Inqilab Logo

সোমবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৪, ১৬ বৈশাখ ১৪৩১, ১৯ শাওয়াল ১৪৪৫ হিজরী

ঢাকায় নানা সমীকরণ আওয়ামী লীগে

ইয়াছিন রানা | প্রকাশের সময় : ২ ডিসেম্বর, ২০১৮, ১২:০২ এএম

একাদশ জাতীয় নির্বাচনে প্রার্থী চূড়ান্ত করেছে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ। ঢাকার ২০ আসনে ২টি জাতীয় পার্টি, ১টি ওয়ার্কার্স পার্টিকে ছাড় দিয়ে বাদ বাকি ১৭ টি আসনে মনোনয়ন চূড়ান্ত। এর মধ্যে তিনটি আসনে দুইজন করে প্রার্থী দেয়া হয়েছে। ২০ আসনের সবাই নৌকা প্রতীকেই নির্বাচন করবেন। জয়ের ব্যাপারে শতভাগ আশাবাদী আওয়ামী লীগ। তবে নির্বাচনে জয় পেতে বিএনপির নেতৃত্বাধীন ঐক্যফ্রন্টের প্রার্থীদের সঙ্গে অভ্যন্তরীণ কোন্দলসহ নানা সমীকরণের জটিল হিসেব মোকাবেলা করতে হবে প্রার্থীদের।
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ঢাকার ৫টি আসনে আওয়ামী লীগের জটিলতা নেই বললেই চলে। এ আসনগুলোর প্রার্থী ক্লিন ইমেজ ও প্রভাবশালী। আর এসব আসনে সাংগঠনিক কোন্দল বা অন্য জটিলতা নেই। আসন গুলোর প্রার্থীরা হলেন, ঢাকা-২ আসনে বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বিপু, ঢাকা-১২ আসনে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খাঁন কামাল, ঢাকা-১০ আসনে ফজলে নুর তাপস। এই প্রার্থীরা সহজ জয় পাবেন বলে ধারণা কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের। এদিকে, অনেক আসনের প্রার্থীরা ব্যক্তি হিসেবে ক্লিন ইমেজের হলেও সাংগঠনিক কোন্দল, স্থানীয় নেতাকর্মীদের সঙ্গে যোগাযোগ না রাখা, ভর্তি বাণিজ্য ও এলাকার বিভিন্ন উন্নয়ন কাজের জন্য সমালোচিত। সাথে রয়েছে বিএনপির প্রার্থীদের নিয়ে জটিলতা। ঢাকা-১ আসনের প্রার্থী প্রধানমন্ত্রীর বেসরকারি খাত বিষয়ক উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান। তার প্রতিদ্ব›দ্বী জাতীয় পার্টির সালমা ইসলাম (স্বতন্ত্র) ও বিএনপির আশফাক আহমেদ। সালমা বর্তমান এমপি এবং আশফাক নবাবগঞ্জ উপজেলার বর্তমান চেয়ারম্যান। গত নির্বাচনে বিএনপি না আসায় এ আসনে উন্মুক্ত যুদ্ধ হয় মহাজোটের দুই দল জাতীয় পার্টির সালমা ইসলাম ও আওয়ামী লীগের আব্দুল মান্নানের মাঝে। আব্দুল মান্নান পরাজিত হন। স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, গতবার স্থানীয় আওয়ামী লীগ মান্নানের পক্ষে কাজ করেনি এবং বিএনপির ভোট সালমা টানতে সক্ষম হয়েছিলেন। কিন্তু এবার সালমান এফ রহমানের প্রতি কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের পূর্ণ সমর্থন রয়েছে। ঠিক আরেক দিকে জাতীয় পার্টির মনোনয়ন পাননি সালমা ইসলাম। আবার বিএনপিরও প্রার্থী রয়েছে। ফলে সালমা ও বিএনপি উভয় প্রার্থীর কারণে তাদের ভোটাররা বিভক্ত হবে। এ সুযোগে সালমান এফ রহমানের জয় পেতে বেশি সমস্যা হবে না।
ঢাকা-৩ আসনের বর্তমান এমপি খাদ্যমন্ত্রী কামরুল ইসলাম। এ আসনে এমপি হবার স্বপ্নে বিভোর কেরানীগঞ্জ উপজেলা চেয়ারম্যান শাহীন আহমেদ। এবার শাহীন মনোনয়ন না পাওয়ার তার সমর্থকরা বিক্ষোভ করে। ভোটারদের মাঝে এর বিরুপ প্রতিক্রিয়া রয়েছে। ফলে শাহীনের সঙ্গে সমঝোতা না হলে কামরুল ইসলামের জয় পেতে কষ্ট হবে।
ঢাকা-৪ আসনের মহাজোটের মনোনয়ন পেয়েছেন বর্তমান এমপি জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য সৈয়দ আবু হোসেন বাবলা। এ আসনে আওয়ামী লীগ কোনো প্রার্থী দেয়নি। তবে আওয়ামী লীগের অন্য মনোনয়ন প্রত্যাশী সংরক্ষিত আসনের এমপি সানজিদা খানম ও প্রধানমন্ত্রীর সাবেক ব্যক্তিগত সচিব ড. আওলাদ হোসেনসহ স্থানীয় নেতৃবৃন্দ চান না বাবলা এমপি হোক। বাবলা জয় না পেলে তারা ভবিষ্যতে সুযোগ পাবেন। এ নিয়ে দীর্ঘ দিন ধরে দ্ব›দ্ব চলে আসছে তিন জনের মাঝে। গতবার ড. আওলাদ বিদ্রোহী প্রার্থী হয়েছিলেন। কিন্তু এবার হননি। এ আসনের জটিল হিসাব সমাধান করতে না পারলে বিএনপির হেভিওয়েট প্রার্থী সালাউদ্দিন আহমেদ সহজে জয় পাবেন বলে ধারণা করা হচ্ছে।
