পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
মানহানির মামলায় গ্রেফতার ব্যারিস্টার মইনুল হোসেনকে অবিলম্বে মুক্তি দেওয়ার দাবি জানিয়েছে সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতি।
ব্যারিস্টার মইনুল হোসেনকে গ্রেফতার ও কারাগারে পাঠানো প্রসঙ্গে বুধবার (২৪ অক্টোবর) সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির অডিটোরিয়ামে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে সমিতির সভাপতি অ্যাডভোকেট জয়নুল আবেদীন এ দাবি জানান।
আইনত একই অপরাধে একজন ব্যক্তির বিরুদ্ধে একাধিক মামলা করা যাবে না বলা থাকলেও তা মানা হচ্ছে না বলে অভিযোগ করেন জয়নুল আবেদীন।
তিনি বলেন, ‘ব্যারিস্টার মইনুল হোসেনের বিরুদ্ধে এত মামলা হচ্ছে, যেন মনে হচ্ছে যে তিনি হাজার হাজার অপরাধ করে ফেলেছেন। আমি মনে করি, উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে এই মামলাগুলো করা হয়েছে। একজন সিনিয়র আইনজীবী ও আইনজীবী সমিতির সাবেক সভাপতিকে সামাজিকভাবে হেয় প্রতিপন্ন করার জন্য এসব মামলা করা হচ্ছে। ’
অভিযোগ করে জয়নুল আরও বলেন, ‘এই সরকার আইন মানে না, সংবিধান মানে না এবং দেশের কোনও প্রচলিত নিয়ম-কানুনের তোয়াক্কা করে না। তারা শুধু রাজনৈতিক উদ্দেশ্য প্রণোদিতভাবে মানুষকে সমাজে হেয় প্রতিপন্ন করার জন্য এ ধরনের কর্মকাণ্ড করে যাচ্ছে। সে কারণেই আমরা দেশের সর্বোচ্চ আদালতের আইনজীবীরা সরকারকে অনুরোধ করবো, এই ধরনের কর্মকাণ্ড থেকে সরকার যেন বিরত থাকে। দেশের মানুষের কথা চিন্তা করে এবং একজন সম্মানিত ব্যক্তির কথা চিন্তা করে উসকানিমূলক বক্তব্য দিয়ে একটি দলের নারী কর্মীদের দিয়ে মামলা হচ্ছে, তা যেন না করে তার অনুরোধ করছি। একইসঙ্গে মামলা জামিনযোগ্য হওয়ায় অবিলম্বে তার মুক্তির দাবি জানাচ্ছি।’
সমিতির সম্পাদক ব্যারিস্টার এএম মাহবুব উদ্দিন খোকনসহ সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন, সমিতির সহসভাপতি গোলাম মোস্তফা ও গোলাম রহমান ভূঁইয়া, নিতাই রায় চৌধুরী, সানাউল্লাহ্ মিয়া, বদরুদ্দোজা বাদল, আমিরুল ইসলাম, গাজী কামরুল ইসলাম, একেএম এহসানুর রহমান, আহসান উল্লাহ, মেহেদী হাসান প্রমুখ আইনজীবী।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।