মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
পদের বিনিময়ে ভোট হারাতে চায় না কংগ্রেস। তাই জোটের জন্য সবচেয়ে বড় আত্মত্যাগ করতেও প্রস্তুত তারা। এর জন্য প্রয়োজনে প্রধানমন্ত্রীর পদও ছেড়ে দিতে রাজি কংগ্রেস। রাহুল গান্ধী তো নয়ই, বিজেপির বিরুদ্ধে জোট করতে অসুবিধা হলে দলের অন্য কোনও নেতাকেও প্রধানমন্ত্রী পদপ্রার্থী করা হবে না। সোমবার এক সাক্ষাৎকারে এ তথ্য দিয়েছেন প্রাক্তন অর্থমন্ত্রী পি চিদম্বরম।
২০১৯ লোকসভা নির্বাচনে বিজেপিকে হারাতে মরিয়া কংগ্রেস। আর সে জন্য বিভিন্ন আঞ্চলিক দলগুলির সঙ্গে জোট জরুরি। কিন্তু জোটের তরফে প্রধানমন্ত্রী পদপ্রার্থী হিসাবে রাহুল গান্ধীকে অনেক দলই মানতে রাজি নয়। সে প্রসঙ্গে রাহুল অবশ্য আগেই জানিয়ে দিয়েছিলেন, সর্বসম্মতভাবে রাজি না হলে তিনি প্রধানমন্ত্রী পদপ্রার্থী হবেন না। এ বার প্রাক্তন অর্থমন্ত্রী পি চিদম্বরম দলের সেই সিদ্ধান্তই আরও স্পষ্ট করে দিলেন জোট শরিকদের কাছে।
তিনি এ দিন বলেন, “আমরা কখনও বলিনি যে পরবর্তী প্রধানমন্ত্রী হিসাবে রাহুল গান্ধীকে চাইছি আমরা। যদি কখনও দলের কোনও সমর্থক বা নেতা এই প্রসঙ্গে কথা বলতে চান, দলই তাকে থামিয়ে দেয়। আমাদের একটাই উদ্দেশ্য, বিজেপিকে হারানো। তার জায়গায় একটা উন্নয়নশীল, জনগণকে স্বাধীনতা প্রদানকারী, মহিলা এবং শিশুদের সুরক্ষা দানকারী, কৃষকদের কল্যাণকামী সরকার আমরা চাই। তার জন্য জোট সরকারের প্রয়োজন।” কে প্রধানমন্ত্রী হবে তা ভোটের পর যৌথভাবে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে, জানান তিনি।
রাহুল গান্ধীও আগে ঠিক এ কথাটাই বলেছিলেন। ৫ অক্টোবর একটি অনুষ্ঠানে তিনি জানিয়েছিলেন, এই নির্বাচনটা দু’টো ধাপে হবে। প্রথম ধাপে ভোট এবং দ্বিতীয় ধাপে, নির্বাচন প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ হওয়ার পর শরিক দলগুলির সঙ্গে বসে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। সূত্র: এনডিটিভি।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।