পশ্চিম তীরে সহিংসতা আঞ্চলিক স্থিতিশীলতার জন্য হুমকিস্বরূপ
জর্ডানের বাদশাহ আবদুল্লাহ মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী লয়েড অস্টিনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন। এই বৈঠকে তিনি বলেছেন, ফিলিস্তিনের
মিয়ানমার থেকে মাছ আমদানি সাময়িকভাবে বন্ধ করে দিয়েছে সউদী আরব। মিয়ানমার ফিশারিজ ফেডারশন সূত্রে এ খবর জানা গেছে। সউদী একুয়াকালচার সোসাইটি জানায় যে, মিয়ানমার, ভারত, বাংলাদেশ ও ভিয়েতনাম থেকে একুয়াকালচার পণ্য আমদানি স্থগিত করেছে সউদী আরবের খাদ্য ও ওষুধ কর্তৃপক্ষ। ফুড এন্ড ড্রাগ অথরিটি (এফডিএ)’র জারি করা নিয়ন্ত্রণ বিধিমালা অনুযায়ী এই নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়। গত মাসে সউদী আরবের বেশ কয়েকটি নিয়ন্ত্রক সংস্থার একটি প্রতিনিধি দল ভিয়েতনামের বিভিন্ন স্থাপনা সফর করে। প্রতিনিধি দলটি দেখতে পায় যে, ন্যাশনাল হাইজিন রিকয়ারমেন্ট পূরণ করতে পেরেছে মাত্র ৯টি ভিয়েতনামি ফ্যাসিলিটি।
তাই মিয়ানমারের মাছ রফতানিকারক ও মৎস্য অধিদফতর এই নিষেধাজ্ঞার ব্যাপারে প্রশ্ন তুলেছে। ভিয়েতনামের সমস্যার কারণে মিয়ানমারের পণ্য কেন নিষিদ্ধ করা হলো তা তারা বুঝতে পারছেন না।
মিয়ানমার ফিশারিজ ফেডারেশনের ভাইস প্রেসিডেন্ট দাও তোয়ে নানদার তিন বলেন, ‘মিয়ানমার থেকে কেন মাছ আমদানি বন্ধ করা হবে? প্রতিবছর ৬০ হাজার টন মাছজাত পণ্য রফতানি করে মিয়ানমার। এর মধ্যে ২০ হাজার টন রফতানি করা হয় সউদী আরবে। সূত্র : ওয়েবসাইট।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।