Inqilab Logo

রোববার ২২ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ০৭ আশ্বিন ১৪৩১, ১৮ রবিউল আউয়াল ১৪৪৬ হিজরী

প্রযুক্তিতে আসক্ত শিশু-কিশোর

ফারুক হোসাইন : | প্রকাশের সময় : ১২ অক্টোবর, ২০১৭, ১২:০০ এএম

হাতে হাতে মোবাইল ফোনে নষ্ট হচ্ছে আগামীর প্রজন্ম : প্রাণঘাতী গেমসে ঝুঁকছে অনেকেই : ইন্টারনেটে অশ্লীলতায় জড়িয়ে পড়ছে তারা : সচেতন হওয়ার পরামর্শ শিক্ষাবিদ-প্রযুক্তিবিদদের
এক সময় বিকেল হলেই খেলার মাঠগুলোতে ছুটোছুটিতে মেতে থাকতো শিশু-কিশোররা। ফুটবল, ক্রিকেট, গোল্লাছুট, কাবাডি, দাঁড়িয়াবান্দা, ডাঙ্গুলি, মার্বেল, ক্র্যামবোর্ডসহ নানা খেলায় বুদ হয়ে থাকতো তারা। স্কুল-কলেজে ক্লাসের ফাঁকে ফাঁকে সহপাঠীদের সাথে আড্ডা, দৌড়াদৌড়ি, দুষ্টুমিই ছিল তাদের নিত্য দিনের আনন্দ। সকাল সন্ধ্যায় গল্পের বইয়ে ডুব দেয়া, বড়দের সাথে সাথে বাইরে ঘুরতে যাওয়া, প্রবীণদের কাছ থেকে গল্প শোনা ছিল তাদের কাছে এক ভিন্ন রকম অভিজ্ঞতা। সময়ের সাথে সাথে আজকে যেনো সবই হারিয়ে যেতে বসেছে। এসবের জায়গা এখন দখল করে নিয়েছে মোবাইল ফোন, কম্পিউটার, ট্যাব আর ল্যাপটপের মতো আধুনিক সব প্রযুক্তি। এসব প্রযুক্তিতে গেমস খেলা, টিভি দেখা, ইন্টারনেটের মাধ্যমে ভার্চুয়াল জগতে ঘুরে বেড়াতেই বেশি পছন্দ করছেন এখনকার শিশু-কিশোর ও তরুণরা। কেবল গেইম খেলার জন্যই খেলা নয় বরং মরণঘাতী পথে হাটছেন অনেকেই। নিত্যনতুন প্রযুক্তির এই সময়ে আজকাল ছেলেমেয়েরা পরিবারের কাছ থেকে অনেক দূরে সরে গেছে। তারা সময় পেলেই এখন আইপড, আইপ্যাড, স্কাইপি এবং মোবাইল গেমস নিয়ে ব্যস্ত হয়ে পড়েন। সাইবার জগতের দুর্নিবার আকর্ষণে নানা রকমের ক্ষতির শিকারও হচ্ছে তারা। যার সর্বশেষ সংস্করণ হিসেবে এসেছে প্রাণঘাতী বøু হোয়েল (নীল তিমি) গেমস। এই গেমস-এ আসক্ত হয়ে শিশু-কিশোর-তরুণরা আত্মহত্যার মতো পথই বেছে নিচ্ছে। আর এতে নতুন করে উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েছেন অভিভাবকরা। এ থেকে উত্তরণের জন্য সন্তানদের বেশি সময় দেয়া, প্রযুক্তির ইতিবাচক-নেতিবাচক দিক সম্পর্কে অবহিত করা এবং সচেতন হওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন সমাজবিজ্ঞানী, শিক্ষাবিদ ও প্রযুক্তিবিদরা। বিশেষজ্ঞদের মতে, প্রযুক্তির প্রতি এ ধরণের আসক্তি জাতি গঠনের পথকে রুদ্ধ করতে পারে। বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার সায়েন্স এন্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের প্রফেসর ও শিক্ষাবিদ ড. মো. কায়কোবাদ বলেন, ‘এতো বেশি প্রযুক্তি নির্ভরতা সমাজে একটা বিরূপ প্রভাব ফেলবে। কারণ, এই শিশুরা মানুষের সঙ্গে মিশতে না শিখে বরং ইন্টারনেট ব্যবহারের মাধ্যমে সময় কাটানো শিখছে। সে মানবিক সমাজে না বেড়ে বরং সাইবার সমাজের মধ্যে বড় হচ্ছে।
