পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
তরুণদের প্রাধ্যান্য দিয়ে প্রার্থী মনোনয়নে ‘চমক’ দেখানোর ঘোষণা দেয়া হলেও আওয়ামী লীগের প্রার্থী ঘোষণায় তেমন চমক নেই। তবে শরীক দলগুলোকে ‘চমক’ দেখিয়ে মাত্র ৭০টি আসন রেখে ২৩০ আসনে প্রার্থী ঘোষণা করেছে ক্ষমতাসীন দলটি। টানা এক দশক ক্ষমতায়। কার্যকর বিরোধী দল মাঠে না থাকায় সর্বেসর্বা আওয়ামী লীগের সংসদ সদস্যদের বিতর্কিত কর্মকান্ডে অনেকেই জনপ্রিয়তা হারিয়েছেন। ‘একলা চলো’ নীতি গ্রহণ করায় অনেক এমপি দলের মধ্যেই কোণঠাসা। দুই ডজন এমপি মন্ত্রীকে এলাকায় অবঞ্ছিত ঘোষণা করা হয়। অনেকেই বয়সের ভারে ন্যুব্জ। শতাধিক এমপির দুর্নীতির খবর ওপেন সিক্রেট। সর্বশেষ কার্যনির্বাহী সভায় ৭০ জন এমপি ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় রয়েছেন জাাননো হয়। ওই সভায় শতাধিক এমপি এবার ‘লাল কার্ড’ পেতে পারেন বলে আওয়ামী লীগের একাধিক দায়িত্বশীল জানান। কিন্তু ‘নৌকার পুরনো মাঝিতেই আস্থা’ রেখে গতকাল একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ২৩০ আসনে প্রার্থীর চূড়ান্ত মনোনয়নপত্র বিতরণ করেছে আওয়ামী লীগ। বাকি আসনগুলো মহাজোটের প্রার্থীদের জন্য বরাদ্দ রাখা হয়েছে। মহাজোটের বাইরে যেসব আসনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী থাকবে তাদের মনোনয়নের চিঠি দিয়েছে ক্ষমতাসীনরা। বঙ্গবন্ধু এ্যভিনিউয়ের দলীয় কার্যালয় থেকে চিঠি বিলি করা হয়। চিঠি বিতরণ করেন দলের দফতর সম্পাদক ড. আবদুস সোবহান গোলাপ।
এর আগের দিন এক সংবাদ সম্মেলনে দলের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেন, রবিবার আনুষ্ঠানিকভাবে দলের প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করা হবে। আর জোটের দলের কাছে তাদের তালিকা দেয়া হয়েছে তারা তাদের তালিকা ঘোষণা করবে। জোটের জন্য আসন ছাড়া হয়েছে তবে তা ৭০টির বেশি নয়। এ সব আসন বাদ রেখেই দলের প্রার্থীদের চিঠি দেয়া হয়েছে। টেকনিক্যাল কারণে কিছু আসনে দুই জন প্রার্থীকে চিঠি দেয়া হয়েছে।
প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করা হবে খবর পেয়ে গতকাল সকাল থেকে রাজধানীর গুলিস্তানের বি.বি অ্যাভিনিউয়ের কেন্দ্রীয় কার্যালয় নেতাকর্মীদের ভীড়ে উৎসবমূখর পরিবেশের সৃষ্টি হয়। প্রার্থীদের আগেই ফোন করে চিঠি নেয়ার জন্য জানিয়ে দেয়া হয়েছিল। তারা নিজ নিজ নেতাকর্মীদের বহর নিয়ে দলীয় কার্যালয়ে উপস্থিত হন। মনোনয়নের চিঠি হাতে নিয়ে কার্যালয় থেকে নামার সাথে সাথে শুরু হয় স্লোগান। যেই নেতা মনোনয়ন পান তার কর্মীদের আনন্দ উচ্ছাসের মাতিয়ে তোলে কার্যালয়ের সামনের রাস্তা। নেতাকর্মীদের ভীড়ের কারণে পুরো এলাকায় যানজটের সৃষ্টি হয়।