ঢাকা-৫ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী দুইজন। তারা হলেন, বর্তমান এমপি হাবিবুর রহমান মোল্লা এবং যাত্রাবাড়ী থানা আওয়ামী লীগর সভাপতি কাজী মনিরুল ইসলাম মনু। এ আসনে জাসদের (ইনু) প্রার্থী শহিদুল ইসলাম। এখানে আওয়ামী লীগের অভ্যন্তরীণ কোন্দল অনেক বেশি। হাবিবুর রহমান মোল্লার বার্ধক্যে উপনীত হওয়ায় এখানে ১৫ জন দলের মনোনয়ন ফরম কেনেন। কাজী মনিরুল ইসলাম মনুকে মনোনয়নপ্রত্যাশী যাত্রবাড়ী থানা আওয়ামী লীগর সাধারণ সম্পাদক হারুনুর রশিদ মুন্না ও ডেমরা থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি রফিকুল ইসলাম মাসুদ সমর্থন দিয়েছেন। আর ডেমরা থানা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এমপি পুত্র মশিউর রহমান মোল্লা সজলসহ একটি অংশ হাবিবুর রহমানের সমর্থনে রয়েছেন। এমপির আত্মীয়স্বজনের দুর্নীতি ও অপরাধ প্রবনতার প্রচারণা এবং বিভক্ত আওয়ামী লীগের সমস্যার সমাধান করে এ আসনে একজন প্রার্থীকে বাছাই করতে হবে আওয়ামী লীগকে। না হয় বিএনপি প্রার্থী নবীউল্লাহ নবী বেশি সুবিধা পাবে ভোটের মাঠে।
ঢাকা-৬ আসনের প্রার্থী বর্তমান এমপি জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য কাজী ফিরোজ রশিদ। এলাকায় জাতীয় পার্টির কোন অবস্থানই নেই। সাথে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের সঙ্গে নেই তেমন সম্পর্ক। স্থানীয় ভোটারদের সঙ্গে দূরত্ব অনেক। স্থানীয় আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা তার পক্ষে মাঠে নামতে নারাজ। একবার তিনি পরাজিত হলে ভবিষ্যতে প্রার্থী পরিবর্তন হবে বলে আশাবাদি তারা। তাই নেতাকর্মীদের স্বত:স্ফূর্তভাবে মাঠে না নামাতে পারলে ফিরোজ রশিদকে বিপাকে পড়তে হবে।  
ঢাকা-৭ আসনে প্রার্থী হাজী সেলিম ও ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সভাপতি আবুল হাসনাত। হাজী সেলিম একদিকে অসুস্থ্য অন্যদিকে আদালতের নির্দেশনার কারণে নির্বাচন না-ও করতে পারেন। আরকে দিকে আবুল হাসনাত অসুস্থ্য ও বার্ধক্যে উপনিত। তবে দুইজনই স্থানীয় হিসেবে ভোটারদের কাছে গ্রহণযোগ্য। দলের কিছু কোন্দল রয়েছে তা মিটমাট করতে হবে। কিন্তু প্রয়াত নাসির উদ্দিন পিন্টুর স্ত্রী নাসিমা আক্তার কল্পনাকে বিএনপির প্রার্থী চূড়ান্ত করা হলে সিমপ্যাথী ভোটের কারণে আওয়ামী লীগকে প্যাচে পড়তে হবে।
ঢাকা-৮ আসনে ওয়ার্কার্স পার্টির সভাপতি রাশেদ খান মেনন মনোনয়ন পেয়েছেন। তবে স্থানীয় নেতাকর্মীদের সঙ্গে সম্পর্ক না রাখা, জনসম্পৃক্ততা কম থাকা এবং শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে ভর্তি বাণিজ্যের তীর তার দিকে থাকায় ভোটের মাঠে নেগেটিভ প্রচারণা রয়েছে। এ আসনে বিএনপির হেভিওয়েট প্রার্থী মির্জা আব্বাসকে হারাতে হলে কাঠখড় পোড়াতেহবে মেননকে।
ঢাকা-৯ আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী সাবের হোসেন চৌধুরী। স্থানীয় কোন্দলের কারণে একাধিক প্রার্থী দলের মনোনয়ন চেয়েছিল। সাবের হোসেনের নেতৃত্ব অনেকেই মেনে নিচ্ছেন না। তাদের মধ্যে, মনোনয়ন প্রত্যাশী সেচ্ছাসেবক লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক গিয়াস উদ্দিন পলাশ, কমিশনার আনিসুর রহমান আনিস, আশরাফুজ্জামান ফরিদ অন্যতম। জয় পেতে স্থানী জটিলতা মিমাংসা করতে হবে আওয়ামী লীগকে। এছাড়া এলাকার নানা ভোগান্তি ও উন্নয়ন নিয়ে ভোটারদের মাঝে বিরুপ মনোভাব রয়েছে।
