পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
স্টাফ রিপোর্টার : মিসরের কায়রোতে অনুষ্ঠিত বিশ্ব কুরআন প্রতিযোগিতা প্রথম স্থান অর্জনকারী বাংলাদেশী প্রখ্যাত হাফেজ মুহাম্মদ মুজাহিদুল ইসলাম পবিত্র কুরআনের উপর উচ্চ শিক্ষা গ্রহণে আগ্রহী। হাফেজ মুজাহিদুল ইসলাম এলমে দ্বীনের উপর উচ্চ শিক্ষা নিয়ে ইসলামের প্রচার প্রসারে মেহনত করে বাকি জীবন কাটাতে চান। এ জন্য তিনি দেশবাসীর কাছে দোয়া কামনা করেছেন। মিসরে অনুষ্ঠিত ত্রিশ পাড়া কুরআন প্রতিযোগিতায় ৫০টি দেশের হাফেজগন অংশ গ্রহণ করেন। বাংলাদেশের হাফেজ মুজাহিদুল ইসলাম যাত্রাবাড়ীস্থ আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন ক্বারী নাজমুল হাসানের পরিচালিত তাহফিজুল কুরআন ওয়াসসুন্নাহ মাদরাসার কিতাব বিভাগের ছাত্র।
সে পটুয়াখালির গলাচিপা থানার বাঁশবাড়িয়া গ্রামের ব্যবসায়ী মো: শফিকুল ইসলাম ও শেফালী বেগমের প্রথম সন্তান। এর আগে সে ঢাকার ডেমরার বাইতুন নূর মাদরাসা, জামিয়া কারিমিয়া মাদরাসা ও মাদানীনগর মাদরাসায় অধ্যায়ন করেছে। হাফেজ মুজাহিদুল ইসলাম ইনকিলাবকে বলেন, মিসরে বিশ্ব কুরআন প্রতিযোগিতায় প্রথম স্থান অর্জনে বাংলাদেশের মুখ উজ্জ্বল হয়েছে। এই অর্জন গোটা দেশবাসীরই অর্জন। তিনি মাদরাসা ছাত্রদের উদ্দেশ্যে বলেন, পবিত্র কুরআন শিক্ষার উপর বেশি বেশি মেহনত করতে পারলে ভবিষ্যমে বাংলাদেশের সুনাম আরো বৃদ্ধি পাবে ইনশাআল্লাহ।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।