সভ্যতার উন্নয়নে তথ্য প্রযুক্তির অবদান অপূরণীয়। প্রযুক্তি অনেক কিছু শিখিয়েছে। আবার আমাদের কাছ থেকে নৈতিকতা ও মূল্যবোধ কেড়ে নিয়েছে। তবে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির বিবর্তন ও অগ্রসরতাকে অস্বীকার কিংবা এড়িয়ে চলার সুযোগ নেই। অবশ্য এর জন্য আবিষ্কার ও আবিষ্কারক কোনোটিই অপরাধী নয়, অপরাধী হচ্ছে ব্যবহারকারীরা। বিজ্ঞানের এই আশির্বাদ এখন দুশ্চিন্তার কারণ হয়ে দেখা দিয়েছে। বিশেষ করে শিশু-কিশোর-তরুণদের জন্য। মুঠোফোন, ট্যাবলেট, ল্যাপটপ বা ডেস্কটপ কম্পিউটার নিয়ে অতি ব্যস্ত হয়ে থাকছে শিশু-কিশোর, তরুণদের একাংশ। কেউ মুঠোফোন বা ল্যাপটপে গেমস খেলে, কেউ নিষিদ্ধ ওয়েবসাইটে গিয়ে উত্তেজক ছবি বা ভিডিও দেখে। আবার কেউ সফটওয়্যার ও অ্যাপ নিয়ে ব্যস্ত থাকে, কেউবা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে বন্ধুর সঙ্গে চ্যাট করে। প্রযুক্তি বা ইন্টারনেটের প্রতি সন্তানের আসক্তি বাবা-মায়ের চিন্তার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।
প্রযুক্তির অপব্যবহার এক দিকে যেমন শিশু-কিশোরদের নৈতিকতার অবক্ষয় করছে। অন্যদিকে মোবাইল অপারেটরগুলোর বিজ্ঞাপনচিত্রেও খুবই সতর্কভাবে ঢুকিয়ে দেওয়া হচ্ছে অশ্লীলতা। এমনকি শিশুদের জন্য তৈরি কার্টুনগুলোতে যেসব নারী চরিত্র সৃষ্টি করা হয় তাও এই ষড়যন্ত্রের বাইরে নয়, যা শিশুদের মাঝে মারাত্মক প্রভাব ফেলছে। তাছাড়া মোবাইল বা কম্পিউটার ব্যবহারের সুযোগে তরুণ-তরুণীদের কাছে এই অপসংস্কৃতি পৌঁছে যাচ্ছে খুব সহজেই। প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে সাংস্কৃতিক আগ্রাসন : সাংস্কৃতিক আগ্রাসনটা ঘটেছে একেবারে ইদানিংকালে। ২০০ বছরের শাসনে যে কাজটি পুঁজিবাদীরা ও সাম্রাজ্যবাদীরা যা করতে পারেনি, প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে তাই হচ্ছে স্বচ্ছন্দে। তথ্যপ্রযুক্তির বিকাশ ও বিশ্বায়নের মাধ্যমে সমস্ত পৃথিবীতে ছড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে তাদের প্রাচীন অসভ্য সংস্কৃতি তথা নগ্নতা, অশ্লীলতা, ও বেহায়াপনা। অবস্থা এমন পর্যায়ে পৌঁছেছে যে, অশ্লীলতাই এখন সবার কাছে আধুনিকতার মানদন্ড। ইভটিজিং ও আত্মহত্যা : পাশ্চাত্য ও ভারতীয় সংস্কৃতির অনুপ্রবেশের ফলে শিশু-কিশোররা গণমাধ্যম দেখে নিজেদের বাস্তব জগতের নায়ক ভাবতে থাকে। মুঠোফোনের অযৌক্তিক ব্যবহার তরুণ-তরুণীদের মধ্যে আত্মহত্যার প্রবণতা, যৌনহয়রানিসহ বিভিন্ন সামাজিক অপরাধ বৃদ্ধি করছে। সব বয়সের মানুষের হাতে মুঠোফোন থাকায় স্কুল, কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-ছাত্রীদের মূল্যবান সময় কেড়ে নিচ্ছে মুঠোফোন কোম্পানীগুলোর রাতজাগা অফার।
স¤প্রতি রাজধানীর কয়েক’শ শিক্ষার্থীর ওপর একটি বেসরকারি টেলিভিশন পরিচালিত জরিপে দেখা গেছে, রাজধানীর শতকরা ৮০ শতাংশ শিশুই বর্তমানে ইন্টারনেট ব্যবহার করছে। ইন্টারনেট ব্যবহারকারী শিশুদের মধ্যে শতকরা ৬৪ শতাংশ ব্যবহার করছে শুধুমাত্র বিনোদনের জন্য এবং ৩৬ শতাংশ শিক্ষামূলক উদ্দেশ্যে। জরিপে আরও দেখা যায়, ২২ শতাংশ শিক্ষার্থীর নিজের স্মার্টফোন আছে। ফেসবুক এ্যাকাউন্ট আছে ৪৪ শতাংশ শিক্ষার্থীর।
