পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
এ বছর টঙ্গি ময়দানে তাবলীগ জামাতের বিশ্ব ইজতেমা অনুষ্ঠিত হবে আগামী ১৫, ১৬ ও ১৭ ফেব্রুয়ারি। এবার দুই দফায় নয়, একবারই অনুষ্ঠিত হবে ইজতেমা। আজ
বৃহস্পতিবার ধর্ম মন্ত্রণালয়ে অনুষ্ঠিত বৈঠকে এই সিদ্ধান্ত নেয়া হয়। ধর্ম প্রতিমন্ত্রী শেখ মোহাম্মদ আব্দুল্লাহর সভাপতিত্বে ধর্ম মন্ত্রণালয়ের
সভাকক্ষে বৈঠকটি অনুষ্ঠিত হয়। বৈঠকে ইজতেমার বিবদমান উভয় পক্ষের মুরব্বিরা উপস্থিত ছিলেন। তবে আখেরী মোনাজাত কে পরিচালনা করবেন অথবা দিল্লি থেকে
মাওলানা সাদ উপস্থিত থাকবেন কিনা সে বিষয়ে বৈঠকে কোন সিদ্ধান্ত হয়নি।
উল্লেখ্য, বুধবার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে অনুষ্ঠিত এক বৈঠকে তাবলীগ জামাতের দ্বন্দ্ব নিরসনে বিবদমান দুই পক্ষকে এক করা হয়। ফেব্রুয়ারি মাসে দুই পক্ষ
এক হয়ে ইজতেমা আয়োজন করবে বলে একমত হয়েছিল। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে মন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল ও ধর্ম প্রতিমন্ত্রী শেখ মোহাম্মদ আব্দুল্লাহর উপস্থিতিতে তাবলীগ নেতাদের নিয়ে অনুষ্ঠিত বৈঠক এই সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছিল।
বৈঠকে তাবলীগ জামাতের দুই পক্ষে নেতৃত্ব দেন মাওলানা জুবায়ের ও মাওলানা ওয়াসিফুল। ওই দিন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘তাবলীগের দুই পক্ষকে এক করা হয়েছে। তারা
এক হয়ে এবার ইজতেমা আয়োজন করবে। ইজতেমা ঘিরে থাকবে পর্যাপ্ত নিরাপত্তা ব্যবস্থা। প্রয়োজনে সেনাবাহিনী দায়িত্ব পালন করবে।’
বুধবারের বৈঠক শেষে ধর্ম প্রতিমন্ত্রী শেখ মোহাম্মদ আব্দুল্লাহ বলেন, ‘তাবলীগ জামাতের দুটি পক্ষ ও তাদের মধ্যে দ্বন্দ্ব-সংঘর্ষ এবং ইজতেমা নিয়ে রিট করার বিষয়টি তাদের কলঙ্কিত করেছে। তাবলীগ সম্পর্কে মানুষের ধারণাকে আঘাত করেছে। রিট করার বিষয়টি দেশে-বিদেশে সমালোচিতও হয়েছে। এ অবস্থার উত্তরণে বৈঠক করা হয়।’
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।