Inqilab Logo

শনিবার ৩০ নভেম্বর ২০২৪, ১৫ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৭ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

দৃষ্টি সবার খুলনায়

আওয়ামী লীগ-বিএনপির মর্যাদার লড়াই

আবু হেনা মুক্তি | প্রকাশের সময় : ৮ মে, ২০১৮, ১২:০০ এএম

‘বিনা মেঘে বজ্রপাত’ এর মতোই সিটি কর্পোরেশনের নির্বাচন স্থগিতের খবর রবিবার গাজীপুরের মানুষের মাথায় আছড়ে পড়েছে। দীর্ঘদিন পর মেয়র নির্বাচন নিয়ে সিটির মানুষের মধ্যে উৎসবের আবহ সৃষ্টি হয়েছিল। প্রার্থীদের দৌঁড়ঝাপ, কর্মীদের হাকডাক আর রঙিন পোস্টার ও ফেস্টুনে ছেয়ে যায় পুরো নগরী। ভোট নিয়ে কর্মব্যস্ত হয়ে পড়ে সর্বস্তরের মানুষ। কয়েকদিন থেকে চলে প্রচারণার উৎসব। প্রার্থীদের ঘরে ঘরে গিয়ে ভোট প্রার্থনা এবং ভোটারদের মধ্যেও ভোট দিতে পারবো এ প্রত্যাশায় সরগরম হয়ে উঠে গাজীপুরের আকাশ-বাতাস।
কিন্তু হঠাৎ সুপ্রিম কোর্টের তিন মাসের জন্য নির্বাচন স্থগিতের ‘খবর’ বাজ হয়ে পড়ে। গাজীপুরে এখন চলছে সুনশান নীরবতা। সবার দৃষ্টি এখন ১৫ মে অনুষ্ঠেয় খুলনা সিটি কর্পোরেশনের নির্বাচনের দিকে। জাতীয় নির্বাচনের পূর্বে খুলনার এই নির্বাচনটি হচ্ছে রাজনীতির বিশেষ টার্নিং পয়েন্ট। আবার এই নির্বাচনটি আ’লীগ বিএনপি’র জন্য মর্যাদার লড়াই। যদিও অনেকেই আশঙ্কা প্রকাশ করেছেন এই বলে যে, শেষ পর্যন্ত খুলনা সিটি কর্পোরেশনে নির্বাচন হবে তো? গাজীপুরের নির্বাচনের উপর নিষেধাজ্ঞা দেয়ার পর মানুষের চোখ এখন খুলনামুখী। দেশের আপামোর জনগণের দৃষ্টি গেছে ১৫ মে অনুষ্ঠেয় নির্বাচনকে কেন্দ্র করে নির্বাচনী প্রচারণার দিকে। এই নির্বাচন এখন ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ, মাঠের বিরোধী দল বিএনপি এবং নির্বাচন কমিশনের জন্য বড় চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে। শেষ মুহূর্তে নির্বাচনের পরিবেশ কেমন থাকে এটিই এখন আলোচনার কেন্দ্রে। এরই মধ্যে ধানের শীষ মার্কার প্রার্থী দলীয় নেতাকর্মীদের গ্রেফতার ও ভয়ভীতি দেখানোর প্রতিবাদে কয়েক ঘন্টা নির্বাচনী প্রচারণা বন্ধ রেখেছিলেন নজরুল ইসলাম মঞ্জু। আর তাদের প্রচারণায় বাধা দেয়া হচ্ছে এমন অভিযোগও তুলেছেন। যদিও শত জুলুম নির্যাতনের মুখেও নির্বাচনী মাঠে থাকার ঘোষণা দিয়েছে বিএনপি। দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে বিভাগীয় শহরটিতে চলছে নির্বাচনী প্রচারণা। নৌকা-ধানের শীষ প্রতীকসহ বিভিন্ন পোষ্টারে পোষ্টারে ছেয়ে গেছে গোটা নগরী। আওয়ামী লীগ ও বিএনপির প্রার্থীরা ঝড়বৃষ্টি উপেক্ষা করে দিনরাত করছেন নির্বাচনী প্রচারণা। আওয়ামী লীগ ও বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতারা ঢাকা থেকে হয়েছেন খুলনামুখী। ঢাকা উত্তর ও গাজীপুর সিটি কর্পোরেশন নির্বাচন স্থগিত হওয়ার পর খুলনা এখন দেশের একমাত্র ‘নির্বাচনী নগরী’।
