পটুয়াখালীর যুবক ক্বারী সাইয়্যেদ মুসতানজিদ বিল্লাহ রব্বানীর কোরআন তেলাওয়াতে মুগ্ধ যুক্তরাষ্ট্রবাসী
ইসলামি সভ্যতা ও সংস্কৃতি বিকাশে বাংলাদেশের অবদান অনস্বীকার্য। এদেশে ইসলামি সংস্কৃতি চর্চার ইতিহাস অনেক প্রাচীন।
মিয়ানমারের আরাকানে সেনাবাহিনীর গণহত্যা নিপীড়নে বাংলাদেশে পালিয়ে আসা রোহিঙ্গা শরণার্থীদের মানবিক সহায়তা হিসেবে তৃতীয় দফায় ত্রাণসামগ্রী প্রেরণ করেছে ভ্রাতৃপ্রতীম মালয়েশিয়ার সরকার। গতকাল (শনিবার) সকাল সাড়ে ৮টায় চট্টগ্রাম শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে মালয়েশীয় কার্গো বিমানযোগে এসব ত্রাণ সামগ্রী এসে পেঁৗঁছায়। মোট সাড়ে ২৯ টন মালয়েশীয় ত্রাণ সামগ্রীর মধ্যে রয়েছে উচ্চপুষ্টির প্রস্তুত খাবারসহ বিভিন্ন খাদ্যসামগ্রী, খেজুর, সেনিটারি দ্রব্যাদি, বিশুদ্ধ পানি, কম্বল ও তাঁবু। ঢাকাস্থ মালয়েশিয়ান হাইকমিশনের কাউন্সিলর ইব্রাহিম জুরি বিন মোহাম্মদ ইউনুস এসব ত্রাণসামগ্রী চট্টগ্রামের অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা ও আইসিটি) মো. হাবিবুর রহমানের কাছে হস্তান্তর করেন। চট্টগ্রাম সেনাবাহিনীর এডহক-৭ এয়ার ডিফেন্স আর্টিলারি ব্রিগেডের একটি চৌকস টিম শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে এ যাবত দফায় দফায় আনীত বিদেশি ত্রাণ ও সেবা সামগ্রী হস্তান্তর ও কক্সবাজার রোহিঙ্গা ক্যাম্পের উদ্দেশে পরিবহন কার্যক্রম নিবিড় এবং সুশৃঙ্খলভাবে ব্যবস্থাপনা করছে। মো. হাবিবুর রহমান জানান, এ পর্যন্ত রোহিঙ্গা শরণার্থীদের জন্য বিভিন্ন দেশ থেকে মানবিক সাহায়তা হিসেবে মোট এক হাজার ৬২৩ টন বিভিন্ন ধরনের ত্রাণসামগ্রী চট্টগ্রাম শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ও চট্টগ্রাম বন্দরে এসেছে। এরমধ্যে চট্টগ্রাম বন্দরে ৭শ’ টন এবং অবশিষ্ট ত্রাণসামগ্রী চট্টগ্রাম বিমানবন্দরে খালাস করা হয়েছে। গতকাল আনীত মালয়েশীয় ত্রাণসামগ্রী ৩টি কাভার্ড ভ্যানযোগে কক্সবাজারের রোহিঙ্গা ক্যাম্পগুলোতে পাঠিয়ে দেয়া হবে।
দৈনিক ইনকিলাব সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।