৬ জনের প্রাণহানি ঘটেছে।
ঢাকা: গত রোববার রাত সাড়ে ১২টার দিকে রাজধানীর বিমানবন্দর সড়কে ট্রাকের ধাক্কায় প্রাণ হারিয়েছেন শ্যালক ও ভগ্নিপতি। স্বজনদের সূত্রে জানা গেছে, বড় ভাই রুবেলের গতকাল বিকেলে সৌদি আরব যাওয়ার ফ্লাইট। তাঁকে বিদায় জানাতে ছোট ভাই ডালিম ও নতুন ভগ্নিপতি মোবারক এক দিন আগে রোববার নরসিংদীর রায়পুরা থেকে ঢাকায় এসেছিলেন। রাতে ডালিম ও মোবারক বিমানবন্দর দেখতে বের হয়েছিলেন। রাত সাড়ে ১২টার দিকে বিমানবন্দর চত্বরের পশ্চিম পাশের সড়কে রডবোঝাই ট্রাকের চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ট্রাকটি সড়কদ্বীপে উঠে গিয়ে তাদের দু’জনকে ধাক্কা দেয়। এতে ঘটনাস্থলে ডালিম ও মোবারক নিহত হন।
ডালিমের মামা আনোয়ার হোসেন বলেন, ভাগনে ডালিম ও ভাগনিজামাই মোবারকের মৃত্যুতে তাঁদের পরিবারে বিপর্যয় নেমে এসেছে। সবাই শোকে মুহ্যমান। মাত্র ১৫ দিন আগে রুবেল-ডালিমের বোন শাবনূরের সঙ্গে বিয়ে হয় মোবারকের।
বিমানবন্দর থানার এসআই শ্রীধান চন্দ্র রায় বলেন, রডবোঝাই ট্রাকটি বিমানবন্দর সড়ক দিয়ে টঙ্গীর দিকে যাচ্ছিল। বিমানবন্দর চত্বরের কাছে আর্ম পুলিশের তল্লাশি চৌকির সামনে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ট্রাকটি সড়কদ্বীপে গিয়ে ধাক্কা খায়। ওই সময় সড়কদ্বীপে থাকা ডালিম ও মোবারক ট্রাকের ধাক্কায় নিহত হন। এ ঘটনায় ট্রাকচালক ও সহকারীকে আটক করা হয়েছে।
এদিকে, রাজধানীর শ্যামপুরে ট্রাকের ধাক্কায় আক্কাছ আলী (৫৫) নামে এক ট্রাক হেলপার ও খিলক্ষেতের তিন শ’ ফিট সড়কে বুলবুল হোসেন (২২) নামে এক তরুণ নিহত হয়েছেন। গতকাল দুপুরে গত রোববার রাতে এ দুটি ঘটনা ঘটে। শ্যামপুর থানার ওসি মিজানুর রহমান বলেন, দুপুরে শ্যামপুর জুরাইন এলাকায় ওই দুর্ঘটনা ঘটে। খবর পেয়ে পথচারীরা হেলপারকে মুমুর্ষূ অবস্থায় উদ্ধার করে ঢামেকে নিয়ে গেলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
খিলক্ষেত থানার এএসআই শাহজাহান কবির বলেন, রাতে তিন শ’ ফিট সড়কে একটি সিএনজি অটোরিকসা দুমড়ে-মুচড়ে পরে আছে এমন খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে যায় পুলিশ। সেখানে দুর্ঘটনার শিকার অটোরিকশার নিচ থেকে তিনজনকে আহত অবস্থায় উদ্ধার করা হয়। পরে তাদেরকে হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসক বুলবুলকে মৃত ঘোষণা করেন। আহত দু’জনকে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে ঢাকা ডেন্টাল হাসপাতালে পাঠানো হয়। রাতে কোন একটি গাড়ির ধাক্কায় এ দুর্ঘটনা ঘটেছে বলে ধারাণা করা হচ্ছে।
