পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
টঙ্গী বিশ্ব ইজতেমা ময়দানের সন্ত্রাসী হামলার মূলহোতা সা’দপন্থী খুনি ওয়াসিফ ও নাসিম গংদের বিচারের দাবিতে গতকাল রাজধানী ঢাকার সদরঘাট-গাবতলী রোডে হাজার হাজার তৌহিদী জনতা জড়ো হলে অবরোধে রূপ নেয় আশেপাশের গোটা সড়ক। বিক্ষুদ্ধ তৌহিদী জনতার শ্লোগানে মুখরিত হয়ে ওঠে পুরো এলাকা। বিকাল ৩টায় বিক্ষোভ সমাবেশ শুরু হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলনের আমীর মাওলানা শাহ আতাউল্লাহ ও উদ্বোধনী বক্তব্য রাখেন খেলাফত আন্দোলনের সাংগঠনিক সম্পাদক মুফতি সুলতান মহিউদ্দিন।
সমাবেশে বক্তব্য রাখেন, বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলনের মহাসচিব মাওলানা হাবীবুল্লাহ মিয়াজী, জাতীয় ইমাম সমাজের মহাসচিব মাওলানা মিনহাজ উদ্দীন, তাবলীগের জিম্মাদার মুফতি বশির, মুফতি ইলিয়াছ কাসেমী, মাওলানা ফজলুল্লাহ, মুফতি হাবীবুর রহমান, মুফতি আ ফ ম আকরাম হুসাইন, মাওলানা সুলাইমান ঢাকুবী, মুফতি আব্দুর রহমান সারওয়ার, মুফতি খায়রুজ্জামান হুযাইফী, মুফতি মুহাম্মদুল্লাহ নোমানী, মুফতি আব্দুল্লাহ, মুফতি ওমর ফারুক, মুফতি সাইফুল্লাহ নোমানী, মুফতি আব্দুস সালাম প্রমুখ।
সভাপতির ভাষণে মাওলানা আতাউল্লাহ বলেন, টঙ্গীর ইজতেমা ময়দানে হামলাকারীদের মূলহোতা সৈয়দ ওয়াসিফ গংদেরকে অবিলম্বে গ্রেপ্তার করে আইনের আওতায় এনে ফাঁসি দিতে হবে। বিশ্ব ইজতেমা ময়দান দেশের ওলামায়ে কেরামের জিম্মায় তুলে দিতে হবে। সকল হামলাকারী ও তাদের সহযোগীদের তালিকা করে গ্রেপ্তার এবং তাদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দিতে হবে। উগ্র সন্ত্রাসী সা’দপন্থীদের আক্রমণে শহীদ ও হতাহতদের ক্ষতিপূরণ দিতে হবে। নিরাপত্তার দায়িত্ব পালনে অবহেলাকারী আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদেরকে আইনের আওতায় আনতে হবে।
সমাবেশ শেষে একটি বিশাল বিক্ষোভ মিছিল রণিমার্কেট, বড়গ্রাম ও আলীনগর প্রদক্ষিণ করে থানার সামনে এসে শেষ হয়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।