ভ্রূণাবস্থায় জিনগত পরিবর্তনের মাধ্যমে পৃথিবী এই প্রথম একটি মানব-সন্তান পেয়েছে বলে দাবি করেছেন এক চীনা বিজ্ঞানী। তবে, এই দাবির সত্যতা নিয়ে দেখা দিয়েছে ঘোর সন্দেহ থাকলেও কিন্তু মায়ের পেটে ভ্রূণ অবস্থায়ই জেনেটিকেলি বা জিনগত কিছু পরিবর্তন ঘটিয়েছেন অধ্যাপক হি জনকুই। তিনি মার্কিন প্রতিষ্ঠান স্ট্যানফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ালেখা করেছেন। দক্ষিণ চীনের শেনজেন শহরে তার গবেষণাগার রয়েছে। জমজ দুই মেয়ে শিশুর, জিন-সম্পাদনার ক্ষেত্রে তিনি জিন এডিট করার যন্ত্র ব্যবহার করেছেন। জমজ এই দুই শিশুর নাম তিনি বলেছেন, লুলু ও নানা। এক ভিডিওতে হি দাবি করেন, সিসিআর-৫ নামে ক্ষতিকর একটি জিনকে তিনি লুলু ও নানার জিন থেকে সরিয়ে নিয়েছেন। সিসিআর-৫ জিন থেকে সরিয়ে নেয়ায় এই দুই জমজ শিশু এইচআইভি প্রতিরোধক ক্ষমতা নিয়ে জন্মাবে বলে দাবি করা হয়। বিবিসি বাংলা।