ঢাকা-১১ আসনের প্রার্থী বর্তমান এমপি রহমতউল্লাহ হেভিওয়েট হলেও স্থানীয় কোন্দলে কয়েকটি মার্ডার হয়েছে। ফলে নেতাকর্মী ও ভোটারদের মাঝে নেগেটিভ প্রতিক্রিয়া রয়েছে। তবে বিএনপির তেমন শক্ত প্রার্থী নেই এখানে।
ঢাকা-১৪ আসনের প্রার্থী বর্তমান এমপি আসলামুল হকের প্রতিদ্ব›িদ্ব ছিলেন সংরক্ষিত আসনের এমপি সাবিনা আক্তার তুহিন। কোন্দল থাকলেও তেমন প্রভাব পড়বে বলে মনে করে না কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগ।
ঢাকা-১৫ আসনের প্রার্থী বর্তশান এমপি কামাল আহমেদ মজুমদার। এখানে কোন্দল বেশি। এবারের মনোনয়নপ্রত্যাশী গাজী মেজবাউল হোসেন সাচ্চু, সাইফুল্লাহ সাইফুল ও মাঈনুল হোসেন নিখিলের সঙ্গে এমপির দ্ব›দ্ব মিটাতে হবে। তবে এবার প্লাস পয়েন্ট হল আওয়ামী লীগের প্রতিদ্ব›িদ্ব জামায়াতে ইসলামীর সেক্রেটারি জেনারেল ডা. শফিকুর রহমান।
ঢাকা-১৬ আসনের প্রার্থী বর্তমান এমপি ইলিয়াস উদ্দিন মোল্লা। তার বড় ভাই এখলাস উদ্দিন মোল্লা, ঢাকা মহানগর উত্তর আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক এস এম মান্নান কচি ও যুবলীগ ঢাকা উত্তরের সাধারণ সম্পাদকের সঙ্গে ইলিয়াস মোল্লার দ্ব›েদ্বর কারণে ভোটের মাঠে প্রভাব পড়বে।
ঢাকা-১৭ আসনের প্রার্থী ঢাকা উত্তর আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক কাদের খান ও চিত্রনায়ক আকবর হোসেন পাঠান ফারুক। এখানে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ মহাজোটের প্রার্থী হবার সম্ভাবনা রয়েছে। যদি না হন তাহলে কাদের খান নৌকার প্রার্থী হতে পারেন। আসনের নৌকার প্রভাবশালী প্রার্থী ছিলেন ঢাকা উত্তর আওয়াম লীগের কোষাধ্যক্ষ ওয়াকিল উদ্দিন। তাকে কাদের খান যদি ম্যানেজ করতে পারেন তাহলে জয় পেতে তেমন কষ্ট হবে না।
ঢাকা-১৮ আসনের প্রার্থী বর্তমান এমপি সাহারা খাতুনকে প্রতিদ্ব›িদ্ব প্রার্থী ও স্থানীয় প্রভাবশালী নেতা ঢাকা উত্তর আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধঅরণ সম্পাদক হাবিব হাসান, বন ও পরিবেশ সম্পাদক ¦েং দক্ষিণ খান ইউনিয়নের চেয়ারম্যান তোফাজ্জল হোসেন, খিলক্ষেত থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি কেরামত দেওয়ানসহ বেশিরভাগই চাচ্ছেন না। সাহারা খাতুনের পক্ষে কাজ করছেন উত্তরার কমিশনার আফসার উদ্দিন খান, খিলক্ষেত থানা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আসলাম উদ্দিন। তবে সবাই সাহারা খাতুনকে শ্রদ্ধা করেন। ভোটের মাঠে নেতাদের না নামাতে পারলে স্থানীয় রাজনীতিতে বেড়ে উঠা বিএনপি প্রার্থী এস এম জাহাঙ্গীরকে হারানো কঠিন হয়ে যাবে।
ঢাকা-১৯ আসনের প্রার্থী বর্তমান এমপি ডা. এনামকে নিয়ে দল ও দলের বাইরে নানা সমালোচনা রয়েছে।
ঢাকা-২০ আসনের প্রার্থী বেনজির আহমেদের সঙ্গে বর্তমান এমপি এম এ মালেকের দ্ব›েদ্ব ভোটের মাঠে বিরুপ প্রতিক্রিয়া বিরাজ করছে। একজন আরেক জনের বিরুদ্ধে একাট্টা হওয়ায় নেতাকর্মীরাও বিভক্ত। কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগকে এখানে হস্তক্ষেপ করতে হবে।
এসব বিষয়ে দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেন, ঢাকাসহ পুরো বাংলাদেশের কাজের মনিটর করবে নির্বাচন পরিচালনা কমিটি। কোন্দলসহ স্থানীয় নানা সমস্যা সমাধানে তারা পদক্ষেপ নেবেন। জানা যায়, নির্বাচন পরিচালনা কমিটির চেয়ারম্যান এইচ টি ইমাম, অন্য প্রভাবশালী নেতারা হলেন, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর কবির নানক, আব্দুর রহমান, সাংগঠনিক সম্পাদক আহমদ হোসেন, বিএম মোজাম্মেল, আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাছিম, তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক আফজাল হোসেন, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি সম্পাদক ইঞ্জি. আব্দুস সবুর প্রমুখ।#



