পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
রাষ্ট্রদূত হিসেবে দায়িত্ব নিতে গত রোববার ঢাকায় পৌঁছেছেন মার্কিন কূটনীতিক আর্ল রবার্ট মিলার। বিকাল ৪টা ৪১ মিনিটে এমিরেটস-এর নিয়মিত ফ্লাইটে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অবতরণ করেন তিনি। সেখানে তাকে অভ্যর্থনা জানান পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের আমেরিকাস অনুবিভাগের মহাপরিচালক ফেরদৌসি শাহরিয়ার এবং মার্কিন চার্জ দ্যা অ্যাফেয়ার্স জয়েল রিফম্যানসহ সরকার ও দূতাবাসের কর্মকর্তারা। পরে ভিআইপি লাউঞ্জে উপস্থিত মন্ত্রণালয় ও দূতাবাস কর্মকর্তাদের সঙ্গে তিনি পরিচিত হন এবং কুশল বিনিময় করেন।
সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, বাংলাদেশের মাটিতে পা রেখে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তাদের সাথে প্রথম সাক্ষাতে নয়া মার্কিন দূত বলেন, আমি আমার পূর্বসূরিদের কাছ থেকে বাংলাদেশ সম্পর্কে অনেক কিছু জেনেছি। তারা এখানকার অনেক ঘটনার সাক্ষী। মিলার বলেন, আমি তাদের দেখানো পথেই হাঁটতে চাই। আমাদের উন্নয়ন অংশীদার বাংলাদেশকে আরো সমৃদ্ধকরণে কাজ করতে আমি প্রস্তুত।
এর আগে প্রথা অনুযায়ী গত মঙ্গলবার মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত হিসেবে শপথ নেন আর্ল রবার্ট মিলার। পররাষ্ট্র দপ্তরের চিফ অব প্রটোকল সেন ললার তার শপথ পরিচালনা করেন। শপথ অনুষ্ঠানে সদ্য সাবেক মার্কিন রাষ্ট্রদূত মার্শা ব্লম বার্নিকাট এবং তারও আগে ঢাকায় দায়িত্ব পালনকারী মার্কিন রাষ্ট্রদূত ড্যান মজিনা উপস্থিত ছিলেন। ওয়াশিংটনে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত এম জিয়াউদ্দিনও অনুষ্ঠানে আমন্ত্রিত ছিলেন। কূটনীতিক হিসেবে যোগ দেয়ার আগে আর্ল মিলার মার্কিন মেরিন কোরে কাজ করেছেন। বাংলাদেশের জন্য মনোনীত হওয়ার আগে তিনি বতসোয়ানায় যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।