সকাল ১০টায় দলীয় প্রধান শেখ হাসিনার মনোনয়নের চিঠি দেয়ার মাধ্যমে কার্যক্রম শুরু করে আওয়ামী লীগ। গোপালগঞ্জ-৩ ও রংপুর-৬ আসনের চিঠি গ্রহণ করেন ওবায়দুল কাদের। এরপর নোয়াখালী-৫ আসনের নিজের চিঠি নেন ওবায়দুল কাদের। এরপর একে একে প্রার্থীদের মাঝে বিতরণ করা হয় চিঠি।
চিঠি পেলেন যারা-
ঢাকা বিভাগ: সালমান এফ রহমান (ঢাকা-১), কামরুল ইসলাম (ঢাকা-২), নসরুল হামিদ বিপু (ঢাকা-৩), হাবিবুর রহমান মোল্লা ও কাজী মনিরুল হক মনু (ঢাকা-৫), সাবের হোসেন চৌধুরী (ঢাকা-৯), হাজী মোহাম্মদ সেলিম ও আবুল হাসনাত (ঢাকা-৭), ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস (ঢাকা-১০), একেএম রহমতুল্লাহ (ঢাকা-১১), আসাদুজ্জামান খাঁন কামাল (ঢাকা-১২), সাদেক খান (ঢাকা-১৩), আসলামুল হক (ঢাকা-১৪), কামাল আহমেদ মজুমদার (ঢাকা-১৫), ইলিয়াছ উদ্দিন মোল্লাহ (ঢাকা-১৬), চিত্রনায়ক আকবর হোসেন পাঠান ফারুক (ঢাকা-১৭), সাহারা খাতুন (ঢাকা-১৮), ডা. এনামুর রহমান (ঢাকা-১৯), বেনজীর আহমেদ (ঢাকা-২০)।
আ ক ম মোজাম্মেল হক (গাজীপুর-১), জাহিদ আহসান রাসেল (গাজীপুর-২), ইকবাল হোসেন সবুজ (গাজীপুর-৩), সিমিন হোসেন রিমি (গাজীপুর-৪), মেহের আফরোজ চুমকি (গাজীপুর-৫), গাজী গোলাম দস্তগীর (নারায়ণগঞ্জ-১) নজরুল ইসলাম বাবু (নারায়ণগঞ্জ-২), একেএম শামীম ওসমান (নারায়ণগঞ্জ-৪), লে. কর্নেল (অব.) নজরুল ইসলাম হিরু বীরপ্রতীক (নরসিংদী-১), সিরাজুল ইসলাম মোল্লা ও জহিরুল হক ভূঁইয়া মহন (নরসিংদী-৩), অ্যাডভোকেট নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন (নরসিংদী-৪), রাজি উদ্দিন আহমেদ রাজু (নরসিংদী-৫),
এএম নাঈমুর রহমান দুর্জয় (মানিকগঞ্জ-১), মমতাজ বেগম (মানিকগঞ্জ-২), জাহিদ মালেক স্বপন (মানিকগঞ্জ-৩), সাগুফতা ইয়াসমিন এমিলি (মুন্সীগঞ্জ-২), অ্যাডভোকেট মৃণাল কান্তি দাস (মুন্সীগঞ্জ-৩), ড. আবদুর রাজ্জাক (টাঙ্গাইল-১), তানভীর হাসান (টাঙ্গাঈল-২), আতাউর রহমান খান (টাঙ্গাইল-৩), হাসান ইমাম খান (টাঙ্গাইল-৪), ছানোয়ার হোসেন (টাঙ্গাইল-৫), খন্দকার আব্দুল বাতেন (টাঙ্গাইল-৬), একাব্বর হোসেন (টাঙ্গাইল-৭), জোয়াহেরুল ইসলাম (টাঙ্গাইল-৮),
সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম ও তার ভাতিজা মসিউর রহমান হুমায়ুন (কিশোরগঞ্জ-১), নূর মোহাম্মদ (কিশোরগঞ্জ-২), রেজওয়ান আহমেদ তৌফিক (কিশোরগঞ্জ-৪), আফজাল হোসেন (কিশোরগঞ্জ-৫), নাজমুল হাসান পাপন (কিশোরগঞ্জ-৬)।