কেরানীগঞ্জ: ঢাকার দক্ষিণ কেরানীগঞ্জে ট্রাকের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী দুই ভাই-বোন নিহত হয়েছে। এ ঘটনায় শিশু দুটির বাবা ডালিম হোসেন গুরুতর আহত হন। তাঁকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। গতকাল সোমবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানার রাজেন্দ্রপুরের মোল্লারপুল এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। তাঁদের বাড়ি দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানার রাজেন্দ্রপুরের পুরাহাটি এলাকায়। নিহত ভাই-বোন হলো কেরানীগঞ্জের কসমোপলিটন ল্যাবরেটরি স্কুল অ্যান্ড কলেজের তৃতীয় শ্রেণির শিক্ষার্থী আফসার হোসেন ও পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থী ফাতিমা আফরিন।
স্কুল ও স্বজন সূত্রে জানা গেছে, গতকাল স্কুলে ক্রীড়া প্রতিযোগিতা ছিল। খেলা শেষে শিশুদের বাবা তাদের নিয়ে মোটরসাইকেলে করে বাসায় ফিরছিলেন। পথে রাজেন্দ্রপুরের মোল্লারপুল এলাকায় একটি ট্রাক তাঁদের বহনকারী মোটরসাইকেলকে পেছন থেকে ধাক্কা দেয়। এতে ঘটনাস্থলে দুই ভাই-বোন মারা যায়। প্রত্যক্ষদর্শীরা আহত বাবাকে ঢামেকে ভর্তি করেন। ঘটনার পর ঘাতক ট্রাক চালক ও হেলপার পালিয়ে গেছে। তবে ট্রাকটি জব্দ করা হয়েছে।
দুর্ঘটনার পর ঘটনাস্থলে গিয়ে দেখা গেছে, রাস্তার ওপরে রক্ত জমাট বেধে আছে। তার পাশে আছে দুই ভাই-বোনের ছিন্ন-ভিন্ন দুটি স্কুল ব্যাগ। নিহত দুই শিশুকে নিয়ে অনেক স্বপ্ন ছিল পরিবারের। কিন্তু ঘাতক ট্রাক চালক মুহুর্তেই সব স্বপ্ন নিশ্চিহ্ন করে দিয়েছে। দুই সন্তানকে হারিয়ে পরিবার ও স্বজনদের পাশাপাশি সহপাঠীদের মধ্যে শোকের ছায়া নেমে এসেছে।
এদিকে, দুই শিক্ষার্থীর মৃত্যুর খবর ছড়িয়ে পড়লে প্রতিবাদ জানিয়ে ঘণ্টাখানিক ঢাকা-মাওয়া মহাসড়ক অবরোধ করে রাখে স্কুলের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা। এ সময় ‘সড়কে আর কত প্রাণ ঝরবে’, ‘নিরাপদ সড়ক চাই’সহ বিভিন্ন প্লাকার্ড ঝুলিয়ে ঘাতক চালকের শাস্তি দাবি করেন।
স্কুলের শিক্ষক রাবেয়া বশরী বলেন, ক্রীড়া প্রতিযোগিতা থেকে বাসায় ফেরার পথে ওই দুর্ঘটনা ঘটে। এটা কখনো প্রত্যাশিত নয়। তিনি ঘাতকদের বিচার দাবি, নিহত শিক্ষার্থীর পরিবারকে যথাযথ ক্ষতিপূরণ প্রদান নিরাপদ সড়কের দাবি জানান।
দক্ষিণ কেরানীগঞ্জ থানার ওসি মো. শাহজামান বলেন, বেলা সোয়া ১টার দিকে আবদুল্লাহপুর-ধলেশ্বরী সেতুর কাছে রডভর্তি ট্রাকটি পরিত্যক্ত অবস্থায় জব্দ করা হয়েছে।
মাদারীপুর: গতকাল সকালে মাদারীপুরের শিবচর উপজেলার পৌর এলাকার দাদাভাই তোরণের কাছে চালভর্তি ট্রাক উল্টে এক পথচারী ওপরে পড়লে ঘটনাস্থলেই তিনি নিহত হন। নিহত ব্যক্তির নাম মিলন হাওলাদার (৪৫)। তিনি বাঁশ ব্যবসায়ী ছিলেন। মিলন শিবচর পৌরসভার নলগোড়া এলাকার মালাই হাওলাদারের ছেলে।
পুলিশ ও স্থানীয় সূত্র জানায়, ভোরে শিবচর-পাঁচ্চর সড়ক হয়ে চালভর্তি একটি ট্রাক উপজেলার চান্দেরচর বাজারে যাচ্ছিল। পৌর এলাকার দাদাভাই তোরণের কাছে এলে চালক নিয়ন্ত্রণ হারালে ট্রাকটি উল্টে গিয়ে মিলনকে চাপা দেয়। এতে ঘটনাস্থলেই মিলনের মৃত্যু হয়। শিবচর থানার ওসি জাকির হোসেন বলেন, ট্রাকচালক পলাতক রয়েছে।
