পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
জাতীয় পতাকাবাহী বোয়িং ৭৮৭-৮ মডেলের অত্যাধুনিক উড়োজাহাজ হংসবলাকা যোগ হয়েছে বাংলাদেশ বিমানের বহরে। বুধবার (৫ নভেম্বর) সেই হংসবলাকা দেখতে গিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
দুপুরে হযরত শাহজালাল (রা.) বিমানবন্দরে ভিভিআইপি টার্মিনালের টারমার্কে দাঁড়িয়ে থাকা হংস বলাকা ঘুরে ঘুরে দেখেন প্রধানমন্ত্রী। এ সময় তিনি উড়োজাহাজটির ককপিটে কিছুটা সময় চালকের আসনে বসেন।
২৭১ আসনের উড়োজাহাজটি ঘুরে ঘুরেও দেখেন তিনি। এর আগে প্রধানমন্ত্রী ফিতা কেটে হংসবলাকার উদ্বোধন করেন।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ছিলেন বেসমারিক বিমান পরিবহন ও পর্যটনমন্ত্রী এ কে এম শাহজাহান কামাল, বিমান পরিচালনা পর্ষদের চেয়ারম্যান এয়ার মার্শাল (অব.) ইনামুল বারী, বিমানের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা এ এম মোসাদ্দিক আহমদসহ অন্যরা।
উল্লেখ্য বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইন্সের সবক’টি বোয়িং বিমানের নামকরণ করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। হংসবলাকা নামটিও তার দেওয়া।
জানা গেছে, গত ১ ডিসেম্বর রাতে যুক্তরাষ্ট্রের সিয়াটল থেকে ঢাকায় হযরত শাহজালাল (রা.) আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করে অত্যাধুনিক সুযোগ-সুবিধা সংবলিত ড্রিমলাইনার উড়োজাহাজ হংসবলাকা। এর মধ্য দিয়ে বিমানবহনে উড়োজাহাজের সংখ্যা দাঁড়াল ১৫টি।
হংসবলাকা ১০ ডিসেম্বর বাণিজ্যিকভাবে আন্তর্জাতিক রুটে চলবে। এটি ঢাকা-লন্ডন রুটে সপ্তাহে ৬টি, ঢাকা-দাম্মাম রুটে সপ্তাহে ৪টি এবং ঢাকা-ব্যাংকক রুটে সপ্তাহে ৩টি ফ্লাইট পরিচালনা করবে। এর আগে গত ১৯ আগস্ট বিমানের প্রথম ড্রিমলাইনার আকাশবীণা ঢাকায় আসে। বোয়িং কোম্পানির সঙ্গে চুক্তি অনুযায়ী ‘গাঙচিল’ ও ‘রাজহংস’ নামের আরও দুটি ড্রিমলাইনার ২০১৯ সালের সেপ্টেম্বরে আসবে বলে বিমান কর্মকর্তারা জানিয়েছেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।