Inqilab Logo

শুক্রবার, ০৫ জুলাই ২০২৪, ২১ আষাঢ় ১৪৩১, ২৮ যিলহজ ১৪৪৫ হিজরী

মনোনয়ন জমায় উৎসব

স্টাফ রিপোর্টার | প্রকাশের সময় : ২৯ নভেম্বর, ২০১৮, ১২:০২ এএম

ভোট যুদ্ধে নামার আগে প্রথম প্রস্তুতি হিসেবে মনোনয়ন ফরম জমা দিয়েছেন একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশগ্রহণে আগ্রহী প্রার্থীরা। ২০০৮ সালের পর এবারই সব দলের অংশগ্রহণে অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে জাতীয় সংসদ নির্বাচন। তাই নির্বাচনকে ঘিরে বাড়তি উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়েছে সারা দেশে। এই নির্বাচনী উত্তাপে অংশগ্রহণ করতে দেশের ৩’শ সংসদীয় আসনে আওয়ামী লীগ, বিএনপি, জাতীয় পার্টি, জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট, জাতীয় ঐক্য প্রক্রিয়া, যুক্তফ্রন্ট, বাম গণতান্ত্রিক জোটের এক হাজার ৬৮৫ জনেরও বেশি প্রার্থী মনোনয়ন ফরম জমা দিয়েছেন। এছাড়া কোন দল থেকে প্রার্থী হতে পারেননি কিংবা দল ছাড়া নির্বাচন করতে চান এমন অনেকে স্বতন্ত্র প্রার্থীও মনোনয়ন ফরম রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছে জমা দিয়েছেন। সবমিলিয়ে ৩ হাজার ৫৫৬জন প্রার্থী মনোনয়ন ফরম জমা দিয়েছেন বলে নির্বাচন কমিশন সূত্রে জানা যায়। গতকাল (বুধবার) মনোনয়ন ফরম জমা দেয়ার শেষ দিন ছিল। এর আগের দিনগুলোতে মনোনয়ন ফরম জমা দেয়ার সুযোগ থাকলেও বেশিরভাগ প্রার্থীই শেষ দিনে মনোনয়ন ফরম জমা দিয়েছেন। বিপুল সংখ্যক নেতাকর্মীর মিছিল, শোডাউন, মোটরসাইকেল, মটর গাড়ি শোভাযাত্রা নিয়ে দেশের বিভিন্ন স্থানে মনোনয়ন ফরম জমা দিতে যান সংসদ নির্বাচনের প্রার্থীরা। প্রতিটি এলাকায় অত্যন্ত আনন্দ ও উৎসবমুখর পরিবেশে প্রার্থীরা তাদের মনোনয়ন ফরম জমা দিয়েছেন।
গতকাল শেষ দিনে ঠাকুরগাঁও-১ আসনে ও বগুড়া-৬ খালেদা জিয়ার আসনে মনোনয়ন জমা দেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। ঢাকা-১ আসনে সালমান এফ রহমান, ভোলা-১ তোফায়ের আহমেদ, সিলেট-৬ আসনে নুরুল ইসলাম নাহিদ, ঢাকা-৮ আসনে মির্জা আব্বাস, কুমিল্লা-১ ও ২ আসনে ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, রংপুরে এরশাদের পক্ষেও মনোনয়ন ফরম জমা দেয়া হয়।
নির্বাচন কমিশন ও রাজনৈতিক দলগুলো সূত্রে জানা যায়, একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রার্থী হতে ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন মহাজোট থেকে প্রায় ৬২০ জন প্রার্থী হওয়ার জন্য মনোনয়ন জমা দিয়েছেন। নির্বাচনে এই জোটের প্রধান বিরোধী বিএনপি নেতৃত্বাধীন ২০ দল ও জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের পক্ষ থেকে ৯৬৬জন প্রার্থী ফরম জমা দিয়েছেন। এছাড়া বাম গণতান্ত্রিক জোটের প্রার্থীরা ৯৭টি আসনে জমা দিয়েছেন।
এর মধ্যে মহাজোটের প্রধান শরিক আওয়ামী লীগের ২৬৫ জন প্রার্থী মনোনয়ন ফরম জমা দিয়েছেন। তাদের অন্য শরিকদের মধ্যে জাতীয় পার্টি ১১১টি, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জাসদ-ইনু) ৫৫টি, জাসদ (আম্বিয়া) ৩, ওয়ার্কার্স পার্টি ৩৪, তরিকত ফেডারেশন ২ ও বদরুদ্দোজা চৌধুরীর নেতৃত্বাধীন যুক্তফ্রন্ট ৫১টি আসনে মনোনয়ন ফরম জমা দিয়েছেন। অন্যদিকে জামায়াত ছাড়া ২০ দলীয় জোটের বিএনপিসহ অন্যদলগুলো ৩০০ আসনের বিপরীতে ৮’শ প্রার্থী মনোনয়ন ফরম জমা দিয়েছেন।
২০ দলীয় জোটের শরিকদের মধ্যে জামায়াত ৫০টি আসনে আলাদাভাবে মনোনয়ন জমা দিয়েছেন। জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের মধ্যে গণফোরাম ৭০টি, নাগরিক ঐক্য ৯টি, জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জেএসডি) ৩২, ঐক্য প্রক্রিয়ার ৫জন প্রার্থী মনোনয়ন জমা দিয়েছেন।এছাড়া বাম গণতান্ত্রিক জোটের মধ্যে বাংলাদেশ সমাজতান্ত্রিক দল (বাসদ) ৪৪টি, গণসংহতি আন্দোলন ২০টিসহ অন্য রাজনৈতিক দলগুলো ৩৩টি আসনে মনোনয়ন জমা দিয়েছে। এছাড়াও সারাদেশে শতাধিক স্বতন্ত্র প্রার্থী নির্বাচনে অংশগ্রহণের আগ্রহ দেখিয়ে মনোনয়ন জমা দিয়েছেন। মনোনয়ন ফরম জমা দেয়ার শেষ দিনে রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে পাওয়া খবর থেকে জানা যায়, প্রতিটি আসনের প্রার্থীরাই উৎসবমুখর পরিবেশে তাদের মনোনয়ন ফরম জমা দিয়েছেন। মনোনয়নপত্র জমার শেষ দিনে গতকাল (বুধবার) সকাল থেকেই রিটার্নিং কর্মকর্তা ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তাদের অফিসে প্রার্থীরা আসতে শুরু করেন। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে তা আরও বাড়তে থাকে। সকাল ৯টা থেকে প্রার্থীরা বিকেল ৫টা পর্যন্ত মনোনয়নপত্র জমা দেন। মনোনয়নপত্র জমা দেয়ার বিষয়ে ইসির নির্দেশনা ছিল শোডাউন নিয়ে যাওয়া যাবে না। সাত জনের বেশি লোক রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয়ে ভিড় করতে পারবেন না। কিন্তু কোন দলের প্রার্থীই এটি মানেননি। তবে নির্বাচনী আচারণ বিধি লঙ্ঘন হলেও এ উৎসবকে ভোটের উৎসব হিসেব দেখছেন প্রার্থীরা। তাদের দাবী, নির্বাচনে সকল প্রার্থীর সমান সুযোগ নিশ্চিত করবে কমিশন।