রাজবাড়ী: রাজবাড়ী শহরের শ্রীপুর পলাশ পেট্রোলপাম্পের সামনে ট্রাকের চাপায় মোটরসাইকেলের দুই আরোহী নিহত হয়েছেন। গত রোববার রাত পৌনে ১১টার দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত ব্যক্তিরা হলেন রাজবাড়ীর গোদার বাজার এলাকার সিদ্দিকুর রহমানের ছেলে হৃদয় (২৮) ও একই এলাকার রজব আলীর ছেলে শান্ত (৩০)।
রাজবাড়ীর ফায়ার সার্ভিস সূত্র জানায়, রোববার রাতে ওই দুই যুবক মোটরসাইকেলে গোয়ালন্দ মোড় থেকে রাজবাড়ী শহরে যাচ্ছিলেন। শ্রীপুর পলাশ পেট্রোলপাম্পের সামনে এলে বিপরীত দিক থেকে আসা একটি ট্রাক তাঁদের মোটরসাইকেলকে চাপা দেয়। এতে তাঁরা দু’জন গুরুতর আহত হন। পরে তাঁদের উদ্ধার করে রাজবাড়ী সদর হাসপাতালে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। রাজবাড়ী সদর থানার ওসি স্বপন কুমার মজুমদার বলেন, ট্রাকটি জব্দ করা হয়েছে। তবে ট্রাকের চালক পালিয়ে গেছে। এ ঘটনায় নিহত হৃদয়ের বাবা বাদী হয়ে একটি মামলা করেছেন।
ঠাকুরগাঁও: গতকাল দুপুরে ঠাকুরগাঁওয়ের বালিয়াডাঙ্গী উপজেলায় বাবার মেশিন চালিত ট্রলির নিচে চাপা পড়ে মেয়ে সানজিদা আক্তারের (৩) মৃত্যু হয়েছে। বাবা সহিদুল ইসলাম বলেন, সকালে নিজের ট্রলিতে সার নিয়ে মাঠে যাওয়ার সময় মেয়েও আমার পিছু নেয়। পরে মেয়েকে ট্রলির সামনে বসিয়ে সার নিয়ে মাঠে যাওয়ার পথে আইল পার হতে গিয়ে ঝাঁকি খেয়ে চাকার নিচে পড়লে ঘটনাস্থলে তার মৃত্যু হয়। মেয়েটির লাশসহ বাবাকে থানায় নিয়ে গেছে পুলিশ।
নাটোর: জেলার লালপুর উপজেলার লালপুর-ঈশ্বরদী সড়কে বাসের ধাক্কায় আজিজুর রহমান ভেগল (৫০) নামের এক বাইসাইকেল আরোহী নিহত হয়েছেন। গতকাল সকাল ৬ টার দিকে উপজেলার লক্ষীপুর বাজর এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে। নিহত ভেগল উপজেলার তিলকপুর গ্রামের মোহম্মাদ মন্ডলের ছেলে ও পেশায় একজন গুড় ব্যবসায়ী। ছাইকেলে করে গুড় নিয়ে বাজারে যাওয়ার পথে ঢাকাগামী একটি বাস ভেগলকে ধাক্কা দিয়ে পালিয়ে গেলে তার মৃত্যু হয়।



 

Show all comments
  • নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ২৯ জানুয়ারি, ২০১৯, ১:০৩ এএম says : 0
    চলতি ট্রাফিক পক্ষে এ পর্যন্ত লাখের কাছাকাছি মামলা হয়েছে, প্রচুর জরিমানা আদায় হয়েছে, কিন্তু ট্রাক/বাসের চালকদের নরহত্যা কমেনি। আজ শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত ট্রাকের তলেই গেছে সাতটি প্রান। পুলিশ শুধু মাত্র পরিত্তাক্ত ট্রাক আটক করলেই হবেনা, ট্রাকের মালিক আর হত্যাকারী ড্রাইভার দের খুজে বের করে তাদের দৃষ্টান্ত মুলক শাস্তি নিশ্চিত করলে তবেই এদের নিয়ন্ত্রন করা সম্ভব হবে। এদের দ্রুত বিচার আইনে সর্বোচ্চ শাস্তি দেওয়ার দাবী জানাই।
    Total Reply(0) Reply
  • Deepak Eojbalia ২৯ জানুয়ারি, ২০১৯, ১:০৩ এএম says : 0
    Very heartrenderd incident.
