মাত্র ৪৮ ঘণ্টায় দেউলিয়া হলো যুক্তরাষ্ট্রের ২য় বৃহত্তম ব্যাংক
চলতি সপ্তাহের বুধবারও আর দশটি সাধারণ ব্যাংকের মতো বাণিজ্যিক ও আর্থিক লেনদেন সম্পন্ন করেছে যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালি ব্যাংক (এসভিপি), যা দেশটির দ্বিতীয় বৃহত্তম বাণিজ্যিক ব্যাংক
হাজারো বছর ধরে সোনা বিশে^র সর্বত্র সবচেয়ে মূল্যবান সম্পদ হিসেবে স্বীকৃত। বিশ^জুড়ে নারীরা সোনার গয়না ব্যবহার করেন। তাদের কাছে সোনার গয়নার ভীষণ কদর। আবার বহু মানুষ লাভের জন্য সোনা কেনে। উপহারেও সোনার গয়না দিতে পছন্দ করে অনেকে। বিশে^ এমন কোনো দেশ নেই যে দেশ সোনা ছাড়া চলতে পারে। সাম্প্রতিক তথ্যে জানা যায়, বিশে^ বর্তমানে ১০টি দেশ সোনার ব্যবহারে শীর্ষস্থানে রয়েছে। তবে সবার উপরে রয়েছে চীন। জেনে নেয়া যাক সেই দেশগুলো সম্পর্কে। খবর আনন্দবাজার পত্রিকা।
চীন: সোনার গয়না কেনাকাটিতে শীর্ষে রয়েছে চীন। মোট ৬১২.৫ মেট্রিক টন সোনার গয়না রয়েছে এই দেশের নাগরিকদের কাছে।
ভারত: ৪৬৩.২ মেট্রিক টন সোনার গয়না রয়েছে ভারতে। দক্ষিণ ভারতের বিভিন্ন মন্দিরে দেবতাকে সোনা দান করা হয়, দীপাবলি উৎসবের সময়ে ধনতেরাসেও রয়েছে সোনার গয়না কেনার চল। বিবাহের অনুষ্ঠানেও সোনার গয়না পরার রীতি রয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্র: এই রাষ্ট্রের নাগরিকদের মধ্যেও রয়েছে গয়নার বিপুল চাহিদা। মোট ১৩৮.২ মেট্রিক টন সোনার গয়না রয়েছে আমেরিকার নাগরিকদের কাছে।
সংযুক্ত আরব আমিরাত: শুধুমাত্র দুবাইয়ে ৩০০টি সোনার গয়নার দোকান রয়েছে। ৪৬.২ মেট্রিক টন সোনার গয়না রয়েছে আরব আমিরাতের নাগরিকদের কাছে।
ইরান: ওয়ার্ল্ড গোল্ড কাউন্সিল জানিয়েছে, ইরানে মোট ৩৯.৭ মেট্রিক টন সোনার গয়না রয়েছে নাগরিকদের কাছে।
তুরস্ক: ৩৯.৭ মেট্রিক টন সোনা রয়েছে তুরস্কের নাগরিকদের কাছেও।
সউদী আরব: ৩৮.১ মেট্রিক টন সোনার গয়না রয়েছে সউদী নাগরিকদের কাছে। সোনার বারের তুলনায় গয়নাই তাদের বেশি পছন্দ।
ইন্দোনেশিয়া: পৃথিবীর অন্যতম বড় সোনার খনি আছে এ দেশে। ইন্দোনেশিয়ার নাগরিকদের কাছে রয়েছে ৩৪.২ মেট্রিক টন সোনা।
রাশিয়া: ২০১৬ সালেই ৩০.২ মেট্রিক টন সোনা ছিল রুশ নাগরিকদের কাছে।
মিশর: মিশরের নাগরিকদের কাছে সব মিলিয়ে ২৭.৫ মেট্রিক টন সোনা রয়েছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।