Inqilab Logo

বৃহস্পতিবার ২১ নভেম্বর ২০২৪, ০৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ১৮ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

জাতির পিতার জন্মদিনে বড় অর্জন বাংলাদেশের উন্নয়নশীল দেশের স্বীকৃতি : প্রধানমন্ত্রী

| প্রকাশের সময় : ১৮ মার্চ, ২০১৮, ১২:০০ এএম

গোপালগঞ্জ থেকে মোঃ অহেদুল হক : বাংলাদেশ আর পিছিয়ে নেই মন্তব্য করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, জাতির পিতার জন্মদিনে বাংলাদেশের বড় অর্জন উন্নয়নশীল দেশের স্বীকৃতি। আমাদের এত দিনের প্রচেষ্টার ফলে বাংলাদেশকে স্বল্পোন্নত দেশ থেকে জাতিসংঘ উন্নয়নশীল দেশ হিসাবে স্বীকৃতি দিয়েছে। জাতির পিতার স্বপ্ন, আকাক্সক্ষা ছিলো ক্ষুধা ও দারিদ্র্য মুক্ত বাংলাদেশ। এ স্বীকৃতির মধ্য দিয়ে আমরা একধাপ অগ্রযাত্রা অর্জন করতে সক্ষম হয়েছি। জাতির পিতার জন্মদিনে এটি একটি বিরাট অর্জন। সেজন্য আমি সবাইকে আন্তরিক অভিনন্দন জানাচ্ছি।
জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৯৮ তম জন্মবার্ষিকী ও জাতীয় শিশু দিবস উপলক্ষে গতকাল শনিবার দুপুরে গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয় আয়োজিত শিশু সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। সাধারণ নিয়মের ব্যত্যয় ঘটিয়ে এ সমাবেশে সভাপতিত্ব করে শিশু প্রতিনিধি আরাফাত হোসেন। বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন শিশু ও মহিলা বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী মেহের আফরোজ চুমকি। শিশুদের পক্ষ থেকে শিশু প্রিয়ন্তি সাহা পিউ স্বাগত বক্তব্য প্রদান করে।
বঙ্গবন্ধুর ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’ এবং মুক্তিযুদ্ধের ইতিহাস পাঠ্যসূচিতে অন্তর্ভূক্ত করার অনুরোধ করে প্রিয়ন্তি।
প্রধানমন্ত্রী আশাবাদ ব্যক্ত করে বলেন, আমাদের প্রতিবেশী ভারত, শ্রীলংকা, পাকিস্তানসহ বিভিন্ন দেশ উন্নয়নশীল দেশ। জাতিসংঘ আমাদেরও উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে। এখন আমরা আর পিছিয়ে নেই। এই অঞ্চলের সব দেশের সাথে সমানতালে আমরা এগিয়ে যেতে পারবো।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশের একটি শিশুও পথশিশু থাকবে না। তাদের ভবিষ্যৎ সুন্দর, উন্নত ও নিরাপদ হবে। প্রতিটি শিশু লেখাপড়া শিখে মানুষের মতো মানুষ হবে। বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে চলতে শিখবে। এদেশেই প্রতিটি দরিদ্র মানুষ ঘর পাবে, খাদ্য পাবে, চিকিৎসা পাবে, সুন্দর জীবন পাবে। এদেশেই প্রতিটি মানুষ বিশ্বসভায় মাথা উঁচু করে চলবে।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, শিশুরা যেন বিপথে না যায় সে বিষয়ে অভিভাবকসহ সংশ্লিষ্ট সবাইকে বিশেষ নজর দিতে হবে। তারা যেন জঙ্গি ও মাদকাশক্ত হয়ে না পড়ে। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান শৈশব থেকেই পরোপকারী ছিলেন জানিয়ে সমাবেশে আসা শিশুদের তা অনুসরণ করতে বলেন প্রধানমন্ত্রী।
তিনি আরো বলেন,“বঙ্গবন্ধুর আদর্শ নিয়ে বড় হতে হবে। দেশের মানুষকে ভালবাসতে হবে।একদিন তোমরা দেশের কর্ণধার হবে। আমার মত প্রধামন্ত্রী হতে পার। সেই আত্মবিশ্বাস নিয়ে বড় হতে হবে।”
প্রধানমন্ত্রী বলেন, “বঙ্গবন্ধু দূরদর্শী নেতৃত্ব দিয়ে ধাপে ধাপে এ জাতিকে স্বাধীনতা অর্জনের জন্য প্রস্তুত করেছিলেন। এই কাজ করতে গিয়ে জীবনে অনেক বছর তিনি কারাগারে কাটিয়েছেন, বারবার মৃত্যুর মুখে দাঁড়াতে হয়েছে তাকে। তিনি ছিলেন অদম্য সাহসী, নীতি ও লক্ষ্যে স্থির থেকে এগিয়ে গেছেন।” দাদীর কাছে শোনা বাবার কথা স্মরণ করে শেখ হাসিনা বলেন, “ছোটবেলা থেকেই মানুষকে অত্যন্ত ভালোবাসতেন বঙ্গবন্ধু। বালক বয়স থেকেই তিনি মানুষের উপকারে বিভিন্ন কাজ করতেন। নিজের জামা, খাবার ও অন্যান্য ব্যবহার্য জিনিস অভাবি মানুষকে বিলিয়ে দিতেন। দুর্ভিক্ষের সময় বঙ্গবন্ধু তার বাবার গোলা থেকে ধান বিলিয়ে দিয়েছিলেন বলেও জানান শেখ হাসিনা।”