    Total Reply(0) Reply
  • Zubayer Rahman ২৯ জানুয়ারি, ২০১৯, ১:০৪ এএম says : 0
    ২০১৮ সালে ৫৫১৪ সড়ক দূর্ঘটনায় ৭২২১ জন নিহত(তথ্যসূত্রঃ প্রথম আলো)। গড়ে প্রতিদিন ১৫টি "দূর্ঘটনা"। প্রতিদিন মারা গেছে গড়ে ১৯ জন। আর কত!
    Total Reply(0) Reply
  • নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ২৯ জানুয়ারি, ২০১৯, ১:০৪ এএম says : 0
    দুইটি শিশুকে মোটর সাইকেলে কি করে নিয়ে যাচ্ছিল বাবা? ট্রাক চালককে আগেই দায়ী করা হচ্ছে। বাবা নিজেও কি দুর্ঘটনার দায়িত্ব এড়াতে পারবেন?
    Total Reply(0) Reply
  • Md. Khairul Islam ২৯ জানুয়ারি, ২০১৯, ১:০৪ এএম says : 0
    একটা পরিবার শেষ হয়ে গেল, তাতে কার কি হলো? আমি আপনি তো ভালই আছি না?
    Total Reply(0) Reply
  • Abul Kashem ২৯ জানুয়ারি, ২০১৯, ১:০৪ এএম says : 0
    আর কতো লাশ দেখতে হবে আমাদের?
    Total Reply(0) Reply
  • Moazzem Hossain ২৯ জানুয়ারি, ২০১৯, ১:০৪ এএম says : 0
    বাংলাদেশে সড়ক দৃঘটনা নিয়ন্ত্রনের জন্য একজন সড়ক দূঘটনা প্রতিরোধ মন্ত্রী, প্রতিমন্ত্রীর প্রয়োজন। অনতিবিলম্বে কাজকরি ব্যবস্থা গ্রহনের জন্য অনুরোধ রইলো।
    Total Reply(0) Reply
  • Md. Morshed Alam ২৯ জানুয়ারি, ২০১৯, ১:০৪ এএম says : 0
    প্রশ্ন: সড়কে আর কত প্রাণ ঝরবে ? উত্তর: যেদিন থেকে সড়কে প্রাণ চলাচল বন্ধ হবে। তাই নিরাপদ সড়ক নয়, নিরাপদ যোগাযোগ ব্যবস্থা চাই।
    Total Reply(0) Reply
  • Mizan Rahman ২৯ জানুয়ারি, ২০১৯, ১:০৫ এএম says : 0
    Is it very tough to ensure road discipline ! If it is so, then we can ask for foreign support.......... may be from japan / Korea or china ! God bless Bangladesh.
