Inqilab Logo

বুধবার ১৩ নভেম্বর ২০২৪, ২৯ কার্তিক ১৪৩১, ১১ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

পাকিস্তানকে পাল্টে দেয়ার সময় এসেছে

দি ডন | প্রকাশের সময় : ২০ আগস্ট, ২০১৮, ১২:০১ এএম | আপডেট : ১২:৩৮ এএম, ২০ আগস্ট, ২০১৮

ইমরান খানের প্রথম ভাষণ বিশ্বনেতাদের শুভেচ্ছা

পাকিস্তানের নয়া প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান বলেছেন, আমরা যদি লক্ষ পরিবর্তন না করি তাহলে দেশ বিপর্যয়ের সম্মুখীন হবে। তিনি পাকিস্তানকে পাল্টে দেয়ার কাজ শুরু করার আহবান জানান। তিনি বলেন, আমাদের ভাগ্য পরিবর্তন করতে হবে।
প্রধানমন্ত্রী ইমরান খান গতকাল রোববার স্থানীয় সময় রাতে সাড়ে ৯ টায় জাতির উদ্দেশ্যে তার প্রথম টেলিভিশনে ভাষণ দেন। তিনি ভাষণের শুরুতে তার রাজনৈতিক সংগ্রামে তার পাশে যারা দাঁড়িয়েছেন তাদের ধন্যবাদ জানান। তিনি বলেন ,আমি তাদের ধন্যবাদ জানাতে চাই যারা গত ২২ বছরের অভিযাত্রায় আমার সাথে রয়েছেন । তিনি বলেন, রাজনীতিকে আমি পেশা হিসেবে নিতে চাইনি, কিন্তু দেশকে আগের অবস্থায় ফিরিয়ে আনার উপায় হিসেবে রাজনীতিকে গ্রহণ করেছি। ইমরান বলেন, আমি তাদের সালাম জানাই যে সব কর্মীরা বেশির ভাগ খারাপ সময়ে আমার সাথে ছিলেন। তাদের ছাড়া আমি এখানে আসতে পারতাম না।
প্রধানমন্ত্রী তার ভাষণে পাকিস্তানের অর্থনৈতিক চ্যালেঞ্জকে চিহ্নিত করেন। তিনি বলেন, পাকিস্তানের ইতিহাসে এত কঠিন অর্থনৈতিক পরিস্থিতির সম্মুখীন আমরা হইনি। তিনি বলেন, আমাদের ঋণ দায়ের পরিমাণ ২৮ ট্রিলিয়ন রুপি। গত দশ বছরে আমরা যত ঋণগ্রস্ত হয়েছি পাকিস্তানের ইতিহাসে এ রকম আর কখনো হইনি।
ইমরান বলেন, আমরা এ টাকা ফেরত আনব। ইনশাল্লাহ সে জন্যই আমরা এখানে পৌঁছেছি। আমাদের ঋণের সুদের পরিমাণ এ পর্যায়ে পৌঁছেছে যে শুধু সুদ পরিশোধের জন্যই আরো ঋণ নিতে হবে। একদিকে যখন আমাদের ঋণের এ অবস্থা অন্যদিকে আমাদের মানব উন্নয়ন সূচক হতাশাজনক।
ইমরান খান স্বাস্থ্যখাতের ঘাটতি সম্পর্কে বলেন, দুর্ভাগ্যমে আমরা সেই পাঁচটি দেশের মধে যাদের অপরিষ্কার পানি সম্পদের কারণে শিশু মৃত্যুর হার সর্বোচ্চ। আমাদের গর্ভবতী নারীদের মৃত্যুর হার সর্বোচ্চ। দেশের ৪৫ শতাংশ শিশু যথাযথ পুষ্টি পাচ্ছে না। তারা ঠিকমত বেড়ে উঠতে পারছে না।
তিনি বলেন, আমাদের সামনে দু’টি পথ। একটি হচ্ছে যে পথে আমরা চলছিঃ ঋণভার, দারিদ্র, আমাদের ভীষণ দরিদ্রদের সাহায্য করার কোনো তহবিল নেই। অন্যপথ হল যেটা নিয়ে আমি এখন কথা বলতে চাই।
তিনি ধনী ও দরিদ্রের জীবনযাত্রার মধ্যকার পার্থক্যের কথা উল্লেখ করেন। তিনি বলেন, আমি বলতে চাই কিভাবে ধনী ও ক্ষমতাবানরা জীন যাপন করে। প্রধানমন্ত্রীর ৫২৪ জন চাকর ও ৮০টি গাড়ি আছে। প্রধানমন্ত্রী, এখন আমি, আমার ৩৩টি বুলেটপ্রুফ গাড়ি আছে। আমাদের জন্য আছে হেলিকপ্টার ও বিমান। তিনি বলেন, আমাদের আছে বিশাল গভর্নর হাউস ও সর্বপ্রকার বিলাসিতা।
তিনি বলেন, এখন আমাদের ভাগ্যকে পাল্টে দেয়ার সময় এসেছে। দেশ শাসনে তিনি মহানবী সা.-এর পন্থা অনুসরণ করবো। পবিত্র কুরআন তিলাওয়াত ও জাতীয় সঙ্গীত বাজানোর পর তিনি ভাষণ শুরু করেন।
এর আগে জিও নিউজ জানায়, ইমরান খান পাকিস্তানের স্থানীয় সময় রাত ৮টায় জাতির উদ্দেশ্যে তার প্রথম ভাষণ দেবেন বলে জানানো হয়। কিন্ত এ ভাষণ বিলম্বিত হয়। পরে বলা হয়, সন্ধ্যা ৬ টায় তার ভাষণ রেকর্ড করা হয়েছে এবং রাত সাড়ে ৯ টায় (বাংলাদেশ সময় রাত সাড়ে ১০টা) তা প্রচার করা হবে।
বিশ^নেতাদের শুভেচ্ছা
