Inqilab Logo

শুক্রবার ০৮ নভেম্বর ২০২৪, ২৩ কার্তিক ১৪৩১, ০৫ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

পাবনা ৩ আসনে বর্তমান আর সাবেক এমপি’র ভোট যুদ্ধ

চাটমোহর (পাবনা) থেকে আফতাব হোসেন | প্রকাশের সময় : ১০ ডিসেম্বর, ২০১৮, ৬:১৭ পিএম

একাদেশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে পাবনা-৩ আসনে জন মানুষের সকল জল্পনা কল্পনা আর ব্যাপক উৎকন্ঠার অবসান ঘটিয়ে শেষ পর্যন্ত আওয়ামী লীগ হতে বর্তমান সংসদ সদস্য আলহাজ্ব মোঃ মকবুল হোসেন আবারও মনোনয়ন পেয়েছেন। আর বিএনপি হতে মনোনয়ন পেয়েছেন সাবেক এমপি কেএম আনোয়ারুল ইসলাম। এ আসনে আবারে কোটিপতি আর লাখপতির ভোট যুদ্ধ হবে। তাঁদের হলফনামায় দেখা দেছে আওয়ামী লীগের দলীয় সংসদ সদস্য আলহাজ্ব মোঃ মকবুল হোসেনের ১ কোটি ৫ লাখ টাকা আর বিএনপি’র মনোনিত সাবেক এমপি কেএম আনোয়ারুল ইসলামের ২৯ লাখ ৪ হাজার ৬৩৩ টাকা। উভয়ই ২বার করে জাতীয় সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়েছেন। যহেতেু সবার আগ্রহ তাদরে বষিয়ে জানার, সহেতেু আসুন দখেে নয়ো যাক মনোনয়নপত্র দাখলিরে সময় দয়ো তাদরে হলফনামায় কি আছ।ে কে কমেন র্অথ সম্পদরে মালকি। হলফনামার বশ্লিষেনে দখো গছে,ে তাদরে মধ্যে কোটপিতি মকবুল হোসনেরে নগদ টাকা আছে ১ কোটি ৫ লাখ টাকা। আর লাখপতি আনোয়ারুল ইসলামরে নগদ টাকা আছে ২৯ লাখ ৪ হাজার ৬৩৩ টাকা। শক্ষিাগত যোগ্যতায় এগয়িে আনোয়ারুল ইসলাম স্নাতক পাশ। মকবুল হোসনে এসএসসি পাশ।
আলহাজ্ব মো: মকবুল হোসনে : হলফনামায় তার নাম উল্লখে করা হয়ছেে মো: মকবুল হোসনে। পতিা মহসীন আলী। ঠকিানা: মহল্লা-সরদারপাড়া, ভাঙ্গুড়া, পাবনা। তার শক্ষিাগত যোগ্যতা এস এস সি পাশ। পশো ‘জোতদারী’। র্বতমানে ও অতীতে মকবুল হোসনেরে বরিুদ্ধে কোনো ফৌজদারী মামলা নইে বা ছলিনা। হলফনামার তথ্য মত,ে আয়রে উৎস হসিবেে মকবুল হোসনেরে বছরে আয় ১২ লাখ ৭৫ হাজার ৮০৮ টাকা। এর মধ্যে কৃষি খাত থকেে তার র্বাষকি আয় ১ লাখ টাকা। বাড়/িএর্পাটমন্টে/দোকান বা অন্যান্য ভাড়া বাবদ র্বাষকি আয় ৩ লাখ ৬৫ হাজার ৮০৮ টাকা। জমি লীজ দয়ো বাবদ আয় বছরে ১ লাখ ৫০ হাজার টাকা। সংসদ সদস্য হসিবেে বছরে সম্মানী পয়েছেনে ৬ লাখ ৬০ হাজার টাকা। অস্থাবর সম্পদ হসিবেে মকবুল হোসনেরে নগদ টাকা আছে ১ কোটি ৫ লাখ টাকা। তবে কোনো ব্যাংক বা র্আথকি প্রতষ্ঠিানে তার টাকা জমা নইে। তার একটি মটিসুবসিি পাজরেো (ঢাকা মট্রেো-চ-১৩-৫৫৪৪) জীপ আছ,ে যার মুল্য ৪৭ লাখ ৭৫ হাজার ৮৭১ টাকা। অলংকার আছে ১০ তোলা। ইলক্ট্রেনকি সামগ্রীর মধ্যে আছে ২টি ফ্রজি, ২টি টভি,ি ১০টি ফ্যান। অথচ এসব সামগ্রীর মুল্য ধরা হয়ছেে মাত্র ৫৩ হাজার টাকা। আসবাবপত্র হসিবেে রয়ছেে ২টি খাট, ২টি আলনা, ড্রসেংি টবেলি ১ট,ি সোফা ১ সটে। যার মুল্য দখোনো হয়ছেে মাত্র ২ হাজার টাকা। অপরদকিে স্থাবর সম্পদরে মধ্যে মকবুল হোসনেরে আছে কৃষি জমি ২০ বঘিা, স্ত্রীর নামে ০.