Inqilab Logo

মঙ্গলবার ১৯ নভেম্বর ২০২৪, ০৪ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ১৬ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

আমি সুইডেনে থাকি। এখানে a-kassa নামে একটি সিস্টেম রয়েছে। লোকেরা এর সদস্য হতে পারে এবং তারা মাসিক অর্থ প্রদান করে । যদি তারা বেকার হয়ে যায় তবে তারা নতুন চাকরি না পাওয়া পর্যন্ত কিছু টাকা বা পূর্বের চাকরীর ৮০% a-kassa থেকে পায়। আরও তথ্যের জন্য, a-kassa সুইডিস পাবলিক কর্মসংস্থান এর সাথে কাজ করে এবং এখানে প্রচুর ধরণের a-kassa রয়েছে এবং প্রত্যেকে বিজ্ঞাপন দেয় এবং তাদের a-kassa তে আসতে বলে। আরেকটি বিষয়, এমনকি যারা কোনও a-kassa র সদস্য নন তারাও বেকার হয়ে গেলে অর্থ পেতে পারেন, তবে তারা সদস্যের চেয়ে কম অর্থ পান। এটা হালাল নাকি হারাম?

উত্তর: এইসব তহবিলের গঠন ও ব্যবস্থাপনা শরীয়তসম্মত কি না তা বিশদ না জেনে জায়েজ বা নাজায়েজ বলা ঠিক হবে না। প্রতিটি a-kassa র ম্যানেজমেন্ট প্রক্রিয়া ভিন্ন। মাসআলাও ভিন্ন ভিন্ন হবে। তবে, মানুষের বিপদের দিনে সহায়তা করা অনেক সওয়াবের কাজ। কিছু...










আমার মা খালারা চার বোন, এক ভাই। নানা নানী মারা গেছে। এখন আমার মা খালারা নানার সম্পত্তির যে অংশ পাবে তা নিয়ে আসতে চায়। কিন্তু আমার মামা এবং এক খালা বলে, মা খালারা যে সম্পত্তি পাবে তা থেকে অর্ধেক এবং কম দামী জমি আনতে এবং মামা, মামী আমাদের সাথে খুবই দুর্ব্যবহার করে। কিন্তু আমার মা এবং অন্য দুই খালারা তাতে রাজি না। এতে এক খালা এবং মামা, আমার মা এবং দুই খালাকে বার বার জোর জবরদস্তি করে। এখানে উল্লেখ্য যে, আমার এক খালা এবং মামার আর্থিক অবস্থা খুবই ভাল। তাদের ছেলে মেয়েরা আমেরিকা এবং জাপান থাকে। অন্য দিকে আমাদের আর্থিক অবস্থা খুবই খারাপ। এই অবস্থায় আমার এক খালা এবং মামার প্রস্তাব কুরআন এবং হাদিসের আলোকে কতটা যৌক্তিক। জানালে উপকৃত হব।

উত্তর : কোরআন ও সুন্নাহ এ ক্ষেত্রে সমমূল্যের সম্পত্তি সবাইকে দেওয়ার কথা বলে। তবে, ওয়ারিশানরা একমত হয়ে কোনো ছাড় দিলে বা সমঝোতা করলে এটাও শরীয়ত সমর্থন করে। তবে, কাউকে জোরপূর্বক নিজ হক থেকে বঞ্চিত করা, ঠকানো, কমদামী সম্পত্তি দেওয়া বা...



আমি একটি কোম্পানিতে জব করি, প্রায়ই দেখা যায় অনেক কোম্পানি তাদের পন্য বিক্রির জন্য বায়ারের ম্যানজারদের বিভিন্ন উপহার ও টাকা পয়সা দেয়। এখানে অনেক ম্যানেজার না চাইলেও কোম্পানিগুলো তাকে খুশি করার জন্য দেয়। এতে কি ম্যানেজারের গুনাহ হবে? অনেকে বাধ্য হয়ে উপহার দেয়, কেউ কেউ না চাইলেও নিয়ম রক্ষার্থে এসব উপহার বা টাকা পয়সা দেয়। এই উপহার দেওয়া নেওয়া কি জায়েজ হচ্ছে?

উত্তর : স্বার্থ সংশ্লিষ্ট উপহার অনেকক্ষেত্রেই ঘুষের শামিল। কারণ, কোনো মাল গ্রাহকের পছন্দ না হলেও এসবের অধিক প্রশংসা, ক্ষেত্র বিশেষে প্রতারণা বা উপহারের কারণে নানা বাহানায় গ্রাহককে গছিয়ে দেওয়া ইত্যাদি বিষয় এখানে পাওয়া যায়। সুতরাং এসব উপহার জায়েজ হবে না।...


আর্কাইভ
রোব সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