পশ্চিম তীরে সহিংসতা আঞ্চলিক স্থিতিশীলতার জন্য হুমকিস্বরূপ
জর্ডানের বাদশাহ আবদুল্লাহ মার্কিন প্রতিরক্ষামন্ত্রী লয়েড অস্টিনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন। এই বৈঠকে তিনি বলেছেন, ফিলিস্তিনের
সোমালিয়ার রাজধানী মোগাদিসুর কেন্দ্রস্থলে ব্যস্ত এলাকায় দুই ঘন্টার ব্যবধানে পৃথক দুটি বোমা হামলায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে ২৭৬ জনে দাঁড়িয়েছে। এ ঘটনায় আরো তিন শতাধিক লোক আহত হয়েছে। দেশটির তথ্যমন্ত্রী এ তথ্য জানিয়েছেন। পুলিশ কর্মকর্তা ইবরাহিম মোহাম্মদ বলেন, ‘আমরা বিভিন্ন হাসপাতাল সূত্র থেকে হতাহতের বিভিন্ন পরিসংখ্যান পাচ্ছি। তবে এ পর্যন্ত আমরা ২৭৬ জন নিহত হওয়ার ব্যাপারে নিশ্চিত হয়েছি। এদের অধিকাংশই এমনভাবে পুড়ে গেছে যে চেনার উপায় নেই।’ তিনি বলেন, ‘নিহতের সংখ্যা আরো বাড়তে পারে। কারণ আরো তিন শতাধিক লোক আহত হয়েছে, যাদের অনেকের অবস্থা গুরুতর।’বিবিসির প্রতিবেদনে বলা হয়, শনিবার শহরটির কেন্দ্রস্থল কে-ফাইভ চৌরাস্তার পাশের একটি হোটেলের সামনে একটি ট্রাক বোমা বিস্ফোরণ ঘটানো হয়। এই হোটেলটির পাশে একই লাইনে বিভিন্ন সরকারি দপ্তর, রেস্তোরাঁ ও বহু দোকানপার্ট আছে। বিস্ফোরণে ওই ভবনগুলোর সামনের অংশ বিধ্বস্ত হয় এবং রাস্তায় থাকা গাড়িগুলোতে আগুন ধরে যায়। এর দুই ঘন্টা পর শহরের মদিনা এলাকায় আরেকটি বিস্ফোরণ ঘটানো হয়। ২০০৭ সালে বিদ্রোহ শুরু করার পর থেকে এটি দেশটিতে চালানো অন্যতম প্রাণঘাতী হামলা। এ দুটি হামলায় বহু লোক আহত হয়েছে। কারা এই হামলা চালিয়েছে তা পরিষ্কার নয়। দেশটির সরকারের সঙ্গে যুদ্ধরত আল শাবাব নিয়মিত বিরতিতে রাজধানীতে হামলা চালিয়ে থাকে। সূত্র : ওয়েবসাইট।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।