গত শনিবার পাকিস্তানের ২২তম প্রধানমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণের পর সাবেক ক্রিকেটার ও পিটিআই প্রধান ইমরান খানকে ফোনে ও বার্তা পাঠিয়ে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রনেতারা। তারা পাকিস্তানের বেসামরিক সরকারের সাথে কাজ করতেও আগ্রহ প্রকাশ করেছেন। গত ২৫ জুলাই অনুষ্ঠিত জাতীয় পরিষদ নির্বাচনে ইমরানের দল পিটিআই সবচেয়ে বেশি আসনে জয়ী হয়। শুক্রবার পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদে নির্বাচিত সংসদ সদস্যদের ভোটে প্রধানমন্ত্রী নির্বাচিত হন ইমরান খান। শনিবার তিনি শপথ গ্রহণ করেন। খবর দ্য এক্সপ্রেস ট্রিবিউন দি ডন ও জি নিউজ।
জাতিসংঘের মহাসচিব অ্যান্থনিও গুতেরেজ এক চিঠিতে পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব নেওয়ায় ইমরানকে উষ্ণ অভিনন্দন জানিয়েছেন। তিনি আশা প্রকাশ করেন, ইমরানের নেতৃত্বে জাতিসংঘে পাকিস্তানের শান্তিরক্ষী মিশনসহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে সম্পর্ক আরও শক্তিশালী হবে।
চীনের প্রধানমন্ত্রী লি কেকিয়াং ইমরানকে অভিনন্দন জানিয়ে এক বার্তায় বলেছেন, চীন ও পাকিস্তান সব সময়ের বন্ধু। বিভিন্ন আঞ্চলিক ও আন্তর্জাতিক প্রতিক‚ল পরিস্থিতিতেও উভয়দেশের সম্পর্ক ছিল ভালো ও স্থিতিশীল। চীন-পাকিস্তান উন্নয়ন সম্পর্ক নিয়ে ইমরানের ইতিবাচক মন্তব্যেরও প্রশংসা করেন তিনি।
জার্মান চ্যান্সেলর অ্যাঞ্জেলা মার্কেল পাকিস্তানের নয়া প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানকে অভিনন্দন জানিয়ে সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে পাকিস্তানের প্রতি জার্মান সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করেছেন। শনিবার এক চিঠিতে তিনি বলেন, জার্মানি ও পাকিস্তানের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক রয়েছে যা আগামী দিনগুলোতে আরো বৃদ্ধি পাবে।
তিনি সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে পাকিস্তানের প্রতি জার্মান সমর্থন পুনর্ব্যক্ত করে বলেন, জার্মানি পাকিস্তানের ভবিষ্যত অর্থনৈতিক উন্নয়নে ও গণতান্ত্রিক কাঠামোকে শক্তিশালী করতে সমর্থন অব্যাহত রাখবে।
তিনি আশা প্রকাশ করেন যে ইমরান খান এ অঞ্চলে শান্তি ও স্থিতিশীলতার জন্য প্রতিবেশিদের সাথে সম্পর্কের উন্নয়ন করবেন। মার্কেল বলেন, তিনি পাকিস্তানের নয়া প্রধানমন্ত্রীর সাথে কাজ করার আশা করছেন। তিনি ইমরান খানের সামনের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় তার সাফল্য কামনা করেন।
যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী তেরেসা মে ইমরান খানকে অভিনন্দন জানিয়েছেন। ডাউনিং স্ট্রিটের এক মুখপাত্র শনিবার বলেন, তেরেসা মে ইমরান খানকে টেলিফোনে নির্বাচনে তার ও তার দলের সাফল্যের জন্য অভিনন্দন জানান। তারা শিঘ্রই বৈঠকে মিলিত হতে সম্মত হয়েছেন।
তেরেসা মে ইমরানের সাথে ফোনালাপের ব্যাপারে টুইটে বলেন, পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী ইমরান খথানের সাথে কথা বলে আমি আনন্দিত। যুক্তরাজ্য ও পাকিস্তানের মধ্যে গভীর ও গুরুত্বপূর্ণ সম্পর্ক রয়েছে। দ্বিপাক্ষিক বাণিজ্য ও পারস্পরিক নিরাপত্তা বিষয় ছাড়াও আমাদের দু’দেশের মধ্যে কাজ করার অনেক বিষয় রয়েছে।
