পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
৫০ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদের পাহাড় গড়েছেন পাসপোর্ট অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক সাইদুল ইসলাম। এ অভিযোগ আমলে নিয়ে অনুসন্ধানে নেমেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। যাচাই-বাছাই শেষে অনুসন্ধানের সিদ্ধান্ত নেয়ার পর অনুসন্ধান কর্মকর্তা নিয়োগ দেয়া হয়। তার অবৈধ সম্পদের মধ্যে রয়েছে- নিজ এলাকা সাঁথিয়ায় ১০ বিঘার পুকুর, কাশিয়ানি বাজারে ভবনসহ ১০ শতাংশ জমি, ২০ বিঘার ওপর ফার্ম, নরসিংদীতে ২৯ ও ৬৫ শতাংশ জায়গার ওপর কারখানা, রাজধানীর উত্তরায় প্লট ও ফ্ল্যাট, বছিলা বেড়িবাঁধের পাশে চন্দ্রিমা হাউজিংয়ে ৫ কাঠার প্লট, শ্যাওড়াপাড়ায় ১৭ কাঠা জায়গা, মোহাম্মাদপুরের ইকবাল রোডে ২ হাজার ২০০ বর্গফুটের ফ্ল্যাট ও ধানমন্ডিতে দুটি ফ্ল্যাট ইত্যাদি। সাইদুল ইসলাম বর্তমানে আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস যাত্রাবাড়ীতে কমর্রত আছেন।
দুদকের সূত্রে জানা যায়, দুদকের উপ-পরিচালক সামছুল আলমকে অনুসন্ধানকারী কর্মকর্তা ও সৈয়দ ইকবাল হোসেনকে তদারককারী কর্মকর্তা হিসেবে নিয়োগ দেয়া হয়েছে। সাইদুল ইসলাম বিভিন্ন অফিসে কর্মকত থাকাকালে বিপুল পরিমাণ অবৈধ সম্পদের মালিক হয়েছেন। তিনি ময়মনসিংহ অফিসে কমর্রত থাকাকালে কোনো নিয়মনীতির তোয়াক্কা না করে ব্যাংক পাসপোর্ট ও ভুয়া এনওসির মাধ্যমে অর্ডিনারি ফি’তে জরুরি পাসপোর্ট ইস্যু করে বিপুল পরিমাণ টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন।
যা দিয়ে অল্পদিনের মধ্যে নিজ এলাকা সাঁথিয়ায় ১০ বিঘার ওপর পুকুর ক্রয়, কাশিয়ানি বাজারে ভবনসহ ১০ শতাংশ জায়গা ক্রয়, ২০ বিঘার ওপর ফার্ম, নরসিংদীতে ২৯ ও ৬৫ শতাংশ জায়গার ওপর কারখানা, উত্তরায় প্লট ও ফ্ল্যাট, বছিলা বেড়িবাঁধের পাশে চন্দ্রিমা হাউজিংয়ে ৫ কাঠার প্লট, শ্যাওড়াপাড়ায় ১৭ কাঠা জায়গা, মোহাম্মাদপুরের ইকবাল রোডে ২ হাজার ২০০ বর্গফুটের ফ্ল্যাট, ধানমন্ডিতে দুটি ফ্ল্যাটের মালিক হন। যা তিনি নামে- বেনামে করেছেন।
অভিযোগে আরো বলা হয়েছে, কারখানা স্থাপনের জন্য সাইদুল ইসলাম মেঘনা নদীর তীরে সাত বিঘা জমি কিনেছেন। তার নিজের ও সন্তানের চিকিৎসা চলে সিঙ্গাপুরের ব্যয়বহুল হাসপাতালে। যা তার ও পরিবারের পাসপোর্ট দেখলে বেরিয়ে আসবে। বিভিন্ন অফিসে চাকরির সুবাদে তিনি প্রায় ৩০ কোটি টাকা অবৈধভাবে উপার্জন করেছেন। এর মধ্যে স্ত্রীর নামে রয়েছে ৬০ লাখ টাকা ও প্লট। অভিযোগ রয়েছে, কুমিল্লা অফিসে কর্মকর্তা থাকাকালে ডিজিএফআই ও এনএসআইর রিপোর্টে তার বিরুদ্ধে দালালের সাথে সম্পৃক্ততার অভিযোগ আনা হায়েছিল। যা তিনি ধামাচাপা দিয়েছেন। এ বিষয়ে নাম প্রকাশ না করার শর্তে দুদকের এক কর্মকর্তা বলেন, অভিযোগ আমলে নেয়ার পরপরই অনুসন্ধান কর্মকর্তা নিয়োগ দেয়া হয়েছে। ইতোমধ্যে তিনি অভিযোগ সংশ্লিষ্ট নথিপত্র সংগ্রহে সরকারি বেশ কয়েকটি প্রতিষ্ঠানে চিঠি দিয়েছেন। নথিপত্র হাতে পেলে তাকে তলব করা হতে পারে।######
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।