রাজধানীর সেগুনবাগিচায় মনোনয়নপত্র জমা দেয়ার পর সাংবাদিকদের সঙ্গে কথা বলেন বিএনপি প্রার্থী আব্দুস সালাম বলেন, কমিশন এখন পর্যন্ত নির্বাচনের সুষ্ঠু পরিবেশ সৃষ্টি করতে পারেনি। একজন প্রার্থী হিসেবে আহ্বান জানাই আজকের পর থেকে যেন আর কোনও নেতাকর্মীকে গ্রেফতার ও বাড়িতে গিয়ে পুলিশি হয়রানি করা না হয়।
মনোনয়নপত্র জমা দেয়ার পর আওয়ামী লীগের সাদেক খান বলেন, আমি নির্বাচনের সময় শান্তিপূর্ণ পরিবেশের জন্য প্রয়োজনে একইমঞ্চে দাঁড়িয়ে জনগণের কাছে ভোট চাইবো বলে সাদেক খানকে জানিয়েছি।
ঢাকায় যারা মনোনয়ন ফরম জমা দিয়েছেন: একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নিতে ঢাকার ২০টি আসনে মনোনয়ন ফরম যারা জমা দিয়েছেন তারা হলেন- ঢাকা-১ আসনে আওয়ামী লীগের সালমান এফ রহমান, জাতীয় পার্টির সালমা ইসলাম স্বতন্ত্র হিসেবে, বিএনপির আবু আশফাক ও ফাহিমা হোসাইন জুবিলি। ঢাকা-২ আসনে আওয়ামী লীগের নসরুল হামিদ বিপু এবং বিএনপির আমান উল্লাহ আমান ও তার ছেলে ইরফান ইবনে আমান। ঢাকা-৩ আসনে আওয়ামী লীগের কামরুল ইসলাম এবং বিএনপির গয়েশ্বর চন্দ্র রায় ও নিপুণ রায় চৌধুরী। ঢাকা-৪ আসনে জাতীয় পার্টির আবু হোসেন বাবলা এবং বিএনপির সালাহউদ্দিন আহমেদ ও তানভির আহমেদ রবিন, জাসদের হাবিবুর রহমান শওকত, যুক্তফ্রন্টের কবির হোসেন; ঢাকা-৫ আসনে আওয়ামী লীগের হাবিবুর রহমান মোল্লা ও কাজী মনিরুল ইসলাম মনু এবং বিএনপির নবী উল্লাহ নবী ও অধ্যক্ষ সেলিম ভূইয়া, জাসদের মুক্তিযোদ্ধা শহিদুল ইসলাম; ঢাকা-৬ আসনে জাতীয় পার্টির কাজী ফিরোজ রশিদ এবং বিএনপির কাজী আবুল বাশার ও সাদেক হোসেন খোকার ছেলে ইশরাক হোসেন, গণফোরামের সুব্রত চৌধুরী, জাতীয় পার্টি-(জেপি) সৈয়দ নাজমুল হুদা, জাসদের কাজী সালমা সুলতানা;
ঢাকা-৭ আসনে আওয়ামী লীগের হাজী মোহাম্মদ সেলিম ও আবুল হাসনাত এবং বিএনপির নাসিমা আক্তার কল্পনা ও রফিকুল ইসলাম রাসেল, বাম গণতান্ত্রিক জোটের (বাসদ) খালিকুজ্জামান লিপন ; ঢাকা-৮ আসনে ওয়ার্কার্স পার্টির রাশেদ খান মেনন এবং বিএনপির মির্জা আব্বাস, জাতীয় পার্টির আরিফুর রহমান। ঢাকা-৯ আসনে আওয়ামী লীগের সাবের হোসেন চৌধুরী এবং বিএনপির আফরোজা আব্বাস। ঢাকা-১০ আসনে আওয়ামী লীগের ফজলে নূর তাপস এবং বিএনপির আব্দুল মান্নান ও ব্যারিস্টার নাসির উদ্দিন অসিম। ঢাকা-১১ আসনে আওয়ামী লীগের রহমতউল্লাহ এবং বিএনপির এম এ কাইয়ুমের স্ত্রী শামীম আরা বেগম ও এজিএম শামসুল আলম। ঢাকা-১২ আসনে আওয়ামী লীগের আসাদুজ্জাঁমান খান কামাল এবং বিএনপির আনোয়ারুজ্জামান ও সাইফুল আলম নিরব, বাম গণতান্ত্রিক জোটের জোনায়েদ সাকি। ঢাকা-১৩ আসনে আওয়ামী লীগের সাদেক খান এবং বিএনপির আব্দুস সালাম ও আতাউর রহমান ঢালী। ঢাকা-১৪ আসনে আওয়ামী লীগের আসলামুল হক এবং বিএনপির এসএ সিদ্দিক সাজু ও আমিনুল ইসলাম।
ঢাকা-১৫ আসনে আওয়ামী লীগের কামাল আহমেদ মজুমদার এবং বিএনপির সাহিদা রফিক, মামুন হাসান, জামায়াতে ইসলামির ডা. শফিকুর রহমান, জাসদের সামছুল ইসলাম সুমন। ঢাকা-১৬ আসনে আওয়ামী লীগের ইলিয়াস উদ্দিন মোল্লা এবং বিএনপির আহসান উল্লাহ। ঢাকা-১৭ আসনে আকবর হোসেন পাঠান (চিত্রনায়ক ফারুক) ও কাদের খান এবং বিএনপির ফরহাদ আলম ডোনার, মেজর (অব. রুহুল আলম চৌধুরী, ব্যারিস্টার আন্দালিব রহমান পার্থ। ঢাকা-১৮ আসনে আওয়ামী লীগের সাহারা খাতুন এবং বিএনপির এস এম জাহাঙ্গীর হোসেন ও বাহাউদ্দিন সাদী, এনপিপির মাসুম বিল্লাহ। ঢাকা-১৯ আসনে আওয়ামী লীগের ডা. এনামুর রহমান ও বিএনপির দেওয়ান মোহাম্মদ সালাহউদ্দিন, ঢাকা-২০ আসনে আওয়ামী লীগের বেনজীর আহমেদ ও বিএনপির ব্যারিস্টার জিয়াউর রহমান খান ও তমিজ উদ্দিন।
চট্টগ্রামের ১৬ আসনে ১৭৯ জনের মনোনয়নপত্র দাখিল
চট্টগ্রাম ব্যুরো জানায়, বন্দরনগরীর ছয়টি আসনসহ চট্টগ্রামের ১৬টি আসনে আওয়ামী লীগ-বিএনপিসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের ১৭৯ জন মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। রিটার্নিং কর্মকর্তাদের অফিস থেকে প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী গতকাল শেষ দিন পর্যন্ত মহানগরীর ছয়টি আসনে ৮২ জন এবং জেলার ১০টি আসনে ৯৭ জন মনোনয়নপত্র দাখিল করেন।
পুলিশের সাথে হট্টগোল