রূপালী ব্যাংকের চেয়ারম্যান ও সাবেক সিনিয়র সচিব মঞ্জুর হোসেন বুলবুল (ফরিদপুর-১), ইঞ্জিনিয়ার খন্দকার মোশাররফ হোসেন (ফরিদপুর-৩), কাজী জাফরউল্লাহ (ফরিদপুর-৪), লে. কর্নেল (অব.) ফারুক খান (গোপালগঞ্জ-১), শেখ ফজলুল করিম সেলিম (গোপালগঞ্জ-২), শেখ হাসিনা (গোপালগঞ্জ-৩), নূর-ই-আলম চৌধুরী লিটন (মাদারীপুর-১), শাজাহান খান (মাদারীপুর-২), আবদুস সোবহান গোলাপ (মাদারীপুর-৩), একেএম এনামুল হক শামীম (শরীয়তপুর-২), ইকবাল হোসেন অপু (শরীয়তপুর-১), নাহিম রাজ্জাক (শরীয়তপুর-৩), কাজী কেরামত আলী (রাজবাড়ী-১), জিল্লুল হাকিম (রাজবাড়ি-২)।
ময়মনসিংহ বিভাগ:
জুয়েল আরেং (ময়মনসিংহ-১), শরীফ আহমেদ (ময়মনসিংহ-২), নাজিম উদ্দিন আহমেদ (ময়মনসিংহ-৩), অ্যাডভোকেট মোসলেম উদ্দিন (ময়মনসিংহ-৬), হাফেজ রুহুল আমিন মাদানী (ময়মনসিংহ-৭), ফাহমি গোলন্দাজ বাবেল (ময়মিনসিংহ-১০), কাজিম উদ্দিন আহমেদ ধনু (ময়মিনসিংহ-১১),
আবুল কালাম আজাদ ও নূর মোহাম্মদ (জামালপুর-১), মির্জা আজম (জামালপুর-৩), ফরিদুল হক খান (জামালপুর-২), ডা. মুরাদ হাসান (জামালপুর-৪), রেজাউল করিম হিরা ও ইঞ্জি মোজাফফর (জামালপুর-৫), আতিউর রহমান আতিক (শেরপুর-১), মতিয়া চৌধুরী (শেরপুর-২), একেএম ফজলুল হক চান (শেরপুর-৩), নেত্রকোনা-১ মানু মজুমদার, আশরাফ আলী খান খসরু (নেত্রকোনা-২), অসীম কুমার উকিল (নেত্রকোনা-৩), নেত্রকোনা-৪ রেবেকা মমিন, নেত্রকোনা-৫ ওয়ারেসাত হোসেন বেলাল।
রংপুর বিভাগ
মাজহারুল হক প্রধান (পঞ্চগড়-১), অ্যাডভোকেট নূরুল ইসলাম সুজন (পঞ্চগড়-২), রমেশচন্দ্র সেন (ঠাকুরগাঁও-১), দবিরুল ইসলাম (ঠাকুরগাঁও-২), আফতাব উদ্দিন সরকার (নীলফামারি-১), আসাদুজ্জামান নূর (নীলফামারী-২), জাকির হোসেন (কুড়িগ্রাম-৪), মোতাহার হোসেন (লালমনিরহাট-১), নুরুজ্জামান আহমেদ (লালমনিরহাট-২), টিপু মুনশি (রংপুর-৪), এইচএন আশিকুর রহমান (রংপুর-৫), শেখ হাসিনা (রংপুর-৬), মনোরঞ্জন শীল গোপাল (দিনাজপুর-১), খালিদ মাহমুদ চৌধুরী (দিনাজপুর-২), ইকবালুর রহিম (দিনাজপুর-৩), আবুল হাসান মাহমুদ আলী (দিনাজপুর-৪), অ্যাডভোকেট মোস্তাফিজুর রহমান ফিজার (দিনাজপুর-৫), শিবলি সাদিক (দিনাজপুর-৬), মাহাবুব আরা বেগম গিনি (গাইবান্ধা-২), ডা. ইউনুস আলী সরকার (গাইবান্ধা-৩),
রাজশাহী বিভাগ:
ওমর ফারুক চৌধুরী (রাজশাহী-১), এনামুল হক (রাজশাহী-৪), শাহরিয়ার আলম (রাজশাহী-৬), আবদুল মান্নান (বগুড়া-১), হাবিবুর রহমান (বগুড়া-৫), সাধনচন্দ্র মজুমদার (নওগাঁ-১), শহীদুজ্জামান সরকার (নওগাঁ-২), ছলিম উদ্দিন তরফদার (নওগা-৩), ইমাজ উদ্দিন প্রমাণিক (নওগা-৪), ব্যারিস্টার নিজাম উদ্দিন জলিল ডন (নওগাঁ-৫), ইসরাফিল আলম (নওগাঁ-৬), শহীদুল ইসলাম বকুল (নাটোর-১), শফিকুল ইসলাম শিমুল (নাটোর-২), অ্যাডভোকেট জুনাইদ আহমেদ পলক (নাটোর-৩), আব্দুল কুদ্দুস (নাটোর-৪), শামসুল আলম দুদু (জয়পুরহাট-১), আবু সাঈদ আল মাহমুদ স্বপন (জয়পুরহাট-২),