যুক্তরাষ্ট্র ইমরান খানের নির্বাচনে খুশি নয় এ ধারণা বাতিল করে দিয়ে মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বলেছে, তারা ইমরান খানকে স্বীকৃতি দিচ্ছে ও তাকে স্বাগত জানাচ্ছে। পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র হিদার নোয়ার্ট শনিবার বলেন, আমরা নতুন প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানকে মেনে নিচ্ছি ও তাকে স্বাগত জানাচ্ছি। তিনি বলেন, ৭০ বছরেরও বেশি সময় যাবত পাকিস্তান ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ সম্পর্ক বজায় রয়েছে। তিনি বলেন, ইমরানের শপথ গ্রহণের পর পাকিস্তান ও এই অঞ্চলে শান্তি ও সমৃদ্ধির জন্য পাকিস্তানের বেসামরিক সরকারের সঙ্গে কাজ করার অপেক্ষায় রয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। উল্লেখ্য, মার্কিন পররাষ্ট্র দফতর সাধারণত কর্ম দিবসেই এ ধরনের বিবৃতি প্রদান করে থাকে। কিন্তু হিদার নোয়ার্ট এ বিবৃতি দেন শনিবার ছুটির দিনে, ইমরান খানের শপথ গ্রহণের পর।
পাকিস্তানের কাছে পাঠানো অনুরূপ এক বার্তায় মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রী মাইক পম্পেও এ বিষয়ের উপর গুরুত্ব আরোপ করেন। তিনি দক্ষিণ এশিয়ায় নিরাপত্তা, স্থিতিশীলতা ও সমৃদ্ধির অভিন্ন লক্ষ্যে পাকিস্তানের সাথে কাজ করার ইচ্ছা প্রকাশ করেন।
এ সাথে মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দক্ষিণ এশিয়া ব্যুরো প্রধান অ্যালিস ওয়েলস পাকিস্তান দূতাবাসে দেয়া তার বক্তব্যে ইমরানকে খানকে শুধু অভিনন্দনই জানাননি, তিনি বিভিন্ন জটিল সমস্যা নিরসনে এ সরকারের সাথে কাজ করারও আগ্রহ প্রকাশ করেন। তিনি বলেন, নয়া পাকিস্তানি নেতা প্রকাশ্য বিবৃতিতে ও ইসলামাবাদে মার্কিন দূতাবাস কর্মকর্তাদের সাথে বৈঠকে পাক-মার্কিন সম্পর্কের গুরুত্ব স্বীকার করেছেন।
অ্যালিস বলেন, এখন রাজনৈতিক আলোচনার মাধ্যমে আফগানিস্তানে ১৭ বছরের যুদ্ধ শেষ করা একটি জরুরি অভিন্ন লক্ষ্য। এটি সেই এলাকা যেখানে আগামী মাসগুলোতে আমরা সবাই অগ্রগতি আশা করতে পারি। তিনি বলেন, অভিন্ন লক্ষ্যে আরো অগ্রগতি পেতে যুক্তরাষ্ট্র পাকিস্তান সরকার, বাণিজ্য ও জনগণের উপর নির্ভর করছে।
তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রজব তাইয়্যেব এরদোয়ান ইমরান খানের সাফল্য কামনা করে বলেন, আমি সর্বান্তকরণে বিশ্বাস করি যে ভ্রাতৃত্ব ও মৈত্রীর সুগভীর বন্ধনে আমরা আবদ্ধ। দু’দেশের জনগণের পারস্পরিক কল্যাণ ও সমৃদ্ধি অর্জনে এ সম্পর্ক আরো জোরদার হবে। তিনি বলেন, তুরস্কের সাম্প্রতিক সংকটে আপনি যে সংহতি প্রকাশ ও সমর্থন প্রদান করেছেন তাতে আমাদের প্রত্যয় দৃঢ় হয়েছে যে আপনার বিচক্ষণ নেতৃত্বে আমাদের দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক আরো শক্তিশালী হবে ও নতুন উচ্চতায় পৌঁছবে। তিনি পাকিস্তানের ভ্রাতৃপ্র্রতিম জনগণের কল্যাণ ও মঙ্গল কামনা করেন।
ইরানের প্রেসিডেন্ট হাসান রুহানি ইমরান খানের কাছে তাকে অভিনন্দন জানিয়ে লেখা এক চিঠিতে পাকিস্তানের সাথে সম্পর্ক ও সহযোগিতা সম্প্রসারণ করতে ইরান প্রস্তুত বলে জানান।
স¤প্রতি পাকিস্তানে নিযুক্ত রুশ রাষ্ট্রদ‚ত আলেক্সি দেদভ রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের শুভেচ্ছা বার্তা পৌঁছে দিয়েছেন ইমরানের কাছে। ওই বার্তায় পুতিন পাকিস্তানের সঙ্গে সম্পর্কোন্নয়ন ও অর্থনৈতিক সম্পর্ক জোরদার হবে বলে আশা প্রকাশ করেন।
এ ছাড়া আরো শুভেচ্ছা জানিয়েছেন সংযুক্ত আরব আমিরাতের প্রেসিডেন্ট শেখ খালিফা বিন জায়েদ আল নাহিয়ান, নেপালের প্রধানমন্ত্রী কে. পি. শর্মা ওলি ও শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট মাইথ্রিপালা সিরিসেনা।