সারাদেশের রাজনীতিকরা যেমন খুলনার নির্বাচন দেখার জন্য মুখিয়ে রয়েছেন; তেমনি সেখানে কী ফলাফল হয় তা দেখা এবং ভোটের সময় সাধারণ ভোটার দিতে পারেন কিনা সেটা দেখার অপেক্ষায় আছেন। কয়েক মাস পর একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন। জাতীয় নির্বাচনের আগে সিটি কর্পোরেশন এই নির্বাচনকে মনে করা হচ্ছে জাতীয় নির্বাচনের প্রাক-নির্বাচন। জাতিসংঘসহ দাতা দেশ ও যে সংস্থাগুলো সব দলের অংশগ্রহণে জাতীয় নির্বাচনের প্রস্তাবনা-উপাদেশ-পরামর্শ দিচ্ছেন। ঢাকায় কর্মরত বিদেশী কূটনীতিক, নির্বাচন বিশেষজ্ঞ, বুদ্ধিজীবী, সুশীল সমাজ এমনকি সারাদেশের মানুষের দৃষ্টি এখন স্থানীয় সরকার তথা খুলনা সিটির নির্বাচনের দিকে। এদিকে প্রতিদিনই ঢাকা থেকে আওয়ামী লীগ ও বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতারা খুলনা যাচ্ছেন দলীয় প্রার্থীর পক্ষ্যে নির্বাচনী প্রচারণায় অংশ নিতে। তারা দলীয় প্রার্থীর সঙ্গে যেমন নির্বাচনী প্রচারণা চালাচ্ছেন; তেমনি গ্রæপ করে এবং এককভাবেও ভোটারদের ঘরে ঘরে যাচ্ছেন। নৌকা প্রতীকের প্রার্থী তালুকদার আবদুল খালেক পক্ষ্যে নৌকা মার্কায় ভোটের জন্য যেমন বিশেষ বিশেষ কমিটি উপকমিটি, শাখা কমিটি গঠন করা হয়েছে; তেমনি ধানের শীষ মার্কার প্রার্থী নজরুল ইসলাম মঞ্জুর পক্ষ্যেও নির্বাচনী প্রচারণা চলছে জোর কদমে। তবে ভোট স্থগিত হয় কিনা তা নিয়ে শঙ্কাও রয়েছে ভোাটারদের মধ্যে। সিটির বিভিন্ন এলাকার ভোটারদের সঙ্গে কথা বললে তারা সবাই যে বার্তা দেন তার মর্ম এমন:- গাজীপুরের ভোট স্থগিত হয়েছে, খুলনায় কি হয় কে জানে। আর ভোট হলেও শান্তিপূর্ণ না হলে মানুষ কেন্দ্রে যেতে ভয় করবে।এ জন্য নির্বাচন কমিশনের কঠোর হওয়া জরুরী। সুষ্ঠু নির্বাচন হলে তার আওয়ামী লীগের প্রার্থী তালুকদার আবদুল খালেক ও বিএনপি প্রার্থী নজরুল ইসলাম মঞ্জুর মধ্যে হাড্ডাহাড্ডি লড়াই হবে। কিন্তু সুষ্ঠু নির্বাচন হবে কিনা যথেষ্ট সন্দেহ রয়েছে।
সরেজমিন ঘুরে দেখা গেছে গাজীপুরের নির্বাচন স্থগিত হওয়ায় বিএনপি নেতারা খুলনাকে নিয়ে শংকিত। কোন কারিশমায় খুলনার নির্বাচন পন্ড হয় কি না তা নিয়ে চলছে স্থানীয় রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের চুলচেরা বিশ্লেষন। অপরদিকে আ’লীগ ও বিএনপি মেয়র প্রার্থীদের গণসংযোগে এখন খুলনায় গনজোয়ার। বিএনপি’র মেয়র প্রার্থী নজরুল ইসলাম মঞ্জু ইনকিলাবকে বলেন, আওয়ামী লীগ নির্বাচনে জয়ী হওয়ার জন্য একের পর এক নীল নকশা ও ষড়যন্ত্র করে যাচ্ছে। খুলনায় বিএনপি’র জয় নিশ্চিত দেখে তারা আমাদের নেতাকর্মীদের ওপর দমন নিপীড়ন চালাচ্ছে। ঘরে ঘরে তল্লাশী করে কর্মীদের মাঝে আতংক সৃষ্টি করছে। যে কোন মূল্যে জনগনের ভোটের অধিকার ছিনিয়ে নেয়ার চক্রান্ত করছে। গাজীপুরের ন্যায় খুলনা সিটি কর্পোরেশনের নির্বাচনের জন্য যদি কোন নীল নকশা আঁকা হয় তা খুলনাবাসী দৃঢ়তার সাথে মোকাবেলা করবে।