    Total Reply(0) Reply
  • নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক ২৯ জানুয়ারি, ২০১৯, ১:০৫ এএম says : 0
    এক মোটরসাইকেলে বাপ– দুই ছেলে-মেয়ে নিয়ে চালাচ্ছিলেন! বাহ! কয়দিন আগে দেখলাম নকল করতে গিয়ে ধরা খেয়ে অপমানিত বোধ করে আত্মহত্যা করা একজনের জন্য দরদ উতলে পড়তে। বাংলাদেশের অধিকাংশ ট্রাক চালকেরই গাড়ি চালানোর ধরন ভালো না, তবে যদি সেই বাবা মোটরসাইকেলে অতিরিক্ত দুই জন আরোহী নিয়ে চালিয়ে থাকেন তার দোষ ট্রাকচালকের চাইতে বেশি বৈ কম নয়?
    Total Reply(0) Reply
  • Mahmudur Rahman ২৯ জানুয়ারি, ২০১৯, ১:০৫ এএম says : 0
    কোন দিন এমন নিউজ আমরা পত্রিকার হেডলাইনে দেখব না? এ মৃত্যুযাত্রা কি বন্ধ হবে না?
    Total Reply(0) Reply
  • Md. Khairul Islam ২৯ জানুয়ারি, ২০১৯, ১:০৫ এএম says : 0
    চিন্তা কইরেন না, আর কেউ মাঠে নামবে না।
    Total Reply(0) Reply
  • Rajat Sarkar ২৯ জানুয়ারি, ২০১৯, ১:০৬ এএম says : 0
    All the responsibility of student! where is the MP, Minister? Shame!
    Total Reply(0) Reply
  • রিদওয়ান বিবেক ২৯ জানুয়ারি, ২০১৯, ১:০৬ এএম says : 0
    হাহাকারে বুক কেঁপে উঠলো।
    Total Reply(0) Reply
  • Mohammed Shah Alam Khan ২৯ জানুয়ারি, ২০১৯, ৮:২৭ এএম says : 0
    সাংবাদিক আব্দুল্লাহ আল মামুন সাহেব সুন্দর এক তথ্যবহুল প্রতিবেদন এখানে উপস্থাপন করায় ওনাকে ধন্যবাদ। এখানে যেভাবে প্রতিবেদনটি প্রকাশিত হয়েছে তাতে আবারো বলতে হচ্ছে পুলিশ... পুলিশ... পুলিশ... এই পুলিশই আমাদের ৩০ লক্ষ শহীদের দেশ বাংলাদেশকে ধ্বংস করে ছাড়বে। এদেরকে প্রতিহত করার জন্যে এখন উকিল ও সাংবাদিকদেরকে তাদের দায়িত্ব সঠিক ভাবে পালন করে পুলিশের সকল কর্ম কলাপ জনসম্মুখে আনা দরকার। আমরা বহু শুনেছি পুলিশের নোংরামির ইতিহাস খুলে গেলে পুলিশের কর্মকাণ্ড স্তব্ধ হয়ে যাবে। যদি তাই হয় হউক সেখানে সেনাবাহিনী দিয়ে সাময়িক ভাবে চালিয়ে একেবারে নতুন করে পুলিশ বাহিনী গঠন করা দরকার বলে আমাদের মনে হয়। কাজেই আমরা মনেকরি নেত্রী হাসিনাকে প্রথমেই সাংবাদিক ও উকিলদেরকে কঠিন ভাবে নিয়ন্ত্রণে নিতে হবে তাহলেই এরা পুলিশের বারটা বাজবে নয়ত এরাও পুলিশের সাথে সাথে পকেট বানিজ্যে লিপ্ত আছে এবং থাকবে এটাই অপ্রিয় সত্য।
    Total Reply(0) Reply
  • Nannu chowhan ২৯ জানুয়ারি, ২০১৯, ৮:৩৩ এএম says : 0
    Ar koto amader dekhte hobe eai bedonadayok drishsho? Eai ghatok driverder biroddhe keno aro kothor ayn o uoha proyoger bebsta kora hochsena shathe shathe oai shob garir registration ajiboner jonno batil korar ayn kora uchit,ebong shonesi eai bus trucker malikra naki driverke shodhu chassista nia ashar jonno bole kintu trip beshi marte hobe ,bakita insurance paowa jabe.Eai shomosto karonei era beporowa, manusher jibon nia sini mini khachse....
    Total Reply(0) Reply

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: সড়ক দুর্ঘটনা


আরও
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