এদিকে আনন্দমুখর পরিবেশে বৃহত্তর চট্টগ্রামের ১৯টি আসনে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সম্ভাব্য প্রার্থীরা। নির্বাচনী আচরণবিধিতে নিষিদ্ধ থাকলেও ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের প্রার্থীরা শোডাউন করেছেন। তাদের প্রার্থীর সঙ্গে ছিল নেতাকর্মীদের বিপুল উপস্থিতি। এ নিয়ে পুলিশের সাথে হট্টগোলও হয়। মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দীনের নেতৃত্বে আওয়ামী লীগের চার প্রার্থী একসাথে বিভাগীয় কমিশনারের কার্যালয়ে মনোনয়নপত্র জমা দিতে গেলে সেখানে কয়েকশ নেতাকর্মী জমায়েত হয়। তারা দলবেঁধে কার্যালয়ে ঢুকতে চাইলে পুলিশ বাধা দেয়।
বিএনপির প্রার্থীদের সঙ্গে উপস্থিতি ছিল কিছুটা কম। বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল্লাহ আল নোমানের সাথে বেশ কয়েকজন নেতা রিটার্নিং কর্মকর্তার অফিসে যেতে চাইলে পুলিশ তাদের বাধা দেয়। এ সময় পুলিশের সাথে বাদানুবাদ হয় নোমানের। পরে কয়েকজন নেতাকে নিয়ে তিনি মনোনয়ন পত্র জমা দেন। বাকিরা বাইরে অপেক্ষা করেন। মনোনয়নপত্র জমা দিয়ে আবদুল্লাহ আল নোমান সাংবাদিকদের বলেন, পুলিশ ও নির্বাচন কমিশন এখনও সরকারের পদলেহন করছে। পুলিশ কর্মকর্তারা জানান, প্রার্থীদের অনেকেই দলবল নিয়ে মনোনয়নপত্র দিতে আসেন। এ নিয়ে কিছুটা হট্টগোল আর বাদানুবাদ হলেও কাউকে শোডাউনের সুযোগ দেয়া হয়নি। সুন্দর পরিবেশেই মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন প্রার্থীরা।
রিটার্নিং কর্মকর্তা ও বিভাগীয় কমিশনার ও জেলা প্রশাসক এবং সহকারি রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয়ে অনেকটা উৎসবমুখর পরিবেশেই মনোনয়নপত্র জমা দেন আওয়ামী লীগসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের প্রার্থী ও স্বতন্ত্র প্রার্থীরা। বেশিরভাগ প্রার্থী আচরণবিধি মেনে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। নির্বাচনী মাঠে মহাজোট আর ঐক্যফ্রন্টের লড়াই হলেও মনোনয়নপত্র দাখিলের সময় প্রধান দুই দল আওয়ামী লীগ ও বিএনপির নেতাদের পাশে শরিকদের কাউকে দেখা যায়নি।
বিভাগীয় কমিশনারের কার্যালয়ে মনোনয়নপত্র জমা দেন চট্টগ্রাম-১১ (বন্দর-পতেঙ্গা) আসনে বিএনপি প্রার্থী দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। আওয়ামী লীগের প্রার্থী এম এ লতিফ। চট্টগ্রাম-১০ (ডবলমুরিং-পাহাড়তলী) আসনে বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল্লাহ আল নোমান, আওয়ামী লীগের ডা. আফছারুল আমীন মনোনয়নপত্র জমা দেন। চট্টগ্রাম-৮ (চান্দগাঁও-বোয়ালখালী) আসনে বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান এম মোরশেদ খানসহ তিনজন মনোনয়নপত্র দাখিল করেন। মহাজোটের শরিক জাসদের মঈনুদ্দিন খান বাদল নৌকা প্রতীকে মনোনয়নপত্র জমা দেন।
চট্টগ্রাম-৯ (কোতোয়ালী-বাকলিয়া) আসনে আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল মনোনয়নপত্র জমা দেন। নগর বিএনপির সভাপতি কারাবন্দি ডা. শাহাদাত হোসেনের মনোনয়নপত্র জমা দেন নগর বিএনপির সাবেক সেক্রেটারি একরামুল করিম, জাহাঙ্গীর আলম ও এ এম নাজিম উদ্দীনসহ বিএনপি নেতারা। মহানগর আওয়ামী লীগের সেক্রেটারি আ জ ম নাছির উদ্দীনের নেতৃত্বে মহিবুল হাসান নওফেল, ডা. আফছারুল আমীন, এম এ লতিফ ও মঈনুদ্দিন খান বাদল মনোনয়নপত্র জমা দিতে আসেন।
এদিকে রিটার্নিং অফিসার ও জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ে মনোনয়নপত্র জমা দেন চট্টগ্রাম-১৬ (বাঁশখালী) আসনে বিএনপির প্রার্থী জাফরুল ইসলাম চৌধুরী, আওয়ামী লীগের প্রার্থী মোস্তাফিজুর রহমান। চট্টগ্রাম-৩ (স›দ্বীপ) আসনের আওয়ামী লীগের মাহফুজুর রহমান মিতা ও বিএনপির মোস্তফা কামাল পাশা। চট্টগ্রাম-১ (মীরসরাই) আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন সহকারি রিটার্নিং অফিসার ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কার্যালয়ে মনোনয়নপত্র জমা দেন। সেখানে বিএনপির তিন প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। একই আসনে ২০ দলের শরিক বাংলাদেশ মুসলিম লীগ বিএমএল নেতা শেখ জুলফিকার বুলবুল চৌধুরী মনোনয়নপত্র জমা দেন। মহানগর ছাড়া জেলায় ১২টি আসনে আওয়ামী লীগ বিএনপিসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের প্রার্থীরা মনোনয়ন জমা দিয়েছেন।