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এ সময় আবেগ আপ্লুত কণ্ঠে বলেন, “ছোটবেলায় বাবার হাত ধরে স্কুলে যাওয়ার বদলে তাকে দেখতে জেলখানায় যেতে হয়েছে। কলেজে ও বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ারা সময়ও বাবার সঙ্গে জেলে দেখা করতে হয়েছে।” তিনি বলেন, “জাতির পিতা চেয়েছিলেন, এ দেশের প্রতিটি শিশু শিক্ষিত হবে। আমরা সেই চেষ্টা করছি। প্রত্যেকটা শিশুর মাঝে সুপ্ত প্রতিভা রয়েছে, তা বিকাশের সুযোগ করে দিচ্ছি।”
শিশু সমাবেশ শেষে প্রধানমন্ত্রী সুন্দর হাতের লেখা প্রতিযোগিতা, চিত্রাংকন, আবৃত্তি ও ৭ই মার্চের ভাষণ প্রতিযোগিতার বিজয়ীদের মধ্যে পুরস্কার বিতরণ করেন। পরে শিশু ও মহিলা অধিদপ্তরের উদ্যোগে টুঙ্গিপাড়া ও কোটালীপাড়া উপজেলার ১ শ’ দুস্থ মহিলাদের মাঝে সেলাই মেসিন বিতরণ করেন প্রধানমন্ত্রী।
অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী ‘শেখ রাসেল’ ডাক টিকিট ও বিশেষ খাম অবমুক্ত করেন। এরপর তিনি ‘আমাদের ছোট্ট রাসেল সোনা’ বইয়ের মোড়ক উন্মোচন করেন। অলোচনাসভা শেষে গোপালগঞ্জের শিশু শিল্পীরা “স্বপ্নদ্রোষ্টা শেখ মুজিব” শীর্ষক কাব্য নৃত্য গীতি আলেখ্য পরিবেশন করে। প্রধানমন্ত্রী মন্ত্রীপরিষদ সদস্যবৃন্দ, সংসদ সদস্যগণ, তিনবাহিনী প্রধানগণ, উর্ধ্বতন সামরিক বেসামরিক কর্মকর্তা ছাড়াও বিপুল সংখ্যক আওয়ামী লীগ নেতাকর্মী ও দর্শক এ অনুষ্ঠান উপভোগ করেন।
শিশু সমাবেশ ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান শেষে প্রধানমন্ত্রী সমাধিসৌধ কমপ্লেক্সে জাতীয় গ্রস্থ কেন্দ্র আয়োজিত গ্রন্থ মেলার উদ্বোধন ও শিশুদের আঁকা আমার ভাবনায় ৭ মার্চ শীর্ষক চিত্র প্রদর্শনী ঘুরে দেখেন। সেখানে “উঠবো জেগে, ছুটবো বেগে” শীর্ষক ভিডিও চিত্র প্রদর্শন করা হয়।
বাঙ্গালী জাতির মহানায়ক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতি জন্মদিনের শ্রদ্ধা জানাতে সকাল ৯ টা ৪৫ মিনিটে প্রধানমন্ত্রী টুঙ্গিপাড়া বঙ্গবন্ধুর সমাধিসৌধে আসেন। ১০ টা কিছু পর প্রেসিডেন্ট মোঃ আব্দুল হামিদ বঙ্গবন্ধুর সমাধিসৌধে পৌঁছালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাঁকে স্বাগত জানান।
প্রেসিডেন্ট ও প্রধানমন্ত্রী ধীর পায়ে বঙ্গবন্ধু সমাধিসৌধের বেদীর দিকে এগিয়ে যান। সকাল ১০ টা ১৫ মিনিটে প্রথমে প্রেসিডেন্ট মোঃ আব্দুল হামিদ গোটা জাতির পক্ষ থেকে স্বাধীন বাংলার রূপকার বঙ্গবন্ধুর প্রতি ৯৮তম জন্মবার্ষিকীর শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। এরপর ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান, বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এসময় সশস্ত্র বাহিনীর একটি চৌকস দল গার্ড অব অনার প্রদান করে। প্রেসিডেন্ট ও প্রধানমন্ত্রী কিছুক্ষন বেদী পাশে নিরবে দাঁড়িয়ে থাকার পর পবিত্র ফাতেহা পাঠ করেন। তাঁরা বঙ্গবন্ধুর বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনায় দোয়া ও মোনাজাত করেন। পরে প্রেসিডেন্ট মোঃ আব্দুল হামিদ সমাধি সৌধে রক্ষিত পরিদর্শন বইতে মন্তব্য লিখে স্বাক্ষর করেন।
এরপর আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনাসাধারণ সম্পাদক সড়ক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের নেতৃত্বে কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগ নেতারা বঙ্গবন্ধু সমাধিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। এরপর সহযোগী সংগঠনসহ বিভিন্ন সামাজিক, সাংস্কৃতিক পেশাজীবী ও শ্রমজীবী সংগঠনের পক্ষ থেকে বঙ্গবন্ধুর প্রতি জন্মদিনের শ্রদ্ধা নিবেদন করা হয়।
এ সময় শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমু, বাণিজ্যমন্ত্রী তোফায়েল আহমদ, কৃষিমন্ত্রী মতিয়া চৌধুরী, সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের, আওয়ামী লীগের সভাপতিমন্ডলীর সদস্য শেখ ফজলুল করিম সেলিম, কাজী জাফর উল্যাহ, প্রধানমন্ত্রীর চাচা রেড ক্রিসেন্টের সাবেক চেয়ারম্যান শেখ কবির হোসেন, উপদেষ্টা মন্ডলীর সদস্য মুকুল বোস, স্থানীয় সরকারমন্ত্রী খন্দকার মোশাররফ হোসেন, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়কমন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক, নৌ পরিবহনমন্ত্রী শাজাহান খান, ভূমিমন্ত্রী শামসুর রহমান শরীফ, ডেপুটি স্পিকার ফজলে রাব্বী মিয়া, প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা তারিক আহমেদ সিদ্দিক, মহিলা ও শিশু বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী মেহের আফরোজ চুমকি, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক জাহাঙ্গীর কবীর নানক, আবদুর রহমান, সাংগঠনিক সম্পাদক আ ফ ম বাহাউদ্দিন নাসিম, কার্যনির্বাহী পরিষদের সদস্য এস এম কামাল হোসেন, মন্ত্রিপরিষদ সচিব, মুখ্য সচিব, তিন বাহিনী প্রধান, পুলিশের মহা পরিদর্শক, তথ্য সচিব, প্রধানমন্ত্রী কার্যালয় সচিব, প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব, প্রেসিডেন্টের প্রেস সচিব, গোপালগঞ্জ বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি প্রফেসর ড. খোন্দকার নাসির উদ্দিন ,উম্মে রাজিয়া কাজল এমপি, গোপালগঞ্জ জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান চৌধূরী এমদাদাদুল হক, জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মাহাবুব আলী খান, শেখ সালাহ উদ্দিন জুয়েল, উপজেলা চেয়ারম্যান শেখ লুৎফার রহমান বাচ্চু, মুজিবুর রহমান হাওলাদার, গাজী গোলাম মোস্তফা, পৌর মেয়র কাজী লিয়াকত আলী লেকু, সাবেক পৌর মেয়র মোঃ ইলিয়াস হোসেন, টুঙ্গিপাড়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি শেখ আব্দুল হালিম, সাধারণ সম্পাদক শেখ আবুল বশার খায়ের, কোটালীপাড়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি এ্যাড. সুভাষ চন্দ্র জয়ধর, এস.এম হুমায়ূন কবির, গোপালগঞ্জ সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক রফিকুল ইসলাম মিটুসহ উর্ধ্বতন সামরিক বেসামরিক কর্মকর্তা ছাড়াও বিপুল সংখ্যক আওয়ামী লীগ নেতাকর্মী উপস্থিত ছিলেন।
শ্রদ্ধা নিবেদনের পর প্রেসিডেন্ট মোঃ আব্দুল হামিদ টুঙ্গিপাড়া বঙ্গবন্ধু ভবনে যান। তিনি সেখানে কিছু সময় কাটানোর পর বেলা সাড়ে ১১ টার দিকে টুঙ্গিপাড়া থেকে ঢাকার উদ্দেশ্যে রওনা দেন। বিকেল ৪ টা ২০ মিনেটে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা টুঙ্গিপাড়া থেকে ঢাকার উদ্দেশ্যে রওনা দেন। তারপর সাধারণ মানুষের শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য বঙ্গবন্ধুর সমাধিসৌধ অবমুক্ত করে দেয়া হয়। বঙ্গবন্ধুর সমাধিতে গোপালগঞ্জসহ দেশের বিভিন্নস্থান থেকে আগত মানুষের ঢল নামে। রংবেরং এর পতাকা ও তোরন দিয়ে টুঙ্গিপাড়াকে বর্নিল সাজে সাজানো হয়।
শিশু সমাবেশের শুরুতে শুভ শুভ শুভ দিন বঙ্গবন্ধুর জন্মদিন ধ্বনিতে হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙ্গালী বঙ্গবন্ধুর শেখ মুজিবের জন্ম ভূমি টুঙ্গিপাড়া মুখরিত হয়ে ওঠে। সর্বত্রই বিরাজ করছিল উৎসবের আমেজ। শিশু কিশোর সমাবেশের সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান উপস্থিত সবাইকে মুগ্ধ করে শিশুদের পরিবেশনা। উৎসব মুখর পরিবেশে হাজার হাজার মুজিব আদর্শের সৈনিক ফুল দিয়ে বঙ্গবন্ধুর প্রতি জন্মদিনের শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। জন্মদিনে বাঙ্গালীর ফুলে ও ভালবাসায় সবার শ্রেষ্ঠ বঙ্গালী স্বাধীন বাংলাদেশের স্থপতি বঙ্গবন্ধু সিক্ত হন।
প্রার্থনা সভা
গোপালগঞ্জ কেন্দ্রীয় সার্বজনীন কালিবাড়ীতে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্ম বার্ষিকী উপলক্ষে প্রর্থনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। এ উপলক্ষে সেখানে বঙ্গবন্ধুর আতœার শান্তি কামনায় বিশেষ প্রার্থনা, শাস্ত্রপাঠ, আলাচনাসভা ও ভক্তদের মধ্যে প্রসাদ বিতরণ করা হয়।
এ ছাড়া শহরের শেখ রাসেল শিশু পার্ক সংলগ্ন লোকনাথ মন্দিরে বঙ্গবন্ধুর জন্ম বার্ষিকী উপলক্ষে প্রর্থনা সভা, বঙ্গবন্ধুর আতœার শান্তি কামনায় বিশেষ প্রার্থনা, মঙ্গল প্রদীপ প্রজ্জ্বলন ও প্রসাদ বিতরণের আয়োজন করা হয় বলে মন্দিরের পূজারী খোকন কর্মকার জানিয়েছেন। এ ছাড়া জেলার ৫উপজেলার প্রধান প্রধান মন্দিরে প্রার্থনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।



