পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
রিপ্লেসমেন্টের হজযাত্রী নিয়ে বেসরকারী হজ এজেন্সিগুলো বেকায়দায় পড়েছে। সরকার এসব অপেক্ষমান হজযাত্রীদের অনুমোদন না দিয়ে এজেন্সিগুলো আর্থিকভাবে মারাতœক ক্ষতিগ্রস্ত হবে। আগামীতে হজ কোটি বরাদ্দে বাধার সৃষ্টি হতে পারে। বৃহস্পতিবার পর্যন্ত বেসরকারী হজ এজেন্সিগুলো তাদের রিপ্লেসমেন্টর জন্য অপেক্ষমান ৬৬৪২ জন হজযাত্রী’র সংখ্যা ধর্মমন্ত্রণালয়ে ও হাবে জমা দিয়েছে। নির্ধারিত সময়ের অভাবে অনেক হজ এজেন্সি তাদের অপেক্ষমান রিপ্লেসমেন্টের হজযাত্রীর তালিকা ধর্ম মন্ত্রণালয়ে জমা দিতে পারেনি। হাব মহাসচিব এম শাহাদাত হোসাইন তসলিম সাংবাদিকদের জানিয়েছেন প্রায় ৭ হাজার হজযাত্রী রিপ্লেসমেন্টের জন্য তালিকা জমা দিয়েছে। হাব নেতৃবৃন্দ আগামী কাল ধর্মমন্ত্রী প্রিন্সিপাল মতিউর রহমানের সাথে দেখা করে অপেক্ষমান হজযাত্রীদের রিপ্লেসমেন্ট-এর অনুমোদন দেয়ার জন্য অনুরোধ জানাতে পারেন।
বাংলাদেশ হজযাত্রী ও হাজীকল্যাণ পরিষদের সভাপতি এডভোকেট আলহাজ ড. আব্দুল্লাহ আল নাসের অপেক্ষমান প্রায় ৭ হাজার হজযাত্রীর দ্রæত রিপ্লেসমেন্ট অনুমোদনের জোর দাবী জানিয়ে বলেন, গত বছর হজ মৌসুমে বেসরকারী হজযাত্রীদের সরকার ১৫% রিপ্লেসমেন্ট অনুমোদন দিয়েছিল। কিন্ত ধর্ম মন্ত্রণালয়ের এবার ৪% হজযাত্রী রিপ্লেসমেন্ট অনুমোদন দিয়ে এজেন্সিগুলোর সাথে বিমাতাসূলভ আচরণ করেছে। ড. আব্দুল্লাহ আল নাসের বলেন, ৬৬৪২ জন অপেক্ষমান হজযাত্রী’র মক্কা-মদিনায় বাড়ী ভাড়া, মুয়াল্লেম-এর সার্ভিস চার্জের অর্থ এবং ক্যাটারিং-এর খাবারের মূল্য বাবদ হজ এজেন্সিগুলো ১শ’ ১৬ কোটি ২৩ লাখ ৫০ হাজার টাকার সমপরিমাণ অর্থ সউদী আরবে পাঠিয়ে দিয়েছে। এসব হজযাত্রী রিপ্লেসমেন্ট অনুমোদন দেয়া না হলে উল্লেখিত অর্থ আর ফেরত পাওয়া যাবে না। এতে সংশ্লিষ্ট হজ এজেন্সিগুলো মারাতœক আর্থিক ক্ষতির সম্মুখীন হবে। তিনি বলেন, রিপ্লেসমেন্ট জটিলতার কারণে আগামীকে হজ কোটাও হ্রাস পাওয়ার আশঙ্কা রয়েছে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।