রাজশাহী ব্যুরো জানায়, রাজশাহী-১ আসনে মনোনয়নপত্র জমা দেন গোদাগাড়িতে বিএনপির ব্যারিস্টার আমিনুল হক ও তার স্ত্রী আভা হক। তানোরে আওয়ামী লীগের ওমর ফারুক চৌধুরী। রাজশাহী-২ আসনে বিএনপির মনোনয়নপত্র জমা দেন বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা ও সাবেক মেয়র মিজানুর রহমান মিনু। বিএনপির সাঈদ হাসানও মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। রাজশাহী-৩ আসনে মনোনয়নপত্র জমা দেন বিএনপির এ্যাডভোকেট শফিকুল হক মিলন ও বিএনপির মতিউর রহমান মন্টু। আওয়ামী লীগের মনোনয়নপত্র জমা দেন বর্তমান এমপি আয়েন উদ্দিন। রাজশাহী-৪ আসনে গত মঙ্গলবার মনোনয়নপত্র জমা দেন বর্তমান এমপি ইঞ্জিনিয়ার এনামুল হক। এ আসনে বিএনপি আবু হেনা ও আব্দুল গফুর মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। রাজশাহী-৫ আসনে বিএনপির সাবেক এমপি এ্যাডভোকেট নাদিম মোস্তফা মনোনয়নপত্র জমা দেন। এখানে আওয়ামীলীগের মনোনয়নপত্র জমা দেন ডা. মুনসুর রহমান। এরআগে স্বতন্ত্র হিসাবে মনোনয়নপত্র জমা দেন আওয়ামীলীগ নেতা সাবেক এমপি তাজুল ইসলাম মো: ফারুক। রাজশাহী-৬ আসনে মনোনয়নপত্র দাখিল করেন পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম। বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতা আবু সাঈদ চাঁদ কারাগারে থাকায় তার পক্ষ থেকে মনোনয়নপত্র জমা দেয়া হয়।
নোয়াখালী ব্যুরো জানায়, বৃহত্তর নোয়াখালীতে আওয়ামী লীগের একমাত্র মহিলা প্রার্থী আয়েশা ফেরদাউস এমপি নোয়াখালী-৬ (হাতিয়া) আসনে মনোয়নপত্র জমা দেন। বিকালে নোয়াখালী জেলা প্রশাসক ও রিটার্নিং অফিসার তন্ময় দাস আওয়ামী লীগ প্রার্থী আয়েশা ফেরদাউস এমপির মনোনয়নপত্র গ্রহন করেন। এছাড়া নোয়াখালী-৪ (সদর-সূবর্ণচর) আসনে একরামুল করিম চেীধুরী এমপির পক্ষে মনোনয়ন দাখিল করেন জেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি অধ্যক্ষ খায়রুল আনম সেলিমসহ দলীয় নেতৃবৃন্দ। বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব ব্যারিষ্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন নোয়াখালী-৪ (চাটখিল-সোনাইমুড়ি একাংশ), বিএনপি’র ভাইস চেয়ারম্যান ও তৃণমূল সমন্বয়ক মোহাম্মদ শাহজাহান নোয়াখালী-৪ (সদর-সূবর্ণচর) এবং সাবেক এমপি প্রকৌশলী ফজলুল আজিম নোয়াখালী-৬ (হাতিয়া) আসনের জন্য নোয়াখালী জেলা প্রশাসক ও রিটানিং অফিসার তন্ময় দাসের কাছে মনোনয়নপত্র জমা দেন। নোয়াখালী- ২ ( সেনবাগ-সোনাইমুড়ি একাংশ) আসনে আওয়ামী লীগ প্রার্থী মোরশেদ আলম এমপি, বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা জয়নুল আবদীন ফারুক, বিএনপি নির্বাহী কমিটির সদস্য কাজি মফিজুর রহমান ও জাতীয় পার্টির প্রার্থী হাছান মঞ্জুর সেনবাগ উপেজলা নির্বাহী কর্মকর্তা ও সহকারী রিটার্নিং অফিসারের কাছে মনোনয়নপত্র জমা দেন।
যশোর ব্যুরো জানায়, রিটানিং অফিসারের কার্যালয় সূত্র জানায়, যশোর-২ (ঝিকরগাছা-চৌগাছা) আসনে আওয়ামীলীগের মনোনীত প্রার্থী মেজর জেনারেল (অবঃ) ডাঃ নাসির উদ্দীন ছাড়াও বর্তমান সংসদ সদস্য এডঃ মনিরুল ইসলাম মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। যশোর-৩ (সদর) আসনে সংসদ সদস্য কাজী নাবিল আহমেদ ছাড়াও মনোনয়ন দাখিল করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শাহিন চাকলাদার। তিনি সোমবার উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান পদ থেকে পদত্যাগ করেন। যশোর-৫ (মণিরামপুর) আসনে সংসদ সদস্য স্বপন ভট্রাচার্য ছাড়াও আওয়ামী লীগ নেতা সাবেক ছাত্রনেতা কামরুল ইসলাম বারী মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন। যশোর-৬ আসনে মন্ত্রী ইসমত আরা ছাড়াও মনোনয়ন দাখিল করেন জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শাহিন চাকলাদার।
ময়মনসিংহ ব্যুরো জানায়, দুপুরে ময়মনসিংহ জেলা প্রশাসক কার্যালয়ে ময়মনসিংহ-৪ (সদর) আসন থেকে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী হিসেবে মনোনয়নপত্র জমা ডা. এজেডএম জাহিদ হোসেন ।অপরদিকে বিকেলে জেলা প্রশাসকের কাছে মনোনয়ন পত্র জমা দিয়েছেন ময়মনসিংহ-৩ গৌরীপুর আসনের প্রার্থী বিএনপির জাতীয় নির্বাহী কমিটির সদস্য ইঞ্জি.এম. ইকবাল হোসাইন।
বগুড়া ব্যুরো জানায়, বগুড়ায় কারাবন্দী দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার নামে ২টি, বিএনপি মহাসচিব মীর্জা ফখরুলের নামে ১টি ও নবগঠিত ঐক্যফ্রন্ট নেতা মাহমুদুর রহমানের নামে ১টি সংসদীয় আসনে মনোনয়ন দাখিল করা হয়েছে। বগুড়া জেলা বিএনপির সভাপতি ভিপি সাইফুল ইসলাম সহ দলীয় নেতৃবৃন্দ বুধবার দুপুরে বগুড়া জেলা রিটার্নিং কর্মকর্তা ও জেলা প্রশাসক ফয়েজ আহম্মদ এর কার্যালয়ে গিয়ে বগুড়া (সদর) -৬ আসনে প্রথমে খালেদা জিয়া ও পরে মীর্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের নামে পৃথক পৃথকভাবে ১টি করে মনোনয়ন পত্র দাখিল করেন। অপরদিকে বগুড়া (গাবতলী)-৭ আসনে খালেদা জিয়ার নামে আরেকটি মনোনয়নপত্র দাখিল করেন সাবেক এমপি হেলালুজ্জামান তালুকদার লালু। এছাড়া বগুড়ার (শিবগঞ্জ) আসনে ঐক্যফ্রন্টের কেন্দ্রীয় নেতা মাহমুদুর রহমান মান্না স্থানীয় বিএনপি নেতৃবৃন্দকে সাথে নিয়ে উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কার্যালয়ে সহকারি রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছে তার মনোনয়নপত্র দাখিল করেন।
