পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
নি¤œ আদালতের দেয়া সাজা কিংবা দÐ স্থগিত হলে দÐিত ব্যক্তি নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন বলে হাইকোর্টের দেয়া আদেশ স্থগিত চেয়ে আবেদন করেছেন রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবীরা। আপিল বিভাগের চেম্বার বিচারপতির আদালতে আজ (শনিবার) শুনানির দিন নির্ধারণ করা হয়েছে বলে সাংবাদিকদের জানিয়েছেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল মাসুদ হাসান চৌধুরী পরাগ। তিনি আরো বলেন, হাইকোর্টের আদেশ আমরা স্থগিত চেয়ে আবেদন তৈরি করেছি। চেম্বার আদালতে সকাল ১০টায় শনিবার সরকারি ছুটির দিন হলেও বিশেষভাবে চেম্বার জজ আদালতে শুনানি হবে। সরকারি ছুটির দিন সুপ্রিম কোর্টের চেম্বার আদালতের কার্যক্রম পরিচালনা নিয়ে কোনো আইনগত বাধা রয়েছে কি না জানতে চাইলে রাষ্ট্রপক্ষের এই কৌঁসুলি জানান, চেম্বার আদালত যেকোনো দিন যেকোনো প্রয়োজনে বসতে পারে। এখানে কোনো আইনি বিধি-নিষেধ নেই। তা ছাড়া আমরা ইতোমধ্যে মামলার উভয়পক্ষকেই শুনানিতে থাকার জন্য অবহিত করেছি।
এর আগে গত ২৯ নভেম্বর ঝিকরগাছা উপজেলার চেয়ারম্যান সাবিরা সুলতানাকে বিচারিক আদালতের দেয়া সাজা ও দন্ড স্থগিত করেন বিচারপতি মোহাম্মদ রইচ উদ্দিনের একক হাইকোর্ট বেঞ্চ। পরে সাবিরা সুলতানার আইনজীবী আমিনুল ইসলাম বলেছিলেন, বিচারিক আদালতের দেয়া সাজা ও দন্ড স্থগিত করেছেন হাইকোর্ট। ফলে এই আদেশের পর থেকে যারা নির্বাচনে অংশ নিতে চান তারা হাইকোর্টে সাজা বা দন্ড স্থগিত চেয়ে আবেদন করে নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন।
এর আগে গত ২৮ নভেম্বর বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার ও বিচারপতি কে এম হাফিজুল আলমের সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চ এক পর্যবেক্ষণে বলেন, দন্ড বা সাজার বিরুদ্ধে উচ্চ আদালতে আপিল বিচারাধীন থাকা অবস্থায় কেউ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবেন না, যতক্ষণ না আপিলে ওই দন্ড চূড়ান্তভাবে বাতিল বা স্থগিত হয়।
একই সঙ্গে দন্ডিত বিএনপির পাঁচ নেতার দন্ড ও সাজা স্থগিতের আবেদন খারিজ করে হাইকোর্ট বেঞ্চ। হাইকোর্টে ওই আদেশের বিরুদ্ধে আপিল বিভাগে গিয়েও সাড়া পাননি বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান এ জেড এম জাহিদ হোসেন। তার সাজা ও দন্ড স্থগিতের আবেদনে সর্বোচ্চ আদালত নো অর্ডার দেন। সংসদ নির্বাচনের মাসে উচ্চ আদালত থেকে দুদিনের ব্যবধানে দুই রকম বক্তব্য আসায় বিএনপি নেতাদের প্রার্থিতার সুযোগ পাওয়া নিয়ে নতুন করে প্রশ্ন দেখা দেয়। এরপর হাইকোর্টের একক বেঞ্চের এ আদেশের আপিল আবেদন কা হয়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।