পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
অবৈধ সম্পদ অর্জন ও বিভিন্ন দুর্নীতির অভিযোগ মিজানুর রহমানকে দুই দফায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য তলব করা হলেও হাজির হননি তিনি। তার বিরুদ্ধে নকল সারের কারখানা পরিচালনা এবং নিজের বাড়ি নির্মাণে পুলিশের ৬০ জন সদস্যকে কাজে লাগানোর অভিযোগ রয়েছে। অভিযোগ সম্পর্কে বক্তব্য দিতে ওই পুলিশ কর্মকর্তাকে গত ২৯ মে প্রথম দফায় ও ১৮ জুলাই দ্বিতীয় দফায় হাজির হতে পৃথক চিঠি দেয়া হয়েছিল। দুদকের জনসংযোগ বিভাগ থেকে এসব তথ্য জানা গেছে।
এ বিষয়ে দুদক সূত্রে আরো জানা যায়, প্রথম দফায় ওমরাহ হজ করতে সৌদি যাবেন এমন অজুহাতে হাজির হননি তিনি। তবে দ্বিতীয় দফায় বুধবার আবার সকাল ১০টায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ডাকা হয়েছিল। এবারও তিনি হাজির হননি। কেন হাজির হতে পারেননি সে সম্পর্কে কিছু জানাননি মিজানুর রহমান।
দুদকের সহকারী পরিচালক মো: ফারুক আহমেদ অভিযোগগুলো অনুসন্ধান করছেন। মিজানুর রহমানের ঠিকানায় চিঠি পাঠানোর পাশাপাশি তাকে দুদকে হাজির করার প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে পুলিশ মহাপরিদর্শককে চিঠিতে অনুরোধ করা হয়েছিল। অভিযোগের বিষয়ে দুদক জানায়, সাভারের হেমায়েতপুরের আলীপুর ব্রিজ সংলগ্ন ৮৪ শতাংশ জমির ওপর বাড়ি তৈরি ও ঢাকার মিরপুরের মাজার রোডের আলমাস টাওয়ারের পাশে আরো একটি বাড়ি নির্মাণে যোগালী ও শ্রমিক হিসেবে পুলিশের ৬০ জন সদস্যকে রাজমিস্ত্রির সহকারী বা যোগালীর কাজ করানোর অভিযোগ ওঠে মিজানুর রহমানের বিরুদ্ধে। ২০১৬ সালে বিষয়টি অনুসন্ধানের সিদ্ধান্ত নিয়ে উপপরিচালক এস এম মফিদুল ইসলামকে দায়িত্ব দেয় দুদক। এরপর অনুসন্ধানে মিজানের বিরুদ্ধে নকল সার কারখানা পরিচালনার অভিযোগ ওঠে। এটিও যুক্ত হয় অভিযোগ নথিতে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।