পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
পথচারীরা ব্যবহার করতে পারচ্ছেন না চলন্ত সিঁড়ির ফুটওভারবীজ পায়ে হেঁটে সড়ক পারাপার হচ্ছে মানুষ, ফলে গুরুত্বপূর্ণ ওই এলাকায় প্রতিদিন দীর্ঘ যানজটের সৃষ্টি হচ্ছে
পথচারীদের পারাপারের জন্য ফুটওভারব্রীজে চলন্ত সিঁড়ি স্থাপন হলেও তা সারা বছরই বন্ধ রয়েছে। বিমানবন্দরের মতো গুরুত্বপুর্ণ এলাকার ওই ফুটৗভারব্রীজ বন্ধ থাকায় পায়ে হেঁহটে পথচারীদের প্রধান সড়ক পারাপার হতে হচ্ছে। ফুটওভারব্রীজ ব্যবহার করার পরিবর্তে পায়ে হেঁটে রাস্তা পারাপার হতে গিয়ে সাধারণ মানুষকে দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। বিমানবন্দরের গোলচত্ত¡রে প্রতিদিন সৃষ্টি হচ্ছে দীর্ঘ যানজটের। বিষয়টি নিয়ে সংশ্লিষ্টদের কোন মাথা ব্যথা নেই।
সরেজমিনে দেখা গেছে, হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের সামনে ঢাকা বিমানবন্দর সড়কের ওপর চলন্ত সিঁড়িসহ ফুট ওভারব্রীজের ওপরে ভিক্ষুক ও কয়েকটি ভাসমান দোকন বসেছে। অন্যদিকে চলন্ত সিঁড়ি দুইটিও বন্ধ রয়েছে। স্থানীয়রা জানান, ফুটওভারব্রীজটি চালু হওয়ার মাস দুয়েক পর থেকেই মাসের পর মাস বন্ধ রয়েছে। চলন্ত সিঁড়িটি চালু হওয়ার পর বৃদ্ধ মহিলা পুরুষ ও শিশুদের চলাচলের সুবিধা ছিল। কিন্ত তা বন্ধ থাকায় পথচারীরা বাধ্য হয়ে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে পায়ে হেঁটে ওই রাস্তাটি পারাপার হচ্ছেন।
ট্রাফিক পুলিশের একজন কর্মকর্তা বলেন, বিমানবন্দর গোলচত্ত¡রে প্রতিদিন দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে হিমশিম খেতে হয়। কারণ একদিকে বিমানবন্দর,অন্যদিকে রেলস্টেশন, পুর্বপাশে দক্ষিণখান ও উত্তরখানের বিশাল এলাকার হাজার হাজার মানুষ এ রাস্তাটি ব্যকহার করেন। এছাড়া ঢাকা ময়মনসিংহ সড়কের এ বিমানবন্দর এলাকায় প্রতিদিন হাজার হাজার যানবাহন চলাচল করে। কিন্ত ফুটওভারব্রীজটি যথাযথভাবে ব্যবহার না করার পথচারীদের পারাপারে সমস্যার সৃষ্টি হয়। গোলচত্ত¡র এলাকায় পথচারীদের পারাপারের সুযোগ করে দিতে গিয়ে যানবাহন থামাতে হয়। এতে করে শুধু প্রধান সড়কেই নয়, বিমানবন্দর থেকে বের হতেও যাত্রীদের যানবাহন নিয়ে দীর্ঘ সময় আটকা পড়তে হয়। তিনি বলেন, এসমস্য সমাধান করতে এখানে কমপক্ষে দুইটি ফুটওভারব্রীজ প্রয়োজন।
গতকাল বিমানবন্দর গোলচত্ত¡রে কথা হয় আশকোনার বাসিন্দা সাইফুল ইসলামের সাথে। তিনি জানান, ফুটওভারব্রীজের চলন্ত সিঁড়ি স্থাপনের পর কয়েক দিন চালু ছিল। এতে করে বয়স্ক মহিলাদের চলাচল করার সুবিধা ছিল। কিন্তু চলন্ত সিঁড়িটি বন্ধ থাকায় রাস্তা পারাপারে বয়স্ক নারী পুরুষদের সমসস্যা হচ্ছে। কারণ খাড়া সিঁড়ি বেয়ে ওপড়ে ওঠা তাদের জন্য খুবেই কষ্টকর। এছাড়া ফুটওভারব্রীজটি প্রতিদিন ভিক্ষুক ও হকারদের দখলে থাকে। ফলে অনেকেই ফুটওভারব্রীজটি ব্যবহার করতে স্বাচ্ছান্দ্যবোধ করেনে না।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।