নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
বোলাররা নিজেদের কাজ ঠিকমত করলেও ব্যাট হাতে সফল হতে পারছে না পাকিস্তান। বোলারদের সফলতা সত্তে¡ও তাই জোহানেসবার্গ টেস্টে সুবিধা করতে পারছে না সরফরাজ আহমেদের দল। প্রথম ইনিংসে দক্ষিণ আফ্রিকাকে ২৬২ রানে আটকালেও নিজেরা অল আউট হয়েছে ১৮৫ রানে।
দ্বিতীয় ইনিংসেও পাকিস্তানকে আশা দেখাচ্ছে বোলাররা। এই রিপোর্ট লেখার সময় দ্বিতীয় দিনের শেষ সেশনে ৫ উইকেটে ৯৪ রান নিয়ে ব্যাট করছিল প্রোটিয়ারা। সঙ্গে প্রথম ইনিংসের ৭৭ রানের লিড যোগ করে তারা এগিয়ে ১৭০ রানে। দিনের খেলা তখনও ঘণ্টা দেড়েক বাকি।
আমির-আব্বাস-আশরাফদের মিলিত আক্রমণে ২৪ থেকে ৪৪, এই ২০ রানের মধ্যে প্রথম ৪ উইকেট হারায় দক্ষিণ আফ্রিকা। বাভুমাকে নিয়ে ৪৮ রানের জুটিতে ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করেন আমলা। তখনই আসে শাদবের স্পিন ছোবল। এরপর আমলার (৩৪*) সঙ্গে যোগ দেন ডি কক। এই জুটিই প্রোটিয়াদের বড় ভরসা।
দিনের শুরুটা ভালোই ছিল পাকিস্তানের। আগের দিনের অপরাজিত ইমাম-উল-হক ও নাইটওয়াচম্যান হিসেবে ব্যাটে নামা মোহাম্মদ আব্বাস পার করে দেন প্রথম ঘণ্টা। একই ওভারে জোড়া আঘাতে আব্বাস ও আসাদ শফিককে তুলে নেন অলিভার। লাঞ্চের আগে ইমামুলও ফিরলে স্কোরবোর্ড হয়ে যায় ৫ উইকেটে ৯১। এরপর সরফরাজ ও বাবর আজম এসে পাল্টা আক্রমণ শুরু করেন। প্রাথমিকভাবে তাদের পরিকল্পনা সফলও ছিল। কিন্তু তাদের ৭৮ রানের জুটি বিচ্ছিন্ন হওয়ার পর আর ১৬ রান যোগ করতে পারে পাকিস্তান। ৫ উইকেটে ১৬৯ থেকে ১৮৫ রানে অল আউট! ১৬ রানে নেই শেষ ৫ উইকেট! ৪০ বলে একমাত্র ফিফটি ইনিংস আসে সরফরাজের ব্যাট থেকে। বাবর আউট হন ৫৫ বলে ৪৯ করে। আগের দিন ২ উইকেট নেওয়া ফিল্যান্ডার এদিন নেন ইমামুলের উইকেট। সাদব ও সরফরাজকে ফেরান রাবাদা। তবে বাকি ৫ উইকেট তুলে নিয়ে সবচেয়ে বড় আঘাতটা হানেন অলিভার। প্রথম টেস্টের নায়কের ক্যারিয়ারের তৃতীয় ৫ বা ততোধীক উইকেট শিকার এটি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।