পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
‘গ্রাজুয়েটরা দেশের সবচেয়ে আলোকিত অংশের গর্বিত সদস্য। দেশ ও জাতির প্রতি রয়েছে তোমাদের অনেক দায়িত্ব ও অঙ্গিকার। তোমরা নিষ্ঠা ও বিশ্বস্ততার সাঙ্গে এ দায়িত্ব পালনে উন্মুখ বলে আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি। তোমরা তোমাদের অর্জিত জ্ঞানের সফল প্রয়োগ ঘটাতে পারলে দেশ অনেক সমস্যা থেকে মুক্ত হবে এবং দেশের উন্নয়ন ত্বরান্বিত হবে।’ রোববার অনুষ্ঠিত ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের ৪র্থ সমাবর্তনে সভাপতির বক্তব্যে প্রেসিডেন্ট ও বিশ্ববিদ্যালয়ের চ্যান্সেলর মো. আবদুল হামিদ গ্রাজুয়েটদের উদ্দেশ্যে এ কথা বলেন। সমাবর্তনে সমাবর্তন বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন প্রফেসর ড. মুহম্মদ জাফর ইকবাল। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনের চেয়ারম্যান প্রফেসর আবদুল মান্নান। সমাবর্তনে বিশ্ববিদ্যালয় ভিসি প্রফেসর ড. রাশিদ আসকারী, প্রো-ভিসি প্রফেসর ড. শাহিনুর রহমান, ট্রেজারার প্রফেসর ড. সেলিম তোহা, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মাহবুবুল আলম হানিফ, বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেট সদস্য এবং বাংলাদেশ জমিয়াতুল মোদার্রেছীনের মহাসচিব মাওলানা শাব্বির আহমেদ মোমতাজী, ঝিনাইদহ ১ আসনের সাংসদ আব্দুল হাই, বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি, ডিসি এস পি সহ গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন।
এর আগে বেলা ১২ টা ২৫ মিনিটে মহামান্য প্রেসিডেন্ট বিশ্ববিদ্যালয়ে এসে পৌঁছান। এসময় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রধান ফটকের সামনে বঙ্গবন্ধুর ম্যুরাল ‘মৃত্যুঞ্জয়ী মুজিব’ উদ্বোধন করে। পরে একই স্থানে পরমাণু বিজ্ঞানী ড. এম এ ওয়াজেদ মিঞা বিজ্ঞান ভবন, শেখ হাসিনা হলের বর্ধিতাংশ, শেখ রাসেল হল এবং ফোয়ারার উদ্বোধন করেন।
পরে বিকাল ৪ টা থেকে এক মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।