 

Show all comments
  • Mohammed Shah Alam Khan ১৮ মার্চ, ২০১৮, ৭:৪৪ এএম says : 0
    প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশকে যেভাবে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে এটা আমাদের সবাইকে মানতে হবে। এধরনের উন্নয়ন এর আগের সরকারগুলো করতে পারেনি এটাও সত্য কথা। এখন আমরা যারা নিজেদেরকে দেশের বুদ্ধিজীবী ভাবি তারা এই কথা সেই কথা বলে শেখ হাসিনার বিভিন্ন প্রকল্প নিয়ে নানা কথা বলি যুক্তি দেখাই মানবতা দেখাই চুরির উদাহরণ দেই বলতে গেলে যেভাবেই পারি শেখ হাসিনার কাজের খারাপ দিকটাকে সামনে নিয়ে আসি আমাদের মেধা দিয়ে। কিন্তু আমরা ভাবিনা আজ দেশ বিশ্ব দরবারে কতটা গ্রহণযোগ্যতা পেয়েছে কতটা সম্মান অর্জন করেছে এটা আমরা কেহই ভাবিনা। .................... জননেত্রী শেখ হাসিনা ১৯৯৬ সালে ক্ষমতায় এসে সেই তলাবিহীন ঝুড়ি থেকে দেশকে মজবুত অর্থনৈতিক দেশ হিসাবে পরিচিতি করাতে সমর্থন হয়েছিলেন। আর এখন ২০০৮ সালের নির্বাচনে জয়লাভ করে ২০০৯ সালে সরকার ঘঠন করে দেশকে ধাপে ধাপে উন্নয়ন দেশ হিসাবে বিশ্ব দরবারে পরিচিতি করিয়েছেন এটা আমাদের জন্য কত বড় আনন্দের সেটা মানতেই হবে। আল্লাহ্‌ আমাদের দেশকে এভাবে এগিয়ে নিয়ে উচ্চতর আসনে বসান এই প্রার্থনা। আমীন
    Total Reply(0) Reply

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: প্রধানমন্ত্রী

৩১ জানুয়ারি, ২০২৩

আরও
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