 

Show all comments
  • Muhammad Imam Hasan ২ ডিসেম্বর, ২০১৮, ১:৪১ এএম says : 0
    লীগের মাথায় এখন আর কাজ করে না!!! হ্যাঙ্গ হইয়া গেছে!!!
    Total Reply(0) Reply
  • MD Aminul Islam Amir ২ ডিসেম্বর, ২০১৮, ১:৪৯ এএম says : 0
    আওয়ামীলীগ ই আওয়ামীলীগের বড় প্রতিদ্বন্দ্বী।
    Total Reply(0) Reply
  • Md Reyadul Salahin ২ ডিসেম্বর, ২০১৮, ১:৫০ এএম says : 0
    সেনাবাহিনী মোতায়নের বিকল্প নেই।
    Total Reply(0) Reply
  • Maruf Hussain ২ ডিসেম্বর, ২০১৮, ১:৫১ এএম says : 0
    ৫২ এর নির্যাতনের পরে ৫৪ এর নির্বাচনে ছাত্রসমাজ ভুল করেনি, ৬৯ এর আসাদের রক্তকে ৭০ এর নির্বাচনে ছাত্রসমাজ বৃথা যেতে দেয়নি, ২০১৮ এর নির্যাতিত ছাত্রসমাজ আসন্ন নির্বাচনে আশা করি সঠিক সিদ্ধান্তই নিবে।
    Total Reply(0) Reply
  • Mohammad Mosharraf ২ ডিসেম্বর, ২০১৮, ১:৫৩ এএম says : 0
    সুষ্ঠু ভোট হলে ইনশায়াল্লাহ বিএনপি বিজয়ী হবে ঢাকার সবকটি আসনে।
    Total Reply(0) Reply

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: জাতীয় সংসদ নির্বাচন


আরও
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