৬ বছরের শিশু রিয়ানার বাবা অফিস থেকে এসে তাকে ডাকলেন। কিন্তু সারা বাড়ির কোথাও রিয়ানাকে দেখা যাচ্ছে না। আগে বাবা অফিস থেকে আসার আগেই সে গেইট ধরে বাবার প্রতীক্ষায় পথ চেয়ে থাকত। কখন বাবা আসবে, দাদা-দাদী, আম্মু, আব্বু সবাই মিলে মজা করবে সে ভাবনায় অস্থির থাকত। কিন্তু আজকাল কি হয়েছে রিয়ানার? সে বাবাকে আর আগের মত করে সময় দেয় না। অনেক খোঁজাখুঁজির পর তাকে পাওয়া গেল সে তার ঘরে বসে কানে ইয়ার ফোন লাগিয়ে কম্পিউটারে গেমস খেলছে। মোহাম্মদপুরের একটি ইংরেজি মাধ্যম্য স্কুলের ছাত্র ১৩ বছরের উযায়ের। সে তার বন্ধু-বান্ধব বা কাজিনদের সাথে ব্যস্ত থাকে অনলাইনে নানান গেমস নিয়ে। মাঠে গিয়ে খেলায় তাদের উৎসাহ নেই। বাবা-মাও সময়ের অভাবে নিয়ে যেতে পারেন না। একাও ছাড়তে চান না। রিয়ানা ও উযায়েরর মতো শিশু-কিশোরদের কাছে এখন ইন্টারনেট ও প্রযুক্তিই বেশি গুরুত্ব পাচ্ছে। মাঠের চাইতে ফোন-কম্পিউটারের গেমসেই বেশি আসক্ত থাকছে তারা। ফেইসবুক ও অন্যান্য সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের ভার্চুয়াল বন্ধুরাই তাদের সবকিছু। মানসিক বন্ধনের তুলনায় ডিজিটাল বন্ধনের প্রাধান্য বেশি তাদের কাছে। ফেসবুকের একটি পোস্ট ছাড়া তারা সরাসরি সেই বন্ধুদের সাথে সুখ ও দু:খ ভাগাভাগি করতে পারেনা। ফলে শিশুদের ভেতরের উষ্ণ অনুভবশক্তিও কমে যাচ্ছে। প্রযুক্তির কারণে বাবা-মা এবং শিশুদের মধ্যে দুরত্ব বেড়ে যাচ্ছে। তারা যদি কোন ছুটির দিন ও বেড়াতে যায় তাহলে সবার হাতে থাকে মোবাইল আর তা দিয়ে সবাই মেসেজিং এবং গেমস খেলতেই ব্যস্ত থাকে।
এভাবে তরুণ ও শিশুদের মধ্যেও এখন দেখা যায় মোবাইল ফোন, ট্যাব, কম্পিউটার, ল্যাপটপ আর ইন্টারনেটের ব্যাপক ব্যবহারের প্রবণতা। নিয়মিত এসব ব্যবহারে অভ্যস্ত শিশু-কিশোররা কিছুক্ষণের জন্য এগুলো থেকে দূরে থাকলেই অস্থির হয়ে পড়ে। আর যাদের কাছে এই প্রযুক্তি-পণ্যগুলো নেই, আশপাশে দেখে তাদের মধ্যে জন্ম নেয় হাহাকার আর অপূর্ণতার অনুভূতি।
প্রযুক্তির উন্নতির সাথে সাথে কিছু অপ্রাপ্তবয়স্ক ও নৈতিক জ্ঞানহীন মানুষের হাতে আক্রান্ত হচ্ছে এটি। অপরাধের একটা বড় অংশ এই সব সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমগুলোকে কেন্দ্র করে সংগঠিত হয়। মানুষের আবেগ ও অনুভূতিতে আঘাত হানার মাধ্যম হিসেবে এখন ব্যবহৃত হচ্ছে বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ সাইটগুলোকে। তথ্য বিকৃতি, ব্যক্তিগতভাবে সমাজের কোনো মানুষকে হেয় প্রতিপন্ন করা, প্রতিকৃতির ব্যঙ্গাত্মক উপস্থাপন ইত্যাদি বিষয় সামাজিক মাধ্যমগুলোতে ছড়িয়ে দেওয়া একটি নিত্যনৈমিত্তিক কাজে পরিণত হয়েছে। ব্যক্তি অথবা প্রতিষ্ঠানের তথ্য ও ছবি চুরি করে বø্যাকমেল করার মতো ঘটনা অহরহ ঘটছে। অপরাধী চক্র তাদের অপরাধ কর্মকান্ড সংঘটিত করার জন্য ইন্টারনেটকে গোপনীয় মাধ্যম হিসেবে বেছে নেয়। ইন্টারনেট ব্যবহারকারী সহজে নিজের পরিচয় গোপন রাখতে পারে বলে কাউকে হুমকি দেওয়া, ভুয়া সম্পর্কের ফাঁদে ফেলে টাকা হাতিয়ে নেওয়া অথবা প্রতিশোধ গ্রহণের জন্য ব্যক্তিগত অন্তরঙ্গ মুহূর্তের দৃশ্য ধারণ করে বিভিন্ন অনলাইন সাইটে ছড়িয়ে দেওয়া এসব কাজ অনায়াসে সম্ভব হয়।