বিশেষ সংবাদদাতা, কক্সবাজার জাানান, কক্সবাজার-১ (চকরিয়া-পেকুয়া) আসনে দলীয় প্রতীকে মনোনয়ন পত্র জমা দেন ধানের শীষ নিয়ে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী কমিটির সদস্য ও সাবেক এমপি এডভোকেট হাসিনা আহমদ, নৌকা প্রতীকে চকরিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান জাফর আলম, লাঙ্গল প্রতীকে জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক বর্তমান সাংসদ আলহাজ্ব মৌলভী মোহাম্মদ ইলিয়াছ, হাতুড়ী প্রতীকে ওয়াকার্স পার্টির কেন্দ্রীয় নেতা হাজী বশিরুল আলম ও হারিকেন প্রতীকে ববি হাজ্জাজের নেতৃত্বাধীন জাতীয়বাদী গণতান্ত্রিক আন্দোলন (এনডিএম) থেকে ফয়সাল চৌধুরী।
কক্সবাজার-২ (মহেশকালী- কুতুবদিয়া) আসনে মহাজোটের প্রার্থী বর্তমান এমপি আশেক উল্লাহ রফিক দলীয় মনোনয়ন পেয়ে নৌকার পক্ষে মনোনয়ন পত্র জমাদেন। আওয়ামী লীগের মনোনয়ন না পেয়ে এখানে স্বতন্ত্রভাব মনোনয়ন পত্র জমাদেন আওয়ামী লীগ নেতা ড. আনছারুল করিম। জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট এখানে মনোনয়ন দিয়েছে যৌথভাবে সাবেক এমপি ও আশেক উল্লাহ রফিকের চাচা বিএনপি নেতা আলমগীর মাহফুজুল্লাহ ফরিদ ও জামায়াতের কেন্দ্রীয় নেতা সাবেক এমপি হামিদুর রহমান আযাদকে।
কক্সবাজার-৩ (সদর-রামু) আসনে মহাজোটের প্রার্থী কমলকে মনোনয়নপত্র জমা দেন। বিএনপির কেন্দ্রীয় মৎসজীবী বিষয়ক সম্পাদক সাবেক এমপি লুৎফুর রহমান কাজল মনোনয়নপত্র জমা দেন । এছাড়াও কক্সবাজার-৪ (উখিয়া- টেকনাফ) আসনে জাতীয় ঐক্য ফ্রন্টের প্রার্থী চার বারের সাবেক এমপি ও জেলা বিএনপির সভাপতি শাহজাহান চৌধুরী ও আওয়ামী লীগ এর নৌকার প্রার্থী এমপি বদির বউ শাহীন চৌধুরী মনোনয়ন পত্র জমাদেন। এ আসনে জাতীয় পার্টি থেকে মাষ্টার আবুল নঞ্জুর ও উখিয়া পালংখালী ইউপি চেয়ারম্যান গফুর উদ্দিন চৌধুরী স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে মনোনয়ন পত্র জমাদেন।
স্টাফ রিপোর্টার রাঙামাটি থেকে জানান, নির্বাচন অফিস সূত্রে পাওয়া তথ্যে জানা গেছে, বুধবার বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ মনোনীত প্রার্থী দীপংকর তালুকদার, বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপি মনোনীত দুই প্রার্থী মনিস্বপন দেওয়ান ও এ্যাডভোকেট দীপেন দেওয়ান, জাতীয় পার্টি (এরশাদ) মনোনীত প্রার্থী এ্যাডভোকেট পারভেজ তালুকদার, ইসলামী শাসনতন্ত্র আন্দোলন কর্তৃক মনোনীত প্রার্থী মোঃ জসিম উদ্দিন, স্বতন্ত্র প্রার্থী আশিষ দাশ গুপ্ত, ইউপিডিএফ সমর্থিত স্বতন্ত্র প্রার্থী শান্তি দেব চাকমা, স্বতন্ত্র প্রার্থী সচিব চাকমা, স্বতন্ত্র প্রার্থী অমর দাশ এর পক্ষ থেকে মনোনয়নপত্র জমা দেওয়া হয়েছে। এরআগে জেএসএস এর মনোনীত স্বতন্ত্র প্রার্থী ঊষাতন তালুকদার, শরৎ জ্যোতি চাকমা, বিপ্লবী ওয়ার্কাস পার্টি মনোনীত জুঁই চাকমা মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন।
স্টাফ রিপোর্টার, চাঁদপুর থেকে জানান, চাঁদপুর-১ (কচুয়া)- আওয়ামী লীগের ব্যানারে সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ড. মহীউদ্দিন খান আলমগীর, এনবিআরের সাবেক চেয়ারম্যান মো. গোলাম হোসেন, বিএনপির সাবেক শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী আ ন ম এহসানুল হক মিলন, তার স্ত্রী কেন্দ্রীয় মহিলা দলের সদস্য নাজমুন্নাহার বেবী, মালয়েশিয়া বিএনপিসাধারণ সম্পাদক ও কেন্দ্রিয় কমিটির সদস্য মোশারফ হোসেন, জাতীয় পার্টির এমদাদুল হক, ইসলামী ঐক্যফ্রন্টের নূরুল আলম মজুমদার, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মো. জোবায়ের আহমদ, স্বতন্ত্র প্রার্থী এ কে এস এম শহীদুল ইসলাম ও খন্দকার মোশারফ হোসেন মনোনয়ন ফরম জমা দিয়েছেন। চাঁদপুর-২ (মতলব উত্তর-দক্ষিণ)- আওয়ামী লীগের দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণমন্ত্রী মোফাজ্জল হোসেন মায়া চৌধুরী বীরবিক্রম, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি নূরুল আমিন রুহুল, বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতা ড. জালাল উদ্দিন, সাবেক এমপি নুরুল হুদার ছেলে তানভির হুদা, জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় ভাইস