মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
হিন্দি ‘হার্টল্যান্ড’ হাতছাড়া হয়েছে বিজেপির। কিন্তু প্রচারের সময় হিন্দুত্বের পোস্টার বয় হিসেবে তাঁকেই সমস্ত রাজ্যে পাঠানো হয়েছিল সব থেকে বেশি। সেই তিনি, উত্তর প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথের ‘উগ্র’ প্রচার যে কানেই তোলেনি মধ্যপ্রদেশ, রাজস্থান ও ছত্তিশগড়ের মানুষ, তা দিনের আলোর মতো স্পষ্ট। কিন্তু নিজের ‘ব্যর্থতা’ মানতে নারাজ তিনি। তাঁর মতে, ওই রাজ্যগুলিতে কংগ্রেস জিতেছে প্রতারণা করে। তাঁর যুক্তি, ‘কংগ্রেস হেরে গেলেই ইভিএমের গন্ডগোলের অভিযোগ করে। আমরা কিন্তু তা করছি না। অথচ কংগ্রেস আজ জিতেই ইভিএমের পুজো করা শুরু করে দিয়েছে। এটা দ্বিচারিতা।’ আদিত্যনাথ আশাবাদী, খুব তাড়াতাড়ি কংগ্রেসের মিথ্যা মানুষের সামনে উন্মোচিত হবে। যার ফলে ২০১৯-এর নির্বাচন বিজেপির জন্য অনেক সহজ হয়ে যাবে।
পাঁচ রাজ্যের মধ্যে একমাত্র মিজোরাম বাদে বাকি সবগুলিতেই যোগী আদিত্যনাথকে দিয়ে ম্যারাথন প্রচার করায় বিজেপি। মোদি, অমিত শাহকে পিছনে ফেলে দিয়েছিল তাঁর করা সভার সংখ্যা। আর প্রতিটি সভাতেই নিয়ম করে তিনি হিন্দুত্বের জিগির তুলেছেন। রাজস্থানের একটি সভায় হনুমান দলিত ছিলেন বলে মন্তব্য করে বিপাকে পড়েন তিনি। তাঁকে নোটিশ পাঠায় রাজস্থান সর্ব ব্রাহ্মণ মহাসভা। এই বিষয়ে প্রশ্ন করা হলে আদিত্যনাথ বলেন, ‘আমি কখনই বলিনি বজরঙ্গ বলি দলিত। আমি বলেছি, তিনি আধ্যাত্মিকতার মধ্যে বাস করেন। আর আধ্যত্মিকতার কোন ভেদাভেদ নেই।
তবে শুধুমাত্র রাজস্থান, মধ্যপ্রদেশ বা ছত্তিশগড়ই নয়, মায়াবতী-অখিলেশ যাদবরা যেভাবে একসঙ্গে কংগ্রেসের দিকে সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দিয়েছে তাতে দুশ্চিন্তা বাড়ারই কথা যোগী আদিত্যনাথের। সূত্র : টাইমস অব ইন্ডিয়া।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।