আওয়ামী লীগের মেয়র প্রার্থী তালুকদার আব্দুল খালেক বলেন, উন্নয়নের স্বার্থে খুলনাবাসী আজ ঐক্যবদ্ধ। যে কারণে মহানগরীতে নৌকার পক্ষে ব্যাপক গণজোয়ার সৃষ্টি হয়েছে। ফলে নিশ্চিত পরাজয়ের আশংকায় বিএনপি নির্বাচন থেকে সরে দাঁড়ানোর পথ খুঁজছে। সিটির নেতৃত্বের অযোগ্যতা ও চরম ব্যর্থতার করণে গত ৫ বছর খুলনা মহানগরী সার্বিক উন্নয়ন থেকে পিছিয়ে পরেছে। মহানগরীর জলাবদ্ধাতা, মাদকের ভয়াবহতা ও মশার উৎপাতে নগরবাসী আজ অতিষ্ট। ‘আমি নির্বাচিত হলে এসব সমস্যা সমাধানে সর্বাধিক গুরুত্ব দেব।
খুলনা জেলা বিএনপি’র সভাপতি এ্যাড: শফিকুল আলম মনা ইনকিলাবকে বলেন, গাজীপুরের নির্বাচন স্থগিত সরকারের একটি দীর্ঘ দিনের গভীর ষড়যন্ত্রের অংশমাত্র। শাসক দল যখন দেখেছে গাজীপুরে আ’লীগের ভরাডুবি নিশ্চিত তখন তারা এ কৌশল অবলম্বন করেছে। খুলনার নির্বাচনকে প্রভাবিত করার জন্য প্রথম থেকেই শেখ পরিবার সহ শাসকদলের নেতৃত্বদানকারীরা মাঠে অবস্থান করছে। কিন্তু খুলনার জনগন এবার ২৫ হাজার ভোটের ব্যবধানে আ’লীগ প্রাথীকে পরাজিত করবে না। আ’লীগ প্রার্থীকে অতীতের চেয়ে কয়েকগুন বেশি ভোটের ব্যবধানে পরাজিত করবে ইনশাল্লাহ। একই সাথে আমরা আশংকা করছি যে খুলনায় বিএনপি’র বিজয় নিশ্চিত বুঝে শাসক দল গাজীপুরের আদলে যেকোন কলা কৌশলে নির্বাচন পন্ড করতে পারে। তবে খুলনাবাসী কোন ষড়যন্ত্র মেনে নেবে না।
মহানগর আ’লীগের সাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব মিজানুর রহমান মিজান বলেন, সিটি কর্পোরেশনের বয়সের অধিকাংশ সময়জুড়ে বিএনপির মেয়র থাকলেও নগরীর কাঙ্খিত উন্নয়ন হয়নি। নগরীর যা কিছু দৃশ্যমান তা আ’লীগের প্রার্থী দায়িত্বে থাকাকালে (২০০৮-১৩) হয়েছে। উন্নয়নের জন্য নগরবাসী আজ ঐক্যবদ্ধ। শহরজুড়ে নৌকা প্রতীকের গণজোয়ার সৃষ্টি হয়েছে। নৌকার গণজোয়ার দেখে বিএনপি আজ দিশেহারা। পরাজয়ের ভয়ে তারা নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র করছে। তাই বিএনপির অপপ্রচারে কান না দিয়ে দলমতের উর্ধ্বে নৌকা প্রতীকে ভোট দিয়ে নগরীর কাঙ্খিত উন্নয়ন বুঝে নিতে নগরবাসীর প্রতি আহŸান জানান তিনি।
৪-৫ দিন ধরে খুলনার রাস্তায় আওয়ামী লীগ ও বিএনপি’র প্রার্থী গনসংযোগের জন্য রাস্তায় নামলেই গনসংযোগটি গনজোয়ারে পরিণত হচ্ছে। আর এর সাথে নতুন মাত্রা যোগ হয়েছে দলের কেন্দ্রীয় নেতারা। প্রার্থীরা ভোটারদের বুকে জড়িয়ে নিচ্ছেন, হাত মেলাচ্ছেন আর লিফলেট বিতরণ করছেন। পথসভাগুলোতে উন্নয়নের প্রতিশ্রæতি দিচ্ছেন। মনে করিয়ে দিচ্ছেন তাদের নির্বাচনী ইস্তেহারগুলো। ইতোমধ্যে বিপুল সংখ্যক কেন্দ্রীয় নেতা খুলনায় নৌকা ও ধানের শীষের প্রতিকে ভোট প্রার্থনা করছেন। গাজীপুরে নির্বাচন স্থগিত হওয়ায় খুলনাতে আগামী কয়েকদিন বিএনপি’র বিপুল সংখ্যক হেভীওয়েট নেতারা ভোট প্রার্থনায় মাঠে নামবেন বলে আশা করা হচ্ছে। কারণ বিএনপি’র শীর্ষ নেতারা এমপি কিম্বা মন্ত্রী হিসেবে এখন দায়িত্বে নেই। কিন্তু সংসদ সদস্য ও সরকারের গুরুত্বপূর্ন দায়িত্বে থাকায় নির্বাচনি আচরণ বিধির কারণে প্রকাশ্যে নির্বাচনী প্রচার প্রচারণায় নামতে পারছেনা আওয়ামী লীগের অনেক নেতারাই। তবে নির্বাচনী কার্যক্রম জমে উঠার পূর্বেই বঙ্গবন্ধুর ভ্রাতুষ্পুত্র শেখ হেলাল উদ্দিন এমপি, আওয়ামী লীগের যুগ্ন সম্পাদক