 

Show all comments
  • Belal ২০ আগস্ট, ২০১৮, ২:৫০ এএম says : 0
    ইনশা আল্লাহ, তিনিই পারবেন। তার হাত ধরেই পাকিস্তান বিশ্বের শক্তিশালী রাষ্ট্রে পরিণত হবে।
    Total Reply(0) Reply
  • Morshed Alam ২০ আগস্ট, ২০১৮, ২:৫১ এএম says : 0
    পাকিস্তান বলে কথা,কিছুটা কঠিন হবে তারপর ও শুভকামনা রইল।
    Total Reply(0) Reply
  • Abdul Awal ২০ আগস্ট, ২০১৮, ২:৫১ এএম says : 0
    দোয়া রইলে ইমরানের জন্য
    Total Reply(0) Reply
  • Md Sirajul Islam ২০ আগস্ট, ২০১৮, ২:৫২ এএম says : 0
    যে সফল সব জায়গায় সফল।
    Total Reply(0) Reply
  • Abdul Jalil ২০ আগস্ট, ২০১৮, ২:৫৪ এএম says : 0
    দুর্নীতি মুক্ত ও সৎ ভাবে রাষ্ট্র পরিচালনা করলে অবশ্যই বদলে দিতে পারবেন।
    Total Reply(0) Reply
  • motaleb ২০ আগস্ট, ২০১৮, ১১:১২ এএম says : 0
    এখানে আপনি আপনার মন্তব্য করতে পারেন. তিনি পারবেন
    Total Reply(0) Reply
  • Dr. Md Anwarul Hoque ২০ আগস্ট, ২০১৮, ৩:৪০ পিএম says : 0
    People of Pakistan should give Imran Khan a chance to run the country by electing his party in the upcoming general election. An unconventional type of politician, Imran Khan who was once a world-renowned cricket super star came in to politics by his own right with certain mission and vision. He could easily join one of the established political parties and make a carrier if he was an opportunist. He created a political party and worked hard to establish himself as a politician. He is always in touch with people and he is greatly known for his humanitarian works. Imran Khan’s anti-American and pro-China stand is well known and his foreign policy could give Pakistan a new dimension in the world politics. Whether Imran will succeed to bring a remarkable change in Pakistan’s socio-economic conditions is a matter to see but he should be given a chance. এই লেখা টুকু পাকিস্তানের ইলেক্শনের আগে লিখেছিলাম পরম কোরুনাময় আল্লাহর ইচ্ছায় স্বপ্ন সত্যি হয়েছে ইমরানের জন্যে প্রানঢালা অভিনন্দন আর দুআ মুসলিম জাহানের চরম দুর্দিনে ইমরান পাকিস্তানকে রাসূলের নির্দেশিত পথে এগিয়ে নিয়ে যাবেন - আশা করি আল্লাহ আপনাকে অভীষ্ট লক্ষে পৌঁছাতে সাহায্য করুন!!
    Total Reply(0) Reply

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: পাকিস্তান


আরও
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