নারী দিবস ম্যারাথনে পাপিয়া চ্যাম্পিয়ন
‘নিরাপদ সমাজ, নিরাপদ নারী’-স্লোগানে অনুষ্ঠিত নারী দিবস রেগুলার ম্যারাথনে রেগুলার বাংলাদেশের পাপিয়া খাতুন চ্যাম্পিয়ন, হামিদা
স্পোর্টস রিপোর্টার: হকি ফেডরেশনের নির্বাহী কমিটির শূন্যপদে আসলেন এটিএন বাংলার চেয়ারম্যান ড. মাহফুজুর রহমান, মেরিনার ইয়াংস ক্লাবের প্রতিনিধি শফিউল্লাহ মুনির, ঢাকা মোহামেডান স্পোর্টিং ক্লাবের হকি ম্যানেজার আরিফুল হক প্রিন্স ও বাংলাদেশ স্পোর্টিং ক্লাবের সাধারণ সম্পাদক হাজী মোহাম্মদ হুমায়ুন। ড. মাহফুজুর রহমান ও শফিউল্লাহ মুনিরকে সহ-সভাপতি পদে মনোনীত করা হয়েছে। প্রিন্স ও হুমায়ুন মনোনীত হয়েছেন সদস্য পদে। গতকাল হকি ফেডারেশনের কার্যনির্বাহী কমিটির সভায় এটি অনুমোদন করেন ফেডারেশনের সভাপতি ও বিমান বাহিনী প্রধান এয়ার মার্শাল আব এসরার। এ সময় সহ-সভাপতি খাজা রহমতউল্লাহ, সাধারণ সম্পাদক আব্দুস সাদেকসহ কমিটির অন্যান্য সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
হকি ফেডারেশনের দুই সহ-সভাপতি সাব্বির ইউসুফ ও মির্জা ফরিদ মিলুর মৃত্যুর পর অনেকদিন এ দু’টি পদ শূন্য ছিলো। সেই ড. মাহফুজুর রহমান ও শফিউল্লাহ মুনিরকে দায়িত্ব দেয়ায় সেই শূন্য পদ পুরণ হলো। মুলত স্কুল হকিতে দুইবার কোটি টাকার স্পন্সর যোগাড় করে দিয়ে আলোচনায় আসেন ড. মাহফুজুর রহমান। তিনি স্কুল হকি কমিটির চেয়ারম্যানও ছিলেন। এছাড়া এটিএন বাংলা গোল্ডকাপ টুর্নামেন্টের আয়োজন করে বেশ সারা ফেলেন তিনি। তখন থেকেই স্পন্সর হিসেবে মাহফুজুর রহমানকে সহ-সভাপতি পদে মনোনীত করতে সিদ্ধান্ত নিয়ে রাখেন হকির উর্ধ্বতন কর্মকর্তারা। আর শফিউল্লাহ মুনির আড়াইবছর আগে হকি ফেডারেশনের নির্বাচনে সাধারন সম্পাদক পদপ্রার্থী হয়ে সবার নজরে পড়েন। তবে হকি অঙ্গনে নতুন এসেই তার সাধারণ সম্পাদকের পদে নির্বাচন করাকে অনেকেই বাঁকা চোখে দেখেন। নির্বাচনের আগে ও পরে সমঝোতার ভিত্তিতে মুনিরকে সহ-সভাপতি পদেই রাখতে চেয়েছিলেন হকির নীতি-নির্ধারকরা। কিন্তু তখন নানা জটিলতায় এই পদে আসতে রাজী হননি মুনির। তবে এখন প্রেক্ষাপট ভিন্ন। খাজা রহমতউল্লাহ সাধারন সম্পাদক পদ থেকে সরে দাঁড়ানোর ফলে সহ-সভাপতি পদে আসতে রাজী হয়েছেন মুনির।
এছাড়া জাতীয় ক্রীড়া পরিষদের কোটায় দু’টি সদস্য পদও খালি ছিল শুরু থেকেই। গত নির্বাচনে খাজা রহমতউ্ল্লাহ নির্বাচিত হলেও ওই দুটি পদে আসতে কাউকে তারা সুযোগ দেননি। সেই দু’টি শূন্য পদ পূরণ করা হলো প্রিন্স ও হুমায়ুন মনোনীত করে। রহমতউল্লাহ বিরোধি আন্দোলনে এই দু’জন ছাড়াও সোচ্চার ছিলেন অনেকেই। তাদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলেন- ঢাকা ওয়ান্ডারার্সের শিমুল, ওয়ারী ক্লাবের নাজিউর রহমান নাজু ও মেরিনারের দীপু। কিন্তু সদস্যপদ মাত্র দু’টি হওয়ার কারণে তারা সুযোগ পাননি ফেডারেশনের নির্বাহী কমিটিতে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।