পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
আরো ৭% হজযাত্রী রিপ্লেসমেন্ট অনুমোদন দেয়া জরুরী হয়ে পড়েছে। অন্যথায় চলতি বছর প্রায় ৫ হাজার অপেক্ষমান হজযাত্রী হজে যেতে পারবে না। এসব হজযাত্রীর মক্কা-মদিনায় বাড়ী ভাড়া, ক্যাটারিং খাবার চার্জ এবং মুয়াল্লেম সার্ভিস চার্জের কোটি কোটি টাকা সউদী আরবে ইতিমধ্যে পরিশোধ করা হয়েছে। অপেক্ষমান হজযাত্রী ৭% রিপ্লেসমেন্ট এর অনুমোদনের জন্য বেসরকারী হজ এজেন্সিগুলো দ্বারে দ্বারে ধরর্ণা দিয়ে কোনো সাড়া পাচ্ছে না। ২০১৭ সনের হজ মৌসুমে ধর্ম মন্ত্রণালয় বেসরকারী হজযাত্রী ১৫% রিপ্লেসমেন্ট দিয়েছিল। হাবের নির্ভরযোগ্য সূত্র এতথ্য জানিয়েছে।
জাতীয় হজ ও ওমরাহ নীতি অনুযায়ী প্রথমে ৪% এবং পরে ধর্ম মন্ত্রী প্রিন্সিপাল মতিউর রহমান আরো ৪% হজযাত্রী রিপ্লেসমেন্ট অনুমোদন দেন। এর পরেও অনেক হজ এজেন্সি’র একাধিক হজযাত্রীর রিপ্লেসমেন্টে প্রয়োজন হয়ে পড়েছে। কয়েকটি এজেন্সি ৭৭ জনের এবং ৫০ জনের উর্ধ্বে হজযাত্রী রিপ্লেসমেন্ট-এর আবেদন জানিয়েছে। ধর্ম মন্ত্রণালয়ের সচিব মো: আনিছুর রহমান কারো কারো রিপ্লেসমেন্টের তালিকাকে ফেক বলেও দাবী করেছিলেন। গতকাল রোববার বিকেলে হাব কার্যালয়ের হাবের সভাপতি আলহাজ আব্দুস ছোবহান ভূঁইয়ার সভাপতিত্বে ইসি’র জরুরী সভায় সর্বমোট ১৫% হজযাত্রী রিপ্লেসমেন্ট দেয়ার জোর দাবী জানানো হয়। হাব মহাসচিব এম শাহাদাত হোসাইন তসলিম বলেন, কোনো প্রকার কালক্ষেপন না করে ১৫% হজযাত্রী রিপ্লেসমেন্ট দিতে হবে। কোনো হজ এজেন্সি’র আরো বেশি পরিমাণ হজযাত্রী রিপ্লেসমেন্ট প্রয়োজন হলেও তা’দিতে হবে । অন্যথায় ৪ হাজার থেকে ৫ হাজার হজযাত্রী এবার হজে যেতে পারবেন না। ফলে হজ ফ্লাইট খালি যাবে এবং হজ এজেন্সিগুলো আর্থিকভাবে মারাত্মক ক্ষতির সম্মুখীন হবে। হাব মহাসচিব বলেন, হজযাত্রী রিপ্লেসমেন্ট দেয়া না হলে আগামী বছর হজ কোটা বরাদ্দ পেতেও সমস্যার সৃষ্টি হতে পারে। তিনি সুষ্ঠু হজ ব্যবস্থাপনার স্বার্থে আগামী ২৪ ঘন্টার মধ্যে ১৫% হজযাত্রী রিপ্লেসমেন্ট বরাদ্দের জোর দাবী জানান। অন্যথায় উদ্ভূত পরিস্থিতির জন্য সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে দায়-দায়িত্ব বহন করতে হবে। এক প্রশ্নের জবাবে হাব মহাসচিব বলেন, সকল হজ এজেন্সি’র হজযাত্রীদের বাড়ী ভাড়া কার্যক্রম সম্পন্ন করা হয়েছে। গতকাল পর্যন্ত ঢাকাস্থ সউদী দূতাবাস কর্তৃপক্ষ ১ লাখ ২ হাজার হজ ভিসা ইস্যু করেছে। গতকাল দিবাগত গভীর রাত পর্যন্ত বিমান ও সাউদিয়া এয়ারলাইন্সের মাধ্যমে ৬৬ হাজার হজযাত্রী সউদী আরবে পৌছেছেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।