নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
বিশেষ সংবাদদাতা : সন্দেহজনক বোলিং অ্যাকশনে বোলার শনাক্ত করে রিপোর্ট করার অনুমতি পেয়েই আম্পায়ারদের নজর এখন তীক্ষè। প্রিমিয়ার ডিভিশন ক্রিকেট লিগের চলমান আসরের প্রথম রাউন্ড থেকেই চাকার শনাক্ত করতে রীতিমতো তৎপর আম্পায়াররা। প্রথম দিনে গাজী গ্রæপ ক্রিকেটারের বাঁ-হাতি স্পিনার মইনুল এবং অফ স্পিনার মইনুলের বোলিং অ্যাকশন নিয়ে সন্দেহ পোষণ করে রিপোর্ট দিয়েছেন ২ আম্পায়ার আনিসুর রহমান এবং মাসুদুর রহমান মুকুল। একই রাউন্ডে প্রশ্নবিদ্ধ বোলিংয়ে আবাহনীর বাঁ-হাতি স্পিনার অমিত কুমার নয়ন ও প্রাইম দোলেশ্বরের রেজাউল করিম রাজিবের নামেও রিপোর্ট করেছেন আম্পায়াররা। দ্বিতীয় রাউন্ডে এসে সিসিএসর পেস বোলার সাইফউদ্দিন ছাড়াও রিপোর্টেড হয়েছেন মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাবের বাঁ-হাতি স্পিনার নাঈম ইসলাম জুনিয়র ও ফয়সাল হোসেন ডিকেন্স।
প্রাইম ব্যাংকের বিপক্ষে উদ্বোধনী ম্যাচে সন্দেহজনক বোলিং অ্যাকশনে রিপোর্টেড হয়েও অ্যাকশন সংশোধন করতে পারেননি গাজী গ্রæপের অফ স্পিনার মুস্তাফিজুর। লিজেন্ডস অব রূপগঞ্জের বিপক্ষে ম্যাচে গত পরশু দ্বিতীয়বার তার বোলিং অ্যাকশনকে প্রশ্নবিদ্ধ মনে হয়েছে আম্পায়ার আনিসুর রহমান এবং নাদির শাহ’র। দ্বিতীয় রাউন্ড শেষ হওয়ার আগেই রিপোর্টেড হয়েছেন ৭ বোলার!
২০০৬-০৭ মৌসুমেও প্রশ্নবিদ্ধ বোলিং অ্যাকশনে রিপোর্টেড হয়েছিলেন ফয়সাল হোসেন ডিকেন্স। কিন্তু তার বিরুদ্ধে কোনো শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেয়নি বিসিবি। বোলিং করে চলেছেন প্রথম শ্রেণীর ক্রিকেট এবং লিস্ট ‘এ’ ম্যাচে!
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।