পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
চট্টগ্রামবাসীকে আবার নৌকায় ভোট দেয়ার আহবান জানিয়ে আওয়ামী লীগ সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, আবার নৌকায় ভোট দেন; প্রয়োজনে বুকের রক্ত দিয়ে হলেও আপনাদের অধিকার প্রতিষ্ঠা করে সুন্দর জীবন দিবো। সেই ওয়াদা করছি। গতকাল চট্টগ্রামের পটিয়া আদর্শ উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগ আয়োজিত জনসভায় তিনি একথা বলেন।
তিনি আরো বলেন, আমি আপনাদের কাছে নৌকার পক্ষে ভোট চাই। আপনারা নৌকায় ভোট দিলে আমি আপনাদের উন্নয়ন দিতে পারবো। আমরা যদি নৌকায় ভোট পাই, আগামীতে ক্ষমতায় আসি উন্নয়নের ধারাবাহিকতা থাকবে। আমরা আজকে দেশের উন্নতি করছি, কাদের স্বার্থে? আপনাদের স্বার্থে। আমি আপনাদের কাছে ওয়াদা চাই, আপনারা আমার এ কথা মানুষের কাছে পৌঁছে দিবেন। নৌকা মার্কায় ভোট দিয়ে আওয়ামী লীগকে আগামীতে ক্ষমতায় আনবেন। প্রধানমন্ত্রীর আগমন উপলক্ষ্যে বন্দরনগরী চট্টগ্রাম কার্যত উৎসবের নগরীতে পরিণত হয়। আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের মধ্যে ছিল সাজ সাজ রব। আওয়ামী লীগের পটিয়ার এ জনসভা দৃশ্যত নির্বাচনী জনসভায় রূপ নেয়। প্রধানমন্ত্রী বিকেলে জনসভাস্থলে এসে ১৪ হাজার কোটি টাকার ৪১ টি উন্নয়ন প্রকল্পের উদ্বোধন ও ভিত্তিপ্রস্থর স্থাপন করেন। প্রায় ৩৫ মিনিটের বক্তব্যে বিগত ৯ বছর আওয়ামী লীগ সরকারের সাফল্য ও উন্নয়ন কর্মকান্ড তুলে ধরেন। জনসভাকে ঘিরে পুরো পটিয়ায় উৎসবের শহরে রুপ নেয়। প্রায় ৩ কিলোমিটার এলাকাজুড়ে বিস্তৃত হয় জনতার স্রোত। আওয়ামী লীগের বৃহত্তর চট্টগ্রামের ২৩টি সংসদীয় আসনের মন্ত্রী, এমপি ও আসন্ন একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে নৌকা প্রতীকের মনোনয়ন প্রত্যাশীরা ব্যাপক শোডাউন করেন। নৌকা মার্কার বর্ণিল পোষ্টার, ব্যানারে আরো বর্ণাঢ্য হয় জনসভা। প্রধানমন্ত্রী থেকে শুরু করে প্রত্যেক বক্তা নৌকা মার্কায় ভোট চান। সকাল থেকে নেতাকর্মীরা মিছিল নিয়ে জনসভায় যোগ দেন।
বিএনপির উদ্দেশ্যে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, বেগম খালেদা জিয়া দুর্নীতি করে জেলে গেছেন। ওই (বিএনপি) জঙ্গি, সন্ত্রাসী, দুর্নীতিবাজদের সাথে জনগণ নেই। আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসলে উন্নয়ন হয়, বিএনপি আসলে হয় দুর্নীতি আর লুটপাট। আমি পরিবারের সকলকে হারিয়েছি। এই শোককে শক্তিতে পরিনত করেছি। আমার আর চাওয়া-পাওয়ার কিছু নেই। এদেশে প্রতিটি মানুষ শিক্ষা পাবে, চিকিৎসা পাবে। একটি মানুষও গৃহহীন থাকবে না। সবাই সুন্দর জীবন পাবে, উন্নতভাবে বাঁচবে-এটাই আমার চাওয়া। আমার রাজনীতি এদেশের মানুষের ভাগ্য পরিবর্তনের জন্য। এসময় জনসভায় লাখো জনতা দুই হাত তুলে প্রধানমন্ত্রীর আহবান সাড়া দেন।