চেয়ারম্যান এমরান হোসেন মিয়া, ঐক্যজোটের মনির হোসেন, স্বতন্ত্রপ্রার্থী খায়রুল হাসান ও ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আফছার উদ্দিন মনোনয়ন ফরম জমা দিয়েছেন। চাঁদপুর-৩ (সদর-হাইমচর)- আওয়ামী লীগ হতে সাবেক পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডা. দীপু মনি এমপি, বিএনপি মনোনতি প্রার্থী জেলা বিএনপির আহ্বায়ক শেখ ফরিদ আহমেদ আহমেদ মানিক, বিএনপির সাবেক মহিলা এমপি রাশেদা বেগম হীরা, এস এম এম আলম, অ্যাড. ফজলুল হক সরকার, জাতীয় পার্টির অ্যাড. মহসিন খান, গনফোরামের অ্যাড. সেলিম আকবর, জাকের পার্টির মুক্তিযোদ্ধা কামরুন্নাহার রেনু, ইসলামি ঐক্যফ্রন্টের আবু জাফর মো. মাইনুদ্দিন, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মো. জয়নাল আবেদীন শেখ, জাসদের (ইনু) আব্দুল আজিজ ও বাসদের শাহজাহান তালুকদার মনোনয়ন ফরম জমা দিয়েছেন। চাঁদপুর-৪ (ফরিদগঞ্জ)- আওয়ামী লীগ হতে সাবেক এমপি ড. মোহাম্মদ শামসুল হক ভূইঁয়া ও জাতীয় প্রেসক্লাব সভাপতি সাংবাদিক মুহম্মদ শফিকুর রহমান। বিএনপির মনোনিত প্রার্থী উপজেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি এম এ হান্নান, কেন্দ্রীয় বিএনপির সদস্য কাজী রফিকুল ইসলাম ও ড. আবুল কালাম আজাদ। স্বতন্ত্রপ্রার্থী জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি জাহিদুল ইসলাম রোমান, বিএনপির সাবেক এমপি লায়ন হারুন উর রশিদ, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের মুকবুল হোসাইন, গণফোরামের ড. মো শাহজাহান, ন্যাপের দেলোয়ার হোসেন পাটওয়ারী, জাকের পার্টির বাচ্চু মিয়া ভাষানি, ইসলামী ফ্রন্টের গোলাম হোসেন ভূঁইয়া মানিক, জাতীয় পার্টির মাইনুল ইসলাম মানু ও স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে এম আনিসুজ্জামান রানা মনোনয়ন ফরম জমা দিয়েছেন।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা সংবাদদাতা জানান, ব্রাহ্মণবাড়িয়া-১ (নাসিরনগর) আসনে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন সৈয়দ একে একরামুজ্জামান (বিএনপি), এবিএম ফরহাদ হোসেন সংগ্রাম (আওয়ামীলীগ), মোঃ ফায়েজুল হক (বিজেপি), মাওলানা আশরাফুল হক (ইসলামী ঐক্যজোট), মাওলানা হোসাইন আহমেদ (ইসলামী আন্দোলন), ইসলাম উদ্দিন দুলালী (ইসলামী ফ্রন্ট) ও সৈয়দ নজরুল ইসলাম (স্বতন্ত্র)। ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ (সরাইল-আশুগঞ্জ) মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন উকিল আব্দুস সাত্তার ভূইয়া (বিএনপি), আবু আসিফ আহমেদ (বিএনপি), এসএন তরুন দে (বিএনপি), শেখ মোঃ শামীম (বিএনপি) ব্যারিষ্টার রুমিন ফারহানা (বিএনপি), আনোয়ার মাষ্টার (বিএনপি), আক্তার হোসেন (বিএনপি),মঈনুদ্দিন মঈন (আওয়ামীলীগ স্বতন্ত্র), শাহজাহান আলম সাজু (আওয়ামীলীগ-স্বতন্ত্র), হাজী সফিউল্লাহ (আওয়ামীলীগ-স্বতন্ত্র), শাহ মফিজ (আওয়ামীলীগ-স্বতন্ত্র), এডভোকেট সৈয়দ তানবীর আহমেদ কাউসার (আওয়ামীলীগ-স্বতন্ত্র), আশরাফ উদ্দিন মন্তু (আওয়ামীলীগ-স্বতন্ত্র), এডভোকেট মুখলেছুর রহমান (আওয়ামীলীগ-বিদ্রোহী)আনিসুর রহমান (আওয়ামীলীগ-স্বতন্ত্র), এডভোকেট জিয়াউল হক মৃধা (জাতীয়পার্টি-স্বতন্ত্র), এডভোকেট রেজাউল ইসলাম ভূইয়া (জাতীয়পার্টি), ঈশা খা (কমিউনিস্টপার্টি), মহিউদ্দিন মোল্লা (ইসলামী ফ্রন্ট), এডভোকেট তৈমুর রেজা শাহাজাদা(জেএসডি), জুনায়েদ আল হাবীবি( ইসলামী ঐক্যজোট)। ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩ (সদর-বিজয়নগর) আসনে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন র. আ. ম. উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী (আওয়ামীলীগ), ইঞ্জিনিয়ার খালেদ হোসেন মাহবুব শ্যামল (বিএনপি), শাহরিয়ার ফিরোজ (সিপিবি), জুনায়েদ আল হাবিবী (ইসলামী ঐক্যজোট), তৌফিক ইসলাম (বিএনপি), মজিবুর রহমান হামেদী (খেলাফত আন্দোলন), সৈয়দ আনোয়ার আহমেদ লিটন (ইসলামী শাসনতন্ত্র আন্দোলন), আব্দুল্লাহ আল হেলাল( জাতীয়পার্টি-বিদ্রোহী), তারিকুর রউফ (গণফোরাম), জামাল রানা(জাতীয়পার্টি-বিদ্রোহী), সেলিম কবীর (জাকের পার্টি), মোহাম্মদ উমর ইউসুফ খান (স্বতন্ত্র),মোঃ মঈনুদ্দিন (স্বতন্ত্র), আবদুল্লাহ হানিফ (স্বতন্ত্র), বশিরুল্লাহ জরু (স্বতন্ত্র), মাহমুদুল হক আক্কাস (স্বতন্ত্র) ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৪ (কসবা-আখাউড়া) আসনে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন এডভোকেট আনিসুল হক (আওয়ামীলীগ), মুশফিকুর রহমান (বিএনপি), তারেক এ আদেল(জাতীয়পার্টি), ইঞ্জিনিয়ার মোসলেম উদ্দিন (বিএনপি), নাসিরউদ্দিন হাজারী (বিএনপি), দেলোয়ার হোসেন (ন্যাশনাল পিপলস পার্টি), মুফতি জসিম উদ্দিন(ইসলামী আন্দোলন)। ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৫ (নবীনগর) আসনে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন কাজী নাজমুল হোসেন তাপস (বিএনপি), মো. এবাদুল করিম বুলবুল (আওয়ামীলীগ), তকদীর হোসেন মো. জসীম (বিএনপি), কাজী মামুনূর রশীদ (জাতীয় পার্টি), শাহ্ জিকরুল আহমেদ খোকন (জাসদ ইনু), মো. মেহেদী হাসান (ইসলামী ঐক্যজোট), একেএম আশরাফুল আলম (বাংলাদেশ মুসলিম লীগ), মো. ওসমান গণি রাসেল (ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ), মো. শাহীন খান (বাংলাদেশের কমিউনিষ্ট পার্টি), মো. সায়েদুল হক সাঈদ (স্বতন্ত্র) ও মো. সালাউদ্দিন ভূইয়া শিশির (বিএনপি)।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ (বাঞ্ছারামপুর) আসনে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন ক্যাপ্টেন এবি তাজুল ইসলাম (আওয়ামীলীগ), আব্দুল খালেক (বিএনপি) মেহেদী হাসান পলাশ (বিএনপি), এডভোকেট জিয়াউদ্দিন জিয়া(বিএনপি), রফিক শিকদার (বিএনপি), জেসমিন নুর পিয়াংকা (জাতীয়পার্টি), এডভোকেট সৈয়দ মোহাম্মদ জামাল (সিপিবি), রেজওয়ানুল ইসলাম(ইসলামিক আন্দোলন বাংলাদেশ), এডভোকেট কেএম জাবির(জেএসডি)।
স্টাফ রিপোর্টার, বরগুনা জানান, বরগুনা-১ (বরগুনা সদর-আমতলী-তালতলী) আসনে মনোনয়নপত্র জমা দেন অ্যাডভোকেট ধীরেন্দ্র দেবনাথ শম্ভু (আওয়ামী লীগ), মো: জাহাঙ্গীর কবির (আওয়ামী লীগ), মো: মতিয়ার রহমান তালুকদার (বিএনপি), মো: নজরুল ইসলাম মোল্লা (বিএনপি), মাওলানা অলি উল্লাহ ওলি (ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ), মো: মাসুদ কামাল (এনপিপি), মো: রফিকুল ইসলাম (ইসলামী ঐক্যজোট), মো: খলিলুর রহমান খান (বিএনএফ), শাহ মোহাম্মদ আবুল কালাম (তরিকত ফেডারেশন)। বরগুনা-২(পাথরঘাটা-বামনা-বেতাগী) আসনে মনোনয়নপত্র জমা দেন শওকত হাচানুর রহমান রিমন (আওয়ামী লীগ), অ্যাডভোকেট খন্দকার মাহবুব হোসেন (বিএনপি), মো: নুরুল ইসলাম মনি (বিএনপি), গোলাম সরোয়ার হিরু (ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ), মিজানুর রহমান (জাতীয় পার্টি), মো: মিজানুর রহমান (এনপিপি), মো: সালাউদ্দিন (প্রগতিশীল গণতান্ত্রিক দল), মো: বশির উদ্দীন বিশ্বাস (ইসলামী ঐক্যজোট), নুরুল ইসলাম পান্না (বাংলাদেশ জাতীয় পার্টি) ও মো: জাকির হোসেন (বিএনএফ)।
বাগেরহাট জেলা সংবাদদাতা জানান, বাগেরহাট- ১ (ফকিরহাট-মোল্লাহাট ও চিতলমারী) আসনে মনোনয়নপত্র জমা দেন মহাজোট থেকে বঙ্গবন্ধুর ভ্রাতুস্পুত্র ও বর্তমান এমপি শেখ হেলাল উদ্দিন (আওয়ামী লীগ), ঐক্যফ্রন্ট থেকে দুইজন সাবেক এমপি শেখ মুজিবর রহমান (বিএনপি), ইঞ্জিনিয়ার মাসুদ রানা (বিএনপি), আহমেদ জোবায়ের (জাপা), মো. লিয়াকত আলী শেখ (ইসলামী আন্দোলন)। বাগেরহাট- ২ মনোনয়নপত্র জমা দেন (বাগেরহাট সদর ও কচুয়া) আসনে মহাজোট থেকে বঙ্গবন্ধু পরিবারের তৃতীয় প্রজন্ম শেখ সারহান নাসের তন্ময় (আওয়ামী লীগ), ঐক্যফ্রন্ট থেকে দুইজন এমএ সালাম (বিএনপি), ইঞ্জিনিয়ার এটিএম আকরাম হোসেন তালিম (বিএনপি), মাওলানা আব্দুল আওয়াল (ইসলামী আন্দোলন), সেকেন্দার আলী (সিপিবি), এসএম আজমল হেসেন (স্বতস্ত্র) ও রেজাউর রহমান মন্টু (স্বতস্ত্র)। বাগেরহাট- ৩ (রামপাল ও মোংলা) আসনের মনোনয়নপত্র জমা দেন মহাজোট থেকে বর্তমান এমপি হাবিবুন নাহার তালুকদার (আওয়ামী লীগ), ঐক্যফ্রন্ট থেকে ড. শেখ ফরিদুল ইসলাম (বিএনপি), হাফেজ মাওলানা শাহজালাল সিরাজী, (ইসলামী আন্দোলন), এসএম রেজাউল ইসলাম (জাকের পর্টি), স্বতস্ত্র হিসেবে শেখ আব্দুল ওয়াদুদ (জামায়াত)। বাগেরহাট- ৪ (মোরেলগঞ্জ ও শরণখোলা) আসনে মনোনয়নপত্র জমা দেন মহাজোট থেকে ডা. মোজাম্মেল হোসেন (আওয়ামী লীগ), ঐক্যফ্রন্ট থেকে দুইজন কাজী খায়রুজ্জামান শিপন (বিএনপি), অধ্যক্ষ আব্দুল আলীম (জামায়াত), সোমনাথ দে (জাপা), মাওলানা আব্দুল মজিদ (ইসলামী আন্দোলন), শরীফুজ্জামান শরীফ (সিপিবি)।
