পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
জাপান সরকারের সম্মাননা ‘অর্ডার অব দ্যা রাইজিং সান, গোল্ড রেইস উইথ নেক রিবন’ পদক পেলেন জাতীয় অধ্যাপক ও এশিয়া প্যাসিফিক বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলর প্রফেসর ড. জামিলুর রেজা চৌধুরী ও ‘অর্ডার অব দ্যা সেক্রেড ট্রেজার, সিলভার রেইস’ পদক পেলেন বাংলাদেশের জাপান দূতাবাসের সাবেক কর্মী মিসেস রিতসুকো আবেদীন। গতকাল সোমবার এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ খবর জানায় বাংলাদেশে অবস্থিত জাপান দূতাবাস।
প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ৩ নভেম্বর জাপান সরকার ‘২০১৮ অটাম ইম্পেরিয়াল ডেকোরেশন’প্রাপ্ত ১৩৫ বিদেশীর নাম ঘোষণা করে। প্রফেসর ড. জামিলুর রেজা চৌধুরী জাপানের ‘ওডিএ’ সফলভাবে প্রয়োগ ও ৩০ বছরের বেশি সময় ধরে বাংলাদেশ ও জাপানের বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক ও পারস্পরিক সমযোতায় অবদান রাখার জন্য ‘গোল্ড রেইস উইথ নেক রিবন’ পদক পান। সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং ক্ষেত্রে তিনি জাপানের অনেক উন্নয়ন প্রকল্পে সহযোগিতা করেছেন। যার মধ্যে, যমুনা বহুমুখী সেতু প্রকল্প, চিটাগাং বিমানবন্দর উন্নয়ন প্রকল্প এবং ঢাকার পরিবহন উন্নয়ন প্রকল্প উল্লেখযোগ্য। তিনি এসব প্রকল্পে জাপানের প্রযুক্তি ব্যবহার ও কঠিন প্রকৌশল কাজ সম্ভব করেছেন। এর আগে তিনি ‘জাইকা রিকগনিশন অ্যাওয়ার্ড’ পেয়েছেন। এছাড়াও তিনি জাপান ও বাংলাদেশের শিক্ষা ক্ষেত্রে পারস্পরিক বিনিময়ে অবদান রেখেছেন ও বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের জাপানে পড়ালেখার সুযোগ করে দিয়েছেন।
একই সময়ে, মিসেস রিতসুকো আবেদীন ১৯৭২ সালের নভেম্বর থেকে ১৯৯৮ সালের জুন মাসে অবসর নেয়া পর্যন্ত বাংলাদেশের জাপান দূতাবাসে দীর্ঘ ও আন্তরিক অবদান রাখার জন্য ‘সিলভার রেইস’ পেয়েছেন। তিনি দূতাবাসে বাংলাভাষী হিসেবে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছেন। স্বাধীনতার আগে থেকে বাংলাদেশে বসবাসকারী জাপানীদের একজন হিসেবে, তিনি তার অভিজ্ঞতা ও বাংলাদেশের গত ৫০ বছরের ইতিহাসের সাথে জাপানের মানুষদের পরিচয় করিয়ে দিয়েছেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।