জনসভায় প্রধানমন্ত্রী বলেন, তত্ত¡াবধায়ক সরকারকে বেছে নিয়েছিলেন খালেদা জিয়া। মঈনউদ্দিন-ফখরুদ্দিন-ইয়াজউদ্দিন তারই পছন্দের মানুষ। তারাই খালেদা জিয়ার বিরুদ্ধে মামলা করেছে। দুদকের তদন্তের পর আদালত রায় দিয়েছে। অথচ তারা সেই রায়ও মানে না। বিএনপি কিছুই মানে না। উল্টো আন্দোলনের হুমকি-ধমকি দেয়। প্রধানমন্ত্রী আরো বলেন, একুশ বছর পর ক্ষমতা পেয়ে দেশ পাল্টে দিয়েছে আওয়ামী লীগ। আজ বিশ্বে উন্নয়নশীল দেশের মর্যাদা পেয়েছি আমরা। অথচ বিএনপি জামায়াত ক্ষমতায় এসে দুর্নীতি লুটপাট করেছে, বিদেশে টাকা পাচার করেছে। এতিমের টাকা মেরে খেয়েছে। বাংলাদেশকে তারা জঙ্গি রাষ্ট্রে পরিনত করেছে। বাংলা ভাইয়ের দেশ বানিয়েছে। দুর্নীতিতে দেশকে করেছে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন। পদ্মা সেতু প্রসঙ্গে শেখ হাসিনা বলেন, পদ্মাসেতু নিয়ে বিশ্বব্যাংক মিথ্যা অপবাদ দিয়েছিলো। আমরা চ্যালেঞ্জ নিয়ে বলেছিলাম নিজের অর্থায়নে করবো পদ্মা সেতু। সেটি করতে পেরেছি বলে আজ বিশ্ববাসী সমীহ করে বাংলাদেশকে।
আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা বলেন, আওয়ামী লীগ দেশের শান্তি চায়, উন্নয়ন চায়। ২০০৯ সালে ক্ষমতায় এসে ১৬ হাজার মেগাওয়াট্ বিদ্যুৎ উৎপাদন করেছি। যেখানে বিদ্যুৎ নেয়ার সুবিধা নাই সেখানে স্বল্পমূল্যে সোলার নেওয়ার ব্যবস্থা করেছি। একশটি বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল করছি। কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করছি। দেশে কাজের অভাব নেই। বদলে গেছে গ্রামও। তিনি আরও বলেন, জাতির পিতাকে নির্মমভাবে হত্যার পর দেশে দীর্ঘদিন উন্নয়ন হয়নি। যখন ক্ষমতা নিই তখন বিদ্যুতের জন্য হাহাকার ছিল। ‘৯৬ সালে ক্ষমতা পেয়ে চার হাজার মেগাওয়াট বিদ্যুৎ যোগ করেছি। কিন্তু ২০০১ সালে ভারতের কাছে আমেরিকা গ্যাস বিক্রির প্রস্তাব দিয়েছিল। গ্যাস বিক্রীর মুচলেকা দিইনি বলে আমেরিকার ষড়যন্ত্রে ক্ষমতায় আসতে পারিনি। বিদেশেীদের কাছে মুচলেকা দিয়ে ক্ষমতায় আসলো বিএনপি। বিএনপির শাসন আমলকে দু:শাসন উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, তারা ক্ষমতায় থাকাকালে এ চট্টগ্রাম দশ ট্রাক অস্ত্র পাওয়া গেছে। ক্ষমতায় থেকে খালেদা জিয়া কালো টাকা সাদা করেছেন। তার ছেলেরাও বিদেশে টাকা পাচার করেছে। আমেরিকা ও সিঙ্গাপুরের আদালত সেটি প্রমাণও পেয়েছে। এতিমের টাকা চুরি করেছে তারা। একটি টাকাও এতিমকে দেয়নি তারা। অথচ কোরআন শরীফে নির্দেশ আছে তোমরা এতিমের টাকা খেয়ো না, লুটপাট করিও না।
