পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
চীন তাদের ট্রেনগুলোকে স্মার্ট ইন্টারকন্টিনেন্টাল হাই স্পিডে উন্নীত করছে। যা বিশ্বের বিভিন্ন দেশের রেল ট্রাকগুলোকে স্বয়ংক্রিয়ভাবে সমন্বয় করতে পারবে। ট্রেনগুলোর গতি এতো বেশি থাকবে যে, এক দেশের সাথে আরেক দেশের দূরত্ব কমে আসবে। অন্যান্য দেশের পাশাপাশি বাংলাদেশও চীনের সঙ্গে বাণিজ্য করতে গিয়ে এ উচ্চগতির রেল যোগাযোগের সুফল পাবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। চীনের প্রধান ট্রেন ইঞ্জিনিয়ার গু ইয়াও আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমকে বলেছেন, এই রেল চালু হলে মাত্র কয়েক ঘণ্টার মধ্যে কলকাতা থেকে কুনমিং পৌঁছানো যাবে। যাতে উপকৃত হবে সবাই। বৃদ্ধি পাবে বাংলাদেশ- চীন- ভারত-মিয়ানমারের (বিসিআইএম) মধ্যে বাণিজ্যও।
চীনের প্রধান ট্রেন ইঞ্জিনিয়ার গু ইয়াও আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমকে বলেন, ট্রেনগুলো স্মার্ট ইন্টারকন্টিনেন্টাল হাইস্পিডে উন্নীত করে ২০২০ সালের মধ্যেই চালু করা হবে। যা বিশ্বের অন্যান্য দেশের রেলপথের সঙ্গে সহজেই সমন্বয় করতে পারবে। এতে করে চীনের সঙ্গে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য বৃদ্ধি পাবে অনেক দেশের। চলাচলেও কমে আসবে অনেক দূরত্ব।
তিনি বলেন, চীনের বুলেট মালবাহী ট্রেনগুলো ঘণ্টায় ৪০০ কিলোমিটার (২৪৮ মাইল) অতিক্রম করতে পারবে। এছাড়া স্মার্ট উচ্চগতির এ ট্রেনগুলো লন্ডন থেকে প্যারিস ভ্রমণ করতে পারবে মাত্র এক ঘণ্টা ১৪ মিনিটে।
ইঞ্জিনিয়ার গু ইয়াও ট্রেনগুলোকে স্মার্ট উচ্চগতি সম্পন্ন করার উন্নয়ন প্রকল্পে প্রধান ডিজাইনার হিসেবে নেতৃত্ব দিয়ে আসছেন। এর আগে ২০১৭ সালে সর্বশেষ চালু করা চীনের ‘ফুক্সিং ট্রেনেরও প্রধান ডিজাইনার ছিলেন তিনি।
এক সাক্ষাৎকারে গু ইয়াও বলেন, ট্রেনগুলোর চ্যাসিস এমনভাবে প্রস্তুত করা হচ্ছে, যা বিভিন্ন রেলপথের ট্র্যাকের সঙ্গে মানিয়ে নিতে পারবে। সেইসঙ্গে ট্রেনগুলো অনেক মসৃণভাবে চলবে। এমনকি বাঁকা রুটেও।
তিনি বলেন, ট্রেনগুলো চালু হলে আন্তর্জাতিক বাণিজ্যে খরচ কমবে। সঙ্গে সময় কম লাগবে। সুবিধাও অনেক হবে। এতে করে বাণিজ্যের প্রসারতা বৃদ্ধি পাবে। এছাড়া এ প্রযুক্তির উন্নয়ন করে আন্তর্জাতিক বাজারে প্রবেশ করবে চীন।
অন্যান্য দেশের পাশাপাশি বাংলাদেশও চীনের সঙ্গে বাণিজ্য করতে গিয়ে এ উচ্চগতির রেল যোগাযোগের সুফল পাবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। কেননা, এর আগে গত ১২ সেপ্টেম্বর চীনের রেল যোগাযোগ ব্যবস্থা নিয়ে কলকাতায় নিযুক্ত দেশটির রাষ্ট্রদূত মা ঝানউ বলেছিলেন, চীনের দক্ষিণাঞ্চলীয় ইউনান প্রদেশের কুনমিং থেকে ভারতের কলকাতায় ট্রেন সার্ভিস চালুর পরিকল্পনা আছে। আর দুই হাজার ৮০০ কিলোমিটারের এ ট্রেন যাত্রায় বাংলাদেশ এবং মিয়ানমারকেও যুক্ত করতে চায় চীন।
তিনি বলেছিলেন, এই রেল চালু হলে মাত্র কয়েক ঘণ্টার মধ্যে কলকাতা থেকে কুনমিং পৌঁছানো যাবে। যাতে উপকৃত হবে সবাই। বৃদ্ধি পাবে বাংলাদেশ- চীন- ভারত-মিয়ানমারের (বিসিআইএম) মধ্যে বাণিজ্যও।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।