ডা. সামিল উদ্দীন আহম্মেদ শিমুল (চাঁপাইনবাবগঞ্জ-১), মু. জিয়াউর রহমান (চাঁপাইনবাবগঞ্জ-২), আব্দুল ওদুদ (চাঁপাইনবাবগঞ্জ-৩), মোহাম্মদ নাসিম (সিরাজগঞ্জ-১), ডা. হাবিবে মিল্লাত (সিরাজগঞ্জ-২), ডা. আব্দুল আজিজ (সিরাজগঞ্জ-৩), আবদুল মজিদ মন্ডল (সিরাজগঞ্জ-৫), হাসিবুর রহমান স্বপন (সিরাজগঞ্জ-৬), শামসুল হক টুকু (পাবনা-১), আহমেদ ফিরোজ কবির (পাবনা-২), মকবুল হোসেন (পাবনা-৩), শামসুর রহমান শরীফ ডিলু (পাবনা-৪), গোলাম ফারুক প্রিন্স (পাবনা-৫)।
খুলনা বিভাগ:
পঞ্চানন বিশ্বাস (খুলনা-১), শেখ সালাহউদ্দিন জুয়েল (খুলনা-২), মুন্নুজান সুফিয়ান (খুলনা-৩), আবদুস সালাম মুর্শেদী (খুলনা-৪), নারায়ণচন্দ্র চন্দ (খুলনা-৫), আকতারুজ্জামান বাবু (খুলনা-৬), শেখ হেলাল উদ্দিন (বাগেরহাট-১), শেখ সারহান নাসের তন্ময় (বাগেরহাট-২), হাবিবুন্নাহার (বাগেরহাট-৩), মোজাম্মেল হোসেন (বাগেরহাট-৪), মীর মোশতাক আহমেদ রবি (সাতক্ষীরা-২), অধ্যাপক ডা. আ ফ ম রুহুল হক (সাতক্ষীরা-৩), এসএম জগলুল হায়দার (সাতক্ষীরা-৪)।
আব্দুল হাই (ঝিনাইদহ-১), তাহজীব আলম সিদ্দিকী (ঝিনাইদহ-২), শফিকুল আজম খান চঞ্চল (ঝিনাইদহ-৩), আনোয়ারুল আজীম আনার (ঝিনাইদহ-৪), মাশরাফি বিন মোর্ত্তজা (নড়াইল-২),
ফরহাদ হোসেন দোদুল (মেহেরপুর-১), মো. সাহিদুজ্জামান খোকন (মেহেরপুর-২), সরোয়ার জাহান বাদশা (কুষ্টিয়া-১), মাহবুবউল আলম হানিফ (কুষ্টিয়া-৩), সেলিম আলতাফ জর্জ (কুষ্টিয়া-৪), সোলায়মান হক জোয়ার্দ্দার ছেলুন (চুয়াডাঙ্গা-১), আলী আজগার টগর (চুয়াডাঙ্গা-২), শেখ আফিল উদ্দিন (যশোর-১), মেজর জেনারেল (অব.) নাসির উদ্দিন (যশোর-২), কাজী নাবিল আহমেদ (যশোর-৩), রণজিৎ কুমার রায় (যশোর-৪), স্বপন ভট্টাচার্য (যশোর-৫), ইসমাত আরা সাদেক (যশোর-৬), সাইফুজ্জামান শিখর (মাগুরা-১), বীরেন শিকদার (মাগুরা-২),
বরিশাল বিভাগ:
আবুল হাসানাত আবদুল্লাহ (বরিশাল-১), অ্যাডভোকেট তালুকদার মোহাম্মদ ইউনুস (বরিশাল-২), পংকজ দেবনাথ (বরিশাল-৪), জেবুন্নেছা আফরোজ ও কর্ণেল (অব.) জাহেদ ফারুক (বরিশাল-৫), অ্যাডভোকেট ধীরেন্দ্রচন্দ্র দেবনাথ শম্ভু (বরগুনা-১), শওকত হাচানুর রহমান রিমন (বরগুনা-২), অ্যাডভোকেট শাহজাহান মিয়া (পটুয়াখালী-১), আ স ম ফিরোজ ও শামসুল হক রেজা (পটুয়াখালী-২), আ খ ম জাহাঙ্গীর হোসাইন ও এস এম শাহজাদা (পটুয়াখালী-৩), মুহিবুর রহমান (পটুয়াখালী-৪), তোফায়েল আহমেদ (ভোলা-১), আলী আজম (ভোলা-২), নুরুন্নবী চৌধুরী শাওন (ভোলা-৩), আবদুল্লাহ আল ইসলাম জ্যাকব (ভোলা-৪), বজলুল হক হারুন (ঝালকাঠি-১), আমির হোসেন আমু (ঝালকাঠি-২), শ ম রেজাউল করিম (পিরোজপুর-১)।
সিলেট বিভাগ