মাহবুবুল হক হানিফ এমপি সহ হেভীওয়েটের নেতারা খুলনা সফর করেছেন এবং নেতাকর্মীদের দিক নির্দেশনা দিয়েছেন। এছাড়া যুবলীগের চেয়ারম্যান ওমর ফারুক চৌধুরী, বিসিবি’র পরিচালক শেখ সোহেল, যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক মো: হারুনুর রশীদ, দপ্তর সম্পাদক কাজী আনিসুর রহমান, প্রেসিডিয়াম সদস্য মাহবুবুল আলম হিরণ সহ হেভীওয়েটের কয়েকজন নেতা আওয়ামীলীগের কেসিসি নির্বাচনী প্রচারণায় অংশ নেন। এদের সমন্বয় করছেন কেন্দ্রীয় নেতা এস এম এ কামাল হোসেন।
অপরদিকে বিএনপি’র ধানের শীষের প্রচারণায় বিএনপি’র স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, নজরুল ইসলাম খান, চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা জয়নাল আবেদীন ফারুক, রাজশাহীর সাবেক মেয়র মিজানুর রহমান মিনু, শামসুজ্জামান দুদু, মশিউর রহমান, ভাইস চেয়ারম্যান মেজ: অব: হাফিজউদ্দিন, নিতাই রায় চৌধুরী, আব্দুস সালাম, বরিশালের সাবেক মেয়র, মুজিবুর রহমান সরোয়ার, মহিলা দলের সাধারণ সম্পাদক সুলতানা রহমান সহ আঞ্চলিক ও কেন্দ্রীয় নেতারা অংশ নেন।
এদিকে, ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগ ও বিএনপি নেতাদের পাল্টাপাল্টি বক্তব্যে খুলনার রাজনৈতিক অঙ্গনে এক ধরনের উত্তাপ বিরাজ করছে। নেতারা একে অপরের বিরুদ্ধে হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করছেন। সময় যত এগিয়ে আসছে নির্বাচনী ময়দানে উত্তাপ ততই বাড়ছে। সবমিলিয়ে সর্বত্র ছড়িয়ে পড়েছে নির্বাচনী আমেজ। প্রথমবারের মতো দলীয় প্রতীকে মেয়র নির্বাচন হওয়ায় চায়ের টেবিল থেকে শুরু করে রাস্তা-ঘাট, অফিস-আদালত, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান; এমনকি ঘরে ঘরেও চলছে ভিন্নতর নির্বাচন বিশ্লেষণ।
অপরদিকে, খুলনায় প্রধান নির্বাচন কমিশণার কে এম নুরুল হুদা বলেছেন, ১৫ মে সিটি কর্পোরেশন নির্বাচন সুষ্ঠু নিরপক্ষ ও গ্রহনযোগ্য হবে। তিনি নির্বাচনে লেবেল প্লেয়িং ফিল্ডের কোন ঘাটতি দেখছেন না বলেও মন্তব্য করেছেন। তবে বিএনপি নেতারা এসব বিষয়ে বাস্তবতার রূপায়ন চান। তাদের অভিযোগ ক্ষমতাসীন দলের পক্ষ থেকে প্রতিদিন নির্বাচনী আচরণ বিধি লংঘন হচ্ছে। যদিও একই অভিযোগ আ’লীগ মেয়র প্রার্থীর।



 

Show all comments
  • Assaduzzaman ৮ মে, ২০১৮, ১:১১ এএম says : 0
    খুলনার নির্বাচন যাতে শান্তিপূর্ণভাবে হয় এই আশা সবাই করেন । ভাল নিরবাচন ই ফিরিয়ে আনতে পারে ভাল গনতন্ত্র । সবাই ভোটাধিকার সুন্দরভাবে প্রয়োগ করুক এই নির্বাচনে ।
    Total Reply(0) Reply
  • তামান্না ৮ মে, ২০১৮, ৩:২৬ এএম says : 0
    খুলনায় নির্বাচন হবে তো ?
    Total Reply(0) Reply
  • সাজ্জাদ ৮ মে, ২০১৮, ৩:২৬ এএম says : 0
    জনগণ কী আদৌ ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারবে ?
    Total Reply(0) Reply

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: খুলনা


আরও
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