পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
প্রথমবারের মতো টানা দ্বিতীয় মেয়াদে প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নিলেন মো. আবদুল হামিদ। গতকাল মঙ্গলবার রাত পৌনে ৮টায় বঙ্গভবনের দরবার হলে আবদুল হামিদকে শপথ বাক্য পাঠ করান জাতীয় সংসদের স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী। শপথ অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেন, সংসদের বিরোধী দলীয় নেতা রওশন এরশাদ, প্রেসিডেন্টের পরিবারের সদস্য, মন্ত্রিসভার সদস্য, সংসদ সদস্য, তিন বাহিনীর প্রধান, বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূত, গণমাধ্যমসহ বিভিন্ন পেশাজীবী প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।
শপথ মঞ্চ থেকে নেমে প্রেসিডেন্ট আবদুল হামিদ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে কথা বলেন। এ সময় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, বঙ্গবন্ধুর আরেক কন্যা শেখ রেহানা ও বিরোধী দলীয় নেতা রওশন এরশাদ প্রেসিডেন্টকে ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জানান।
শপথ অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, বঙ্গবন্ধুর ছোট কন্যা শেখ রেহানা, প্রেসিডেন্ট রাাশেদা খানমসহ রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিরা উপস্থিত ছিলেন। অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, প্রধান নির্বাচন কমিশনার কে এম নূরুল হুদা, ডেপুটি স্পিকার ফজলে রাব্বী মিয়া, যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত মার্শা বার্নিকাট, চীনের রাষ্ট্রদূত ঝ্যাং জু, ভারতের হাইকমিশনার হর্ষ বর্ধন শ্রিংলা, ডিপ্লোম্যাটিক কোরের ডিন ভ্যাটিকানের দূত জর্জ কোচেরি, জাতিসংঘের আবাসিক প্রতিনিধি মিয়া সেপপো। শপথ অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন মন্ত্রিপরিষদ সচিব মোহাম্মদ শফিউল আলম। স্বাধীনতার পর থেকে এ পর্যন্ত ১৬ জন ব্যক্তি প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব পালন করেছেন। তবে আবদুল হামিদই প্রথম যিনি টানা দ্বিতীয় বারের মতো দায়িত্বপালনের জন্য শপথ নিলেন। উল্লেখ্য, ২০১৩ সালের ২৪ এপ্রিল দেশের ২০তম প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথগ্রহণ করেন আবদুল হামিদ। এ ছাড়া তিনি ২০১৩ সলের ১৪ মার্চ প্রেসিডেন্টের অনুপস্থিতিতে ভারপ্রাপ্ত প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব পালন করেন। ওই সময় তৎকালীন প্রেসিডেন্ট মো. জিল্লুর রহমান সিঙ্গাপুরে চিকিৎসাধীন ছিলেন। জিল্লুর রহমানের মৃত্যুর পর তিনি ২০১৩ সালের ২০ মার্চ ভারপ্রাপ্ত প্রেসিডেন্ট হন। আবদুল হামিদ গতকাল ২১তম এবং নিজে টানা দ্বিতীয়বারের মতো বাংলাদেশের প্রেসিডেন্ট হিসেবে শপথ নিয়ে নতুন ইতিহাস সৃষ্টি করলেন। ##
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।