পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
এবারের বিশ্ব ইজতেমার প্রথম পর্ব ১২, ১৩ ও ১৪ এবং দ্বিতীয় পর্ব ১৯, ২০ ও ২১ জানুয়ারিতে অনুষ্ঠিত হবে। ইজতেমার দুই পর্বে ৩২ জেলার তাবলিগ জামাতের সাথীরা দুই ভাগে বিভক্ত হয়ে এবার দু’পর্বে অংশ নেয়ার কথা রয়েছে। ইতোমধ্যেই ইজতেমার প্যান্ডেলসহ অন্যন্য নির্মাণকাজ প্রায় শেষ পর্যায়ে।
বিশ্ব ইজতেমায় প্রতি বছর প্রায় ৩০ লাখ মানুষের সমাগম ঘটে। আখেরি মোনাজাতে এ সংখ্যা অনেক বেড়ে যায়। যা ২৬০ একর ইজতেমা ময়দানের ধারণ ক্ষমতার চেয়ে অনেক বেশি। ফলে ওইদিন তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয়। আবার ভিড়ের কারণে বিশ্ব ইজতেমায় আগতরা শীর্ষ আলেমদের বয়ান শুনতেও অনেকে কষ্টের সম্মুখীন হন। এমতাবস্থায় দুই পর্বের বিশ্ব ইজতেমাকে জেলায় জেলায় ভাগ করে বিশেষ সুবিধা দেয়া হয়েছে।
উল্লেখ, মাওলানা সা’দ সাহেব কেন্দ্রিক তাবলীগের চলমান সঙ্কট নিরসনে রাজধানীর উত্তরায় দ্বিতীয় বারের মত উলামা-মাশায়েখের এক পরামর্শ সভা গত শনিবার অনুষ্ঠিত হয়। এতে দেশের শীর্ষস্থানীয় ওলামা-মাশায়েখসহ কয়েক হাজার আলেম শরীক ছিলেন। পরামর্শ সভায় ওলামা প্রতিনিধিগণ তাবলীগ জামাতের চলমান সঙ্কটে মাওলানা সা’দ সাহেব ইস্যুতে বিশ্ববিখ্যাত দ্বীনি শিক্ষাকেন্দ্র দারুল উলূম দেওবন্দের সিদ্ধান্তের উপর সকলে একমত পোষণ করে বলেন, মাওলানা সা’দ সাহেব যতক্ষণ পর্যন্ত তার ভ্রান্ত আক্বিদা-বিশ্বাসের উপর প্রকাশ্যে তাওবা করে ফিরে না আসবেন, ততক্ষণ পর্যন্ত বিশ্ব ইজতিমাসহ তাবলীগের কোন কার্যক্রমেই তাকে শরীক হতে দেয়া হবে না। এমনি পরিস্থিতিতে তাবলীগ জামাতের সাথীদের মধ্যে এক ধরনের সংশয় বিরাজ করছে। তাই অনেকে একটি সুশৃঙ্খল ও ঐক্যমতের ইজতেমা অনুষ্ঠানে সরকারের হস্তক্ষেপের ওপর গুরুত্বারোপ করেছেন।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।