পোশাক রপ্তানিতে উৎসে কর ০.৫ শতাংশ নির্ধারণের প্রস্তাব
আগামী পাঁচ বছরের জন্য তৈরি পোশাক রপ্তানির বিপরীতে প্রযোজ্য উৎসে করহার ১ শতাংশ থেকে হ্রাস করে ০.৫ শতাংশ নির্ধারণের প্রস্তাব করেছে পোশাক খাতের দুই সংগঠন
বিনিয়োগ-কারীদের অব্যাহত বিক্রয় চাপে দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) সার্বিক লেনদেন কমেছে ৯.৪৭ শতাংশ। এসময় এ’ ও এন’ ক্যাটাগরির কোম্পানিগুলোর লেনদেন কমলেও বি’ ও জেড’ ক্যাটাগরির কোম্পানির শেয়ার দরের ব্যাপক উল্লম্ফন হয়েছে।
বাজার সংশ্লিষ্টরা বলছেন, উৎপাদনহীন ও লোকসানি ২ কোম্পানির তালিকাচ্যুতিতে নড়েচড়ে বসেছেন বিনিয়োগকারীরা। যার প্রভাবে সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে ব্যাপক বিক্রয় চাপ ছিল। যদিও মৌলভিত্তির কোম্পানিগুলোর ইতিবাচক উত্থানে দিনশেষে সূচক বেড়ে ছিল। বাজার পর্যালোচনায় দেখা যায়, গত সপ্তাহে ডিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৪৩ হাজার ৯০০ কোটি ৯০ লাখ ৬০ হাজার ৭২১ টাকার শেয়ার। এর আগের সপ্তাহে ডিএসইতে লেনদেন হয়েছিল ৪ হাজার ৮৫০ কোটি ২২ লাখ ৫৪ হাজার ১১০ টাকা। অর্থাৎ সদ্য সমাপ্ত সপ্তাহে ডিএসইতে লেনদেন বেড়েছে ৯.৪৭ শতাংশ।
এদিকে, আগের সপ্তাহে ডিএসইতে দৈনিক গড় লেনদেন হয়েছিল ৯৭০ কোটি ৪ লাখ টাকা। সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসই’র গড় লেনদেন হয়েছে ৮৭৮ কোটি ১৮ লাখ টাকা।
গত সপ্তাহে ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ৩৪৩টি কোম্পানি ও ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছে ১৩১টির, দর কমেছে ১৯৯টির ও দর অপরিবর্তিত ছিল ১২টি প্রতিষ্ঠানের। এর আগের সপ্তাহে ডিএসইতে লেনদেন হওয়া ৩৪৪টি কোম্পানি ও ফান্ডের মধ্যে দর বেড়েছিল ১৭১টির ও দর কমেছিল ১৪৮টির।
সপ্তাহের ব্যবধানে ডিএসইর সার্বিক মূল্যসূচক কমেছে ২১.৪৮ পয়েন্ট। সপ্তাহের শুরুতে ডিএসই’র সার্বিক মূল্যসূচক ৫৩৫৮.৯১ পয়েন্টে স্থিতিশীল ছিল। কিন্তু সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে ডিএসই’র সার্বিক মূল্যসূচক ৫৩৩৭.৪২ পয়েন্টে স্থিতি পেয়েছে। এসময় শরীয়াহ্ ভিত্তিক কোম্পানিগুলোর মূল্যসূচক ডিএসই-এস বেড়েছে ৫.৭১ পয়েন্ট ও ডিএস-৩০ সূচক কমেছে ২.৩১ পয়েন্ট।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।