গত নির্বাচনের পূর্ববর্তি অবস্থা তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, নির্বাচনের আগে সারা দেশে অরাজক এক পরিস্থিতি তৈরী করে বিএনপি জামায়াত জোট। খালেদা জিয়ার নির্দেশে জীবন্ত মানুষকে পুড়িয়ে মারা হয়। অন্ত:সত্তা মহিলার গায়ে ছুঁড়ে মারা হয় পেট্টোল বোমা। স্কুলে যাওয়ার সময় শিশু সন্তানের গায়ে ধরিয়ে দেয়া হয় আগুন। পুলিশ, বিজিবি সদস্যদের হত্যা করা হয়। এভাবে ভয়াবহ অবস্থা তৈরী করে পাঁচ শতাধিক মানুষকে পুড়িয়ে মেরেছে বিএনপি-জামায়াত। কোন মানুষ কোন মানুষকে জীবন্ত পুড়িয়ে মারতে পারে না। আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসলেই দেশের উন্নয়ন হয় বলে মন্তুব্য করেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, মনে রাখবেন নৌকা মার্কা ভোট দিলেই দেশের উন্নয়ন হয়। আপনাদের ভালবাসা ও ¯েœহ নিয়েই বেঁচে থাকতে চাই আমি।
বিভিন্ন প্রকল্পের চিত্র তুলে ধরে শেখ হাসিনা বলেন, পুরো চট্টগ্রামকে উন্নয়নের আওতায় এনেছি আমরা। পুরো বাংলাদেশে চলছে উন্নয়নের কর্মযজ্ঞ। নারীদের সুবিধার্থে ১৮ হাজার কমিউনিটি সেন্টার গড়েছি। ৩০ প্রকার ওষুধ বিনা মূল্যে দিচ্ছি। এক কোটি ৩০ লাখ মায়ের কাছে উপ-বৃত্তির টাকা তুলে দিচ্ছি। ৩৫ কোটি ৪২ হাজার বই নতুন শিক্ষার্থীদের হাতে তুলে দেয়া হয়েছে বছরের প্রথম দিন। ডিজিটাল বাংলাদেশের প্রতিশ্রæতি বাস্তবায়ন করায় আজ মানুষের হাতে হাতে মোবাইল। ইউনিয়ন পর্যায়ে গিয়েও মিলছে ডিজিটাল সেবা। আওয়ামী লীগ প্রতিশ্রæতি দেয় তা রক্ষাও করে, আর বিএনপি প্রতিশ্রæতি ভঙ্গ করে নিজেদের ভাগ্যই পরিবর্তন করে।
সামাজিক নিরাপত্তা বেস্টনীর চিত্র তুলে ধরে তিনি বলেন, মুক্তিযোদ্ধা, বয়স্ক, বিধবা, স্বামী পরিত্যাক্তাসহ অসহায়দের ভাতা দিচ্ছি। মুক্তিযোদ্ধাদের ছেলে-মেয়ে ও নাতী-নাতনীদের বিশেষ সুবিধা দিচ্ছি। চাকরিতেও তাদের জন্য কোটা রয়েছে। কারণ আমরা মনে করি মুক্তিযোদ্ধারাই দেশের শ্রেষ্ঠ সন্তান। তারা জীবনবাজি না রাখলে এদেশ স্বাধীন হতো না। মুক্তিযোদ্ধা কোটা পুরণ না হলে সেখানে মেধার ভিত্তিতে নিয়োগ দেয়া হবে। আমরা চাই দেশ এগিয়ে যাক। অথচ বিএনপি ও তাদের দোসরা চায় দেশকে তলাবিহীন ঝুড়ি বানাতে। মাত্র সাড়ে তিন বছরে যুদ্ধবিধস্ত দেশকে বঙ্গবন্ধু পুর্নগঠন করার কাজ শুরু করেন। ১৯৭৩ সালেই বাংলাদেশ স্বল্পোন্নত দেশের তালিকায় আসে। অথচ হানাদার বাহিনীর সাথে আঁতাত করে জাতির পিতাকে স্বপরিবারের হত্যা করা হয়। যারা এ হত্যাকাÐ চালিয়েছে বিএনপি-জামায়াত তাদেরই পুর্নবাসন করে দেশকে কলংকিত করেছে। যারা দেশের স্বাধীনতা চায়নি, ক্ষুধামুক্ত দেশ চায়নি, তারাই মন্ত্রী হয়ে গাড়িতে পতাকা উড়িয়েছে। এ অপকর্ম করেছে বিএনপি-জামায়াত।
শেখ হাসিনা বলেন, যুবসমাজকে প্রশিক্ষণ দিয়ে বিদেশে পাঠানো হচ্ছে। এক বছরে দশ লাখ মানুষকে বিদেশে পাঠিয়েছি। কর্মসংস্থান ব্যাংক করেছি, প্রবাসিদের সুবিধার্থে প্রবাসী কল্যাণ ব্যাংক করেছি। অসহায়দের সুবিধার্থে একটি বাড়ি একটি খামার প্রকল্প বাস্তবায়ন করেছি। আওয়ামী লীগ আসলেই উন্নয়ন।
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেন, শেখ হাসিনা মানে উন্নয়ন। তার নেতৃত্বে বিশ্ব দরবারে দেশ মর্যাদার আসনে গেছে। তিনি আবারো নৌকায় ভোট দিয়ে শেখ হাসিনাকে বিজয়ী করার আহŸান জানান।
চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মোছলেম উদ্দিন আহমেদের সভাপতিত্বে জনসভায় বক্তব্য রাখেন প্রেসিডিয়াম সদস্য এবং গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন, ভ‚মি প্রতিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী জাবেদ, সিটি মেয়র আ জ ম নাছির উদ্দীন, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ এমপি, শামসুল হক চৌধুরী এমপি, আবু রেজা মো. নেজাম উদ্দিন নদভী এমপি, নজরুল ইসলাম চৌধুরী এমপি, মোস্তাফিজুর রহমান চৌধুরী এমপি, খালিদ মাহমুদ চৌধুরী এমপি, সাইমুম সরওয়ার কমল এমপি, ফজিলাতুনেসা ইন্দিরা এমপি, ওয়াসিকা আয়শা খান এমপি, চেমন আরা তৈয়ব, সিডিএ চেয়ারম্যান আবদুচ ছালাম, আওয়ামী লীগের কেন্দ্রিয় সাংগঠনিক সম্পাদক একেএম এনামুল হক শামীম, ব্যারিস্টার মুহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল, উপ-প্রচার সম্পাদক আমিনুল ইসলাম আমিন, উপ-দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়–য়া, নগর আওয়ামী লীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মাহতাব উদ্দিন চৌধুরী, উত্তর জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি নুরুল আলম চৌধুরী, সাধারণ সম্পাদক ও জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান এমএ সালাম, চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি আবু সুফিয়ান, ছাত্রলীগ সভাপতি সাইফুর রহমান সোহাগ, সাবেক ছাত্রলীগ সাধারণ সম্পাদক মাহফুজুল হায়দার রোটন, দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি মোতাহেরুল ইসলাম চৌধুরী, পটিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি আ ক ম সামশুজ্জামান ও সাধারণ সম্পাদক পৌর মেয়র অধ্যাপক হারুন অর রশিদ, কেন্দ্রীয় যুবলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক বদিউল আলম প্রমুখ। জনসভা পরিচালনা করেন দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মফিজুর রহমান। জনসভায় উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক মাহবুবুল আলম হানিফ এমপি, জাসদের কার্যকরি সভাপতি মঈনুদ্দিন খান বাদল এমপি, দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের সাংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদক মোহাম্মদ নাসির প্রমুখ।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা চট্টগ্রাম জেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদ কমপ্লেক্স, নগরীর মুরাদপুর থেকে লালখানবাজার পর্যন্ত ফ্লাইওভার, নগরীর পানিবদ্ধতা নিরসন প্রকল্প, লালখান বাজার থেকে বিমানবন্দর পর্যন্ত অ্যালিভেটেড এক্সপেপ্রওয়ে নির্মাণ, কর্ণফুলী নদীর তীর ঘেষে রিং রোড নির্মাণ প্রকল্পসহ জনসভায় চট্টগ্রামের ৪১টি উন্নয়ন প্রকল্পের মধ্যে ১৩টি উদ্বোধন এবং ২৮টির ভিত্তি স্থাপন করেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।