ভোলা জেলা সংবাদদাতা জানান, ভোলা-১ সদর আসনে মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন তোফায়েল আহমেদ (আ.লীগ), ব্যারিস্টার আন্দালিভ রহমান পার্থ (বিজেপি), রেবা রহমান (বিজেপি), গোলাম নবী আলমগীর (বিএনপি), মাওলানা ইয়াছিন নবীপুরী ( ইসলামী শাসনন্ত্র ), কেফায়েতুল্লাহ নজিব ( জাপা )। ভোলা-২ আসনে মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন আলী আজম মুকুল (আ.লীগ), হাফিজ ইব্রাহিম (বিএনপি), ব্যারিস্টার মারুফ ইব্রাহিম আকাশ (বিএনপি), রফিকুল ইসলাম মমিন (বিএনপি), হুমায়ুন কবির সেলিম (স্বতন্ত্র), ওবায়দুর রহমান (ইসলামী শাসনন্ত্র)। ভোলা -৩ আসনে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন নুরুন্নবী চৌধুরী শাওন (আ.লীগ), মেজর (অব) হাফিজ উদ্দিন আহমেদ (বিএনপি), এ্যাডভোকেট কামাল হোসেন (বিএনপি), মাওলানা মোসলেহ উদ্দিন (ইসলামী শাসনতন্ত্র), নুরুন্নবী সুমন (জাপা)। ভোলা - ৪ আসনে ে মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন আব্দুল্লাহ আল ইসলাম জ্যাকব (আ’ লীগ), নাজিম উদ্দিন আলম (বিএনপি), নুরুল ইসলাম নয়ন (বিএনপি), মাওলানা মহিবুল্লাহ (ইসলামী শাসনতন্ত্র), এম এ মান্নান (জাপা)।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলা সংবাদদাতা জানান, চাঁপাইনবাবগঞ্জ-১ (শিবগঞ্জ) আসনে মনোনয়নপত্র দাখিল করেছেন ডাঃ সামিল উদ্দিন আহম্মেদ শিমুল (আওয়ামী লীগ), অধ্যাপক শাহাজাহান মিয়া (বিএনপি), অ্যাডভোকেট শাহীন শওকত (বিএনপি), বেলাল-ই-বাকি ইদ্রিশী (বিএনপি), নুরুল ইসলাম জেন্টু (বিএনএফ), মনিরুল ইসলাম (ইসলামী শাসনতন্ত্র আন্দোলন ) ও নবাব মোঃ শামসুল হোদা (স্বতন্ত্র)।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ-২ (নাচোল, গোমস্তাপুর ও ভোলাহাট) আসনে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন মুহাম্মদ জিয়াউর রহমান (আওয়ামী লীগ), আমিনুল ইসলাম (বিএনপি), হিলাল ই বাকী (জাসদ), নুরুল ইসলাম সেন্টু (কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ), ফেরদৌস আলম (কৃষক শ্রমিক জনতা লীগ), ইয়াহিয়া খালেদ (জামায়াত-স্বতন্ত্র), গোলাম মোস্তফা বিশ্বাস (স্বতন্ত্র) ইব্রাহিম খলিল (ইসলামী শাসনতন্ত্র আন্দোলন ) ও ডা মোহাম্মদ তৈয়ব আলী (স্বতন্ত্র)। চাঁপাইনবাবগঞ্জ-৩ (সদর) আসনে ৮ জন প্রার্থী মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন। এরা হলেন আব্দুল ওদুদ (আওয়ামী লীগ), হারুনুর রশিদ হারুন (বিএনপি), আব্দুল ওয়াহেদ (বিএনপি), নুরুল ইসলাম বুলবুল (জামায়াত- স্বতন্ত্র),মনিরুজ্জামান মনির (জাসদ), কামরুজ্জামান খান (বিএনএফ), আব্দুল কাদের (ইসলামী শাসনতন্ত্র আন্দোলন ) ও বাবলু হোসেন (স্বতন্ত্র)।
ফরিদপুর জেলা সংবাদদ<



 

Show all comments
  • Khan Parbez ২৯ নভেম্বর, ২০১৮, ১:০৯ এএম says : 0
    কি দরকার নির্বাচন করার... সংবিধান, আইন, প্রসাশন ইত্যাদি সবই আপনাদের শুধু ঘোষনা দিলেই তো হয়, কি দরকার এত কাহিনী করার ঘোষনা দেন যে... ২১০০ সাল পর্যন্ত এই সরকার থাকবে... দেখবেন তখন আর কেউ কিছু বলবে না।
    Total Reply(0) Reply
  • মামুন ২৯ নভেম্বর, ২০১৮, ১:১৩ এএম says : 0
    এরকম উৎসবমুখর নির্বাচন হলেই হয়।
    Total Reply(0) Reply
  • হাসিব ২৯ নভেম্বর, ২০১৮, ১:১৪ এএম says : 0
    নির্বাচন অবাধ, সুস্ঠ ও নিরপেক্ষ হবে কিনা সেটা নিয়ে এখনও সংশয় রয়ে গেছে বলে আমি মনে করি।
    Total Reply(0) Reply
  • বুলবুল আহমেদ ২৯ নভেম্বর, ২০১৮, ১:২০ এএম says : 0
    সুষ্ঠ ভোট হলে জাতীয় ঐক্য দুইশ’র অধিক সিট পাবে।
    Total Reply(0) Reply
  • রিয়াজ ২৯ নভেম্বর, ২০১৮, ১:২১ এএম says : 0
    সরকারের কাছে অনুরোধ সুষ্ঠ নির্বাচন করার ইচ্ছে না থাকলে আগেই বলে দেন
    Total Reply(0) Reply
  • Masud Alam ২৯ নভেম্বর, ২০১৮, ১০:২৮ এএম says : 0
    প্রবাসীদের ভোট দানের ব্যবস্থা করার বিষয়টি সরকারকে ভাবতে হবে। প্রযুক্তি অনেক এগিয়ে গেছে। বিশ্বের অনেক দেশই তাদের দূতাবাসের মাধ্যমে প্রবাসীদের ভোট প্রদানের সুযোগ করে দিয়েছে। প্রায় ৩০ লাখ বাংলাদেশী বিশ্বের বিভিন্ন দেশে কর্মসূত্রে বসবাস করছে এবং তারাই সত্যিকার অর্থে দেশের মর্ম বুঝে, দেশ কে অনুভব করে। তাই ভোট দানের অসীম ইচ্ছা থাকলেও শুধু পরিবার ও আর্থিক কথা বিবেচনা করে বেশির ভাগ প্রবাসী ভোট দিতে আসতে পারেনা। সরকারকে বিষয়টি ভেবে দেখতে হবে।
    Total Reply(0) Reply
  • Nisita ২৯ নভেম্বর, ২০১৮, ১০:২৯ এএম says : 0
    বি এন পি ক্ষমতায় আসবে এমন দিবা স্বপ্ন না দেখাই উত্তম। আওয়ামীলীগ এবারও সরকার!
    Total Reply(0) Reply
  • মোঃ রাহিম ২৯ নভেম্বর, ২০১৮, ১০:৩০ এএম says : 0
    জারা ভাবছেন আওয়ামীলীগ আবার ক্ষমতায় আসবে তারা নাকে তেল দিয়া ঘুমাম, নির্বাচন এর পরেরদিন খবর পেয়ে যাবেন.
    Total Reply(0) Reply
  • Rasel Imran ২৯ নভেম্বর, ২০১৮, ১০:৩৩ এএম says : 0
    এই প্রধান নির্বাচন কমিশনারের হাতেই নৌকাডুবির নতুন গল্প লেখা হবে।
    Total Reply(0) Reply
  • Shagor ২৯ নভেম্বর, ২০১৮, ১০:৩৩ এএম says : 0
    একাদশ! কারো জন্য হবে নির্বাচন, কারো জন্য হবে নির্বাশন।
    Total Reply(0) Reply

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: জাতীয় সংসদ নির্বাচন


আরও
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