একেএম আব্দুল মোমেন (সিলেট-১), মাহমুদ-উস সামাদ চৌধুরী কয়েস (সিলেট-৩), ইমরান আহমদ (সিলেট-৪), নুরুল ইসলাম নাহিদ (সিলেট-৬), ইঞ্জিনিয়ার মোয়াজ্জেম হোসেন রতন (সুনামগঞ্জ-১), জয়া সেনগুপ্তা (সুনামগঞ্জ-২), এমএ মান্নান (সুনামগঞ্জ-৩), মুহিবুর রহমান মানিক (সুনামগঞ্জ-৫), আব্দুল মজিদ খান (হবিগঞ্জ-২), আবু জহির (হবিগঞ্জ-৩), মাহবুব আলী (হবিগঞ্জ-৪), শাহাব উদ্দিন (মৌলভীবাজার-১), সৈয়দা সায়রা মহসিন ও নেসার আহমদ (মৌলভীবাজার-৩)।
চট্টগ্রাম বিভাগ:
ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন (চট্টগ্রাম-১), মাহফুজুর রহমান মিতা (চট্টগ্রাম-৩), দিদারুল আলম (চট্টগ্রাম-৪), এবিএম ফজলে করিম চৌধুরী (চট্টগ্রাম-৬), ড. হাছান মাহমুদ (চট্টগ্রাম-৭), মুহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল (চট্টগ্রাম-৯), সামশুল হক চৌধুরী (চট্টগ্রাম-১২), নজরুল ইসলাম (চট্টগ্রাম-১৪), সাইফুজ্জামান চৌধুরী জাবেদ (চট্টগ্রাম-১৩), নজরুল ইসলাম চৌধুরী (চট্টগ্রাম-১৪), আবু রেজা মুহাম্মদ নেজামুদ্দিন নদভী (চট্টগ্রাম-১৫), জাফর আলম (কক্সবাজার-১), আশেকউল্লাহ রফিক (কক্সবাজার-২), সাইমুম সরওয়ার কমল (কক্সবাজার-৩), শাহীন আক্তার চৌধুরী (কক্সবাজার-৪), দীপঙ্কর তালুকদার (রাঙামাটি), কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা (খাগড়াছড়ি) ও বীর বাহাদুর উ শৈ সিং (বান্দরবান)।
মেজর জেনারেল (অব.) সুবিদ আলী ভূইয়া (কুমিল্লা-১), সেলিমা আহমাদ মেরী (কুমিল্লা-২), ইউসুফ আব্দুল্লাহ হারুন (কুমিল্লা-৩), রাজি মোহাম্মদ ফখরুল (কুমিল্লা-৪), অ্যাডভোকেট আবদুল মতিন খসরু (কুমিল্লা-৫), আ ক ম বাহাউদ্দিন বাহার (কুমিল্লা-৬), অধ্যাপক আলী আশরাফ (কুমিল্লা-৭), তাজুল ইসলাম (কুমিল্লা-৯), আ হ ম মুস্তফা কামাল লোটাস (কুমিল্লা-১০), মো. মুজিবুল হক (কুমিল্লা-১১), ফরহাদ হোসেন সংগ্রাম (বাহ্মণবাড়িয়া-১), র আ ম ওবায়দুল মোক্তাদির চৌধুরী (ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩), অ্যাডভোকেট আনিসুল হক (ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৪), এবাদুল করিম বুলবুল (ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৫), ক্যাপ্টেন (অব.) এবি তাজুল ইসলাম (ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬), মহীউদ্দীন খান আলমগীর ও এনবিআরের সাবেক চেয়ারম্যান গোলাম রহমান (চাঁদপুর-১), মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া বীরবিক্রম (চাঁদপুর-২), ডা. দীপু মনি (চাঁদপুর-৩), এইচএম ইব্রাহিম (নোয়াখালী-১), মোরশেদ আলম (নোয়াখালী-২), মামুনুর রশিদ কিরণ (নোয়াখালী-৩), একরামুল করিম চৌধুরী (নোয়াখালী-৪), ওবায়দুল কাদের (নোয়াখালী-৫), আয়েশা ফেরদাউস (নোয়াখালী-৬), একেএম শাজাহান কামাল ও গোলাম ফারুক (ল²ীপুর-৩), নিজামউদ্দিন হাজারী (ফেনী-২),
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।