৯০ একর, অকৃষি জমি ০.০৭ একর, আবাসকি ভবন হসিবেে তার একটি দালান বাড়ি রয়ছে,ে যার মুল্য দখেয়িছেনে ৫ লাখ ৫১ হাজার ৬০০ টাকা। তার কোনো ব্যাংক ঋণরে বকয়ো নইে। ইতপর্িুবে সংসদ সদস্য নর্বিাচতি হওয়ার আগে মকবুল হোসনে ভোটারদরে যে প্রতশ্রিুতি দয়িছেলিনে তার প্রায় সকল প্রতশ্রিুতি তনিি বাস্তবায়ন করছেনে বলে উল্লখে করছেনে হলফনামায়। মকবুল হোসনেরে আয়রে উৎস ও স্থাবর সম্পদরে মধ্যে তার স্ত্রীর নামে কোনো সম্পদ নইে।
আলহাজ্ব কে এম আনোয়ারুল ইসলাম : হলফনামায় তার নাম উল্লখে করা হয়ছেে ক.ে এম. আনোয়ারুল ইসলাম। পতিা খন্দকার ইউসুফ আলী, মাতা মসিসে মাজদো খাতুন। ঠকিানা-উপজলো সড়ক, পাঠানপাড়া, চাটমোহর, পাবনা। তার শক্ষিাগত যোগত্যা স্নাতক পাশ। পশো ‘কৃষি ও মজুদ মালরে ব্যবসা’। তার বরিুদ্ধে র্বতমানে একটি ফৌজদারী মামলা রয়ছে।ে যে মামলাটি উচ্চ আদালত স্থগতিাদশে প্রদান করছেনে। এছাড়া অতীতে তার বরিুদ্ধে ৪টি ফৌজদারী মামলা ছলি। যগেুলো নষ্পিত্তি হওয়ায় তনিি সব মামলা থকেে অব্যহতি পয়েছেনে। হলফনামায় আয়রে উৎসে র্বণতি তথ্য মত,ে আনোয়ারুল ইসলামরে বছরে আয় ৪ লাখ ৫০ হাজার টাকা। এর মধ্যে কৃষি খাত থকেে বছরে আয় দখেয়িছেনে ১ লাখ ৮০ হাজার টাকা। বাড়/িএর্পাটমন্টে/দোকান বা অন্যান্য ভাড়া বাবদ র্বাষকি আয় ৪৮ হাজার টাকা।
ব্যবসা থকেে বছরে আয় ২ লাখ ২২ হাজার টাকা। অস্থাবর সম্পদরে মধ্যে তার নগদ টাকা আছে ২৯ লাখ ৪ হাজার ৬৩৩ টাকা। ব্যাংক ও র্আথকি প্রতষ্ঠিানে তার জমা রয়ছেে ৯৫ হাজার ৩৬৭ টাকা। আনোয়ারুল ইসলামরে উত্তরাধকিার সুত্রে প্রাপ্ত একটি টয়োটা মাইক্রোবাস আছ।ে রয়ছেে ৭ র্ভরি র্স্বন। ইলকেট্রনকি সামগ্রীর মধ্যে আছে একটি টলেভিশিন, একটি ফ্রজি, ৭টি সলিংি ফ্যান, যার মোটা মুল্য ধরা হয়ছেে ৫০ হাজার টাকা। অপরদকিে স্থাবর সম্পদরে মধ্যে সাবকে এই সংসদ সদস্যরে রয়ছেে ১০.৮৩ একর কৃষি জম।ি যার মুল্য ৫১ লাখ ১২ হাজার ৬০০ টাকা। অকৃষি জমি আছে ০.৪১৫৭ একর, মুল্য ৫৬ হাজার ৩৩৩ টাকা। আর দালান কংিবা আবাসকি ও বাণজ্যিকি ভবনরে সংখ্যা উল্লখে না করলওে মুল্য দখেয়িছেনে ১০ লাখ ৯৮ হাজার ৬৬৭ টাকা। ইতপর্িুবে তনিি সংসদ সদস্য নর্বিাচতি হওয়ার সময় ভোটারদরে কাছে তার প্রতশ্রিুতি ছলি এলাকার যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়নরে জন্য রাস্তা, ব্রীজ ও কালর্ভাট নর্মিাণ, র্ধমীয় প্রতষ্ঠিানরে অবকাঠামো উন্নয়ন, শক্ষিা ব্যবস্থার র্সাবকি মান উন্নয়ন ও দারদ্রি বমিোচন। যার সবগুলো র্অজতি হয়ছেলি বলে উল্লখে করছেনে তার হলফনামায়। কোনো ব্যাংকে তার কোনো ঋণ বকয়ো নইে।

 



 

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: জাতীয় সংসদ নির্বাচন


আরও
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