শুধু ইন্টারনেট নয় বরং প্রযুক্তির অন্যান্য খাতকে ব্যবহার করেও যেকোনো অপকর্ম খুব দ্রæত ছড়িয়ে দেয়া হচ্ছে। স্যাটেলাইট টিভি চ্যানেলের প্রভাব, হাতে হাতে স্মার্টফোনের মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া ভিডিও ক্লিপস, গোপন ক্যামেরায় দৃশ্য ধারণ ইত্যাদি বিষয়গুলি আমাদের সমাজের অপরিণত বয়সের ছেলেমেয়েদের অশালীনতার দিকে ধাবিত করছে। এ রকম অগণিত অপরাধমূলক কাজ আমাদের সমাজের নানা স্তরে ছড়িয়ে পড়ছে। যার দরুন একটি দেশের নাগরিকদের আর্থিক, সামাজিক ও মানসিক অবক্ষয়ের হার বাড়ছে।
প্রযুক্তির প্রতি এ ধরণের আসক্তি জাতি গঠনের পথকে রুদ্ধ করতে পারে বলে মনে করেন শিক্ষাবিদরা। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের প্রফেসর ড. সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম বলেন, ‘পশ্চিমা সংস্কৃতি থেকে আমাদের সমাজে ইন্টারনেট প্রবেশ করেছে। এর ভালো ও মন্দ দুটি দিকই রয়েছে। তবে অধিকাংশ শিশুই দিন কাটায় গেমস খেলে। এটা জাতি গঠনের ক্ষেত্রে খুবেই ধ্বংসাত্মক একটি ব্যাপার।’ তিনি আরও বলেন, ‘অধিকাংশ অভিভাবকই ইন্টারনেট সম্পর্কে অজ্ঞ হওয়ায় শিশুদের প্রতি নিয়ন্ত্রণহীনতা দিনে দিনে বাড়ছে। শিক্ষার পরিবর্তে তারা কুশিক্ষা গ্রহণ করছে। দেশের ভবিষ্যৎ কর্ণধার হচ্ছে এই শিশুরা। আর তারাই যদি ইন্টারনেট ব্যবহারের কারণে বিপথে পরিচালিত হয় তবে তা আমাদের ভবিষ্যৎ জাতি গঠনে বিরূপ প্রভাব ফেলবে।’
প্রযুক্তি নির্ভরতা এবং অনলাইন আসক্তি শিশুদের জীবনে বড় ধরনের দীর্ঘমেয়াদী নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে বলে মনে করছেন মনো চিকিৎসকরা। জাতীয় মানসিক স্বাস্থ্য ইনস্টিটিউটের শিশু কিশোর ও পারিবারিক বিদ্যা বিভাগের সহকারী অধ্যাপক হেলালউদ্দিন আহমেদ বলেন, এখান থেকে নিষিদ্ধ সাইটগুলোর সাথেও যোগাযোগ ঘটে যাচ্ছে শিশুদের। এ ধরনের আসক্তি শিশুদের সামাজিক দক্ষতা নষ্ট করছে। শিশুদের কল্পনাশক্তি, চিন্তা শক্তিও কমে যাচ্ছে।



 

Show all comments
  • nabab ১২ অক্টোবর, ২০১৭, ১২:৪৭ এএম says : 0
    its really alarming for us
    Total Reply(0) Reply
  • বোরহান কাছেদ ১৮ অক্টোবর, ২০১৯, ১২:৩২ পিএম says : 0
    ভাই বেসরকারি টেলিভিশন এর নামটা না বললে আপনাদের তথ্যটা কতটুকু সঠিক বলে মনে করেন? এটা ত ঠিক না। কোন সংস্থা বা প্রতিষ্ঠান জরিপ করেছে বলা হলে তাদের নামটা ত দেওয়া লাগবে। আমি একজন পাঠক কিন্তু আপনাদের দেওয়া তথ্যটা কাজে লাগাতে চেয়ে ও পারছি না।
    Total Reply(0) Reply

দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।

ঘটনাপ্রবাহ: প্রযুক্তি

১৪ সেপ্টেম্বর, ২০২২
২৮ মার্চ, ২০২২

আরও
আরও পড়ুন
এ বিভাগের অন্যান